somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

মহাত্মা গান্ধীর বিতর্কিত ব্যক্তি জীবন

২৬ শে জুলাই, ২০২১ বিকাল ৫:১৬
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



মহাত্মা গান্ধীর যৌন জীবন অস্বাভাবিক ধরণের ছিল। যৌনতা সম্পর্কে উনি অনেক অস্বাভাবিক পরামর্শ তার অনুসারীদের দিতেন। ভারতের প্রথম প্রধান মন্ত্রী পণ্ডিত জওহরলাল নেহেরু, গান্ধী সম্পর্কে বলেন যে, গান্ধীজি নতুন বিবাহিত দম্পতিদেরকে যৌনতা থেকে দূরে থাকতে বলতেন তাদের আত্মার পবিত্রতা রক্ষার জন্য। এই ধরণের উপদেশকে নেহেরুজি অস্বাভাবিক এবং প্রকৃতি বিরুদ্ধ বলেছেন। তার আরও কিছু অস্বাভাবিক আচরণ ছিল। যেমন সোমত্ত নগ্ন মেয়ের পাশে নগ্ন হয়ে ঘুমানো। যার উদ্দেশ্য ছিল ওনার যৌন সংযম শক্তির পরীক্ষা করা।

ওনার এই ধরণের অস্বাভাবিক আচরণের কথা ওনার জীবদ্দশাতেই মানুষ জানত। কিন্তু যখন ১৯৪৭ সালের পরে ওনাকে জাতির পিতা ঘোষণা করা হয় তখন থেকে এই ব্যাপারগুলিকে লুকানোর চেষ্টা শুরু হয়। ১৮৮৩ সালে গান্ধীর যখন বিয়ে করেন তখন তার বয়স ছিল ১৩ বছর। তার স্ত্রী কস্তুরবার বয়স ছিল ১৪ বছর। বিবাহের দুই বছর পরে যখন গান্ধীর পিতা মৃত্যু সজ্জায় শায়িত, তখন গান্ধী তার পিতার সজ্জার পাশ থেকে উঠে চলে যান স্ত্রীর সাথে মিলনের জন্য। এই সময় তার বাবা মারা যান। গান্ধী তার এই কাজের জন্য পরে অনুশোচনা করেন এবং ধারণা করেন যে এই ঘটনার সাথে তার পিতার মৃত্যুর সম্পর্ক আছে।

৩৮ বছর বয়সে তিনি ব্রহ্মচারী হওয়ার সিদ্ধান্ত নেন। হিন্দু ধর্ম অনুসারে ব্রহ্মচারীরা যৌনতাকে পরিহার করে। তিনি আত্মার পবিত্রতার জন্য দরিদ্রতা বরণ করেন এবং যৌনতাকে পরিহার করেন। তিনি শারিরিকভাবে যৌনতাকে পরিহার করলেও যৌনতা সংক্রান্ত আচরণ, কথা, চিঠি তিনি অব্যাহত রাখেন। কারণ তার মতে এগুলি আত্মার পবিত্রতাকে নষ্ট করে না এবং ব্রহ্মচারী জীবনে কোন বাঁধার সৃষ্টি করে না। তিনি তার পত্রিকা ‘ইন্ডিয়ান অপিনিওন’ এর পাঠকদের উদ্দেশ্যে বলেন যে “ প্রত্যেক চিন্তাশীল ভারতীয়ের কর্তব্য হোল বিবাহ পরিহার করা। যদি একান্ত সে বিয়ে করতে বাধ্য হয় সেই ক্ষেত্রে তার উচিত স্ত্রীর সাথে যৌন মিলন পরিহার করা।“ গান্ধী নিজেও কিছু অদ্ভত পদ্ধতিতে নিজেকে যৌন মিলন থেকে দূরে রাখতেন। তিনি নিজের আশ্রম খোলেন। এই আশ্রমে ছেলে ও মেয়েরা একত্রে গোসল করত এবং ঘুমাত। কিন্তু শর্ত হোল তারা যৌন মিলন বা যৌনতা সংক্রান্ত কোন আলাপ করতে পারবে না। কেউ নিয়ম ভাংলে তার জন্য শাস্তির ব্যবস্থা ছিল। পুরুষদের প্রতি গান্ধীর পরামর্শ ছিল যে তারা যেন স্ত্রীদের সাথে একা না থাকে। কারো যৌন উত্তেজনা বৃদ্ধি পেলে তার উচিত ঠাণ্ডা পানি দিয়ে গোসল করা।

তবে গান্ধীর নিজের জন্য এই নিয়ম প্রযোজ্য ছিল না। গান্ধীর সেক্রেটারির সুন্দরি বোন সুশীলা নায়ার কিশোরকাল থেকে গান্ধীর সংস্পর্শে ছিলেন। সুশীলা গান্ধীর সাথে একসাথে ঘুমাতো এবং গোসল করত। কেউ এই ব্যাপারে গান্ধীকে চ্যালেঞ্জ করলে তিনি বলতেন যে আমি শ্লীলতা ভঙ্গ হওয়া থেকে দূরে থাকি। তিনি বলেন যে সুশীলা যখন গোসল করে তখন আমি আমার চোখ বন্ধ করে রাখি। সুশীলা নগ্ন হয়ে গোসল করে নাকি প্যানটি পড়ে গোসল করে এটা আমি জানি না। আমি শুধু আওয়াজ শুনে বুঝতে পারি যে সে গায়ে সাবান দিচ্ছে। আশ্রমের মেয়েরা গান্ধীকে এই ধরণের সেবা দেয়ার জন্য উদগ্রীব থাকতো। তাদের মধ্যে এটা নিয়ে ঈর্ষা ও প্রতিযোগিতা কাজ করতো।

গান্ধী যখন বৃদ্ধ হলেন এবং যখন তার স্ত্রীর মৃত্যু হোল তখন তার চারপাশে মেয়েদের সংখ্যা বৃদ্ধি পেল। তারা গান্ধীর সাথে ঘুমাত। এই মেয়েগুলির জন্য তাদের স্বামীর কাছে যাওয়া নিষেধ ছিল। গান্ধী নগ্ন মেয়েদের সাথে মিলন করতেন না, শুধু এর মাধ্যমে নিজের সংযম পরীক্ষা করতেন। প্রায়ই গান্ধীর বীর্য স্খলন হয়ে যেত নিজের ইচ্ছার বিরুদ্ধে। এটা উনি পছন্দ করতেন না। কারণ তার বিশ্বাস ছিল যে বীর্য ধরে রাখতে পারলে আত্মা প্রচণ্ড শক্তি অর্জন করে।

১৯৪৭ সালে গান্ধী আরও সুন্দরী মেয়ের দ্বারা তার সংযম পরীক্ষা করতে চাইলেন। তখন সুশিলার বয়স ৩৩ বছর হয়ে গেছে। সুশীলার বদলে তখন ১৮ বছর বয়সের মানুকে গান্ধীর সাথে ঘুমানোর জন্য বরাদ্দ করা হোল। মানু ছিল গান্ধীর ভাগ্নি/ভাতিজির দিক থেকে নাত্নি। তখন বেঙ্গল প্রদেশে হিন্দু-মুসলমান দাঙ্গা চলছে। গান্ধী মানুকে বলেন যে মুসলমানরা আমাদের হত্যা করতে পারে। তারপরও আমরা এখন থেকে নগ্ন হয়ে ঘুমাবো এবং আমাদের সংযমের পরীক্ষা দেব।

এই ধরণের আচরণ ব্রহ্মচারী চর্চার পরিপন্থি ছিল। গান্ধী ব্রহ্মচারীতার নতুন ধারণার জন্ম দেয়ার চেষ্টা করেন। তিনি বলেন, যে পুরুষ লালসার মানসিকতা ত্যাগ করবে সে ভগবানের ইচ্ছায় এমন শক্তি অর্জন করবে যে একজন নগ্ন মেয়ের পাশে নগ্ন হয়ে শুয়ে থাকলেও কোন যৌন উত্তেজনা বোধ করবে না। মেয়েটি যত সুন্দরই হোক না কেন। এটা সম্ভব হবে যদি সে ভগবানের দিকে ধীরে ধীরে অগ্রসর হতে থাকে এবং যদি তার সকল কাজ ভগবানের নামে হয়ে থাকে।

গান্ধীর বক্তব্য হোল এই ধরণের সব কিছুই করা যাবে যদি তাতে লালসা না থাকে। তিনি এইভাবে পবিত্রতার সংজ্ঞাকে নিজের মত করে পরিবর্তন করে নিয়েছিলেন। তিনি মনে করতেন দেশের সেবার জন্য তার এই আচরণের প্রয়োজন আছে। তিনি বলেছেন “I hold that true service of the country demands this observance”। তার এই উদ্ভট ও বিকৃত কাজগুলিকে তিনি দেশের সেবার সাথে এক করে দেখতেন।

গান্ধী যখন তার এই সব বিকৃতির ব্যাপারে বেপরোয়া ও আরও আত্মবিশ্বাসী হন তখন তার পরিবারের সদস্যরা এবং দেশের নেতৃস্থানীয় রাজনৈতিক নেতারা তার এই বিকৃতি নিয়ে নিজেদের মধ্যে আলাপ করতেন। তার অধিনস্ত কয়েকজন চাকরি ছেড়ে দেয়। তার নিয়ন্ত্রণাধীন দুটি পত্রিকার সম্পাদক চাকরি ছেড়ে দেন। কারণ তারা গান্ধীর এই সব বিকৃতি পত্রিকায় ছাপাতে রাজি ছিলেন না।

এই সব সমালোচনা শুনে গান্ধী দমে না গিয়ে বরং উনি একই ধারায় চালিয়ে যেতে থাকেন। তিনি বলেন যে আমি যদি মানুকে আমার সাথে শুতে না নেই সেটা কি আমার দুর্বলতা হিসাবে গণ্য হবে না? যদিও আমি মনে করি মানুর আমার সাথে শোয়া উচিত। গান্ধীর ভাইয়ের/ বোনের ছেলের দিকের নাতি কানু গান্ধীর স্ত্রী আভাও গান্ধীর ঘুমানোর সাথী হয় যখন সে গান্ধীর সাথে দেশ স্বাধীনের উদ্দেশ্যে ভ্রমণ করতো। ১৯৪৭ সালের আগস্ট মাস নাগাদ মানু এবং আভা উভয়েই গান্ধীর সাথে শোয়া শুরু করে।

১৯৪৮ সালে যখন তাকে হত্যা করা হয় তখন তার পাশে ছিল এই মানু আর আভা। গান্ধীর জীবনের শেষের কয়েকটি বছরে তার পরিবার মানুকে চাপে রাখত যেন সে এই বিষয়গুলি কোথাও প্রকাশ না করে। যদিও সেই বছরগুলিতে মানু ছিল তার সব সময়ের সঙ্গী। গান্ধী তার ছেলে দেভদাসকে লেখেন যে আমি মানুকে বলেছি সে যেন আমার সাথে ঘুমানোর কথা নিয়ে লেখালেখি করে। গান্ধী নিজে এই সব বিষয় গোপন করতে চাইতেন না। তিনি এই কাজগুলিকে তার জন্য একটা সংযমের পরীক্ষা মনে করতেন। তাই কোন রাখঢাক তিনি করতে চাইতেন না। কিন্তু তার পরিবারের সদস্যরা ওনার সম্মানের কথা চিন্তা করে এই ব্যাপারগুলিকে লুকানোর চেষ্টা করতো। গান্ধীর ছেলে মানুকে এই বিষয়গুলি নিয়ে কথা না বলতে নির্দেশনা দেয়।

১৯৭০ সালে সুশীলাকে এই ব্যাপারে জিজ্ঞেস করা হোলে সে বলে যে মানুষ যখন এই বিকৃতি নিয়ে কানাঘুষা শুরু করে তখন সমালোচনা এড়ানোর জন্য এই কর্মকাণ্ডকে ব্রহ্মচারী চর্চার অংশ হিসাবে দেখানো হতে থাকে। সুশীলা বলে যে “পরবর্তীতে যখন গান্ধী কর্তৃক মানু, আভা এবং আমার শরীর স্পর্শের ব্যাপারে মানুষ প্রশ্ন করতে শুরু করে তখনই এই ব্রহ্মচারী চর্চার গল্প শুরু হয়। আগে এগুলিকে ব্রহ্মচারী চর্চা বলার প্রয়োজন হতো না।“ এই সব কাহিনী থেকে বোঝা যায় যে গান্ধী তার খুশি মত চলতেন। যখন প্রশ্নের সম্মুখীন হতেন তখন এই সব আধ্যাত্মিক ব্যাখ্যা দেয়ার চেষ্টা করতেন।

গান্ধীর জীবিত কালে মানুষ মনে করতো যে এই অস্বাভাবিক কাজের কারণে তার সুনাম নষ্ট হচ্ছে। কিন্তু তার মৃত্যুর পর বহুদিন পর্যন্ত এই আচরণগুলিকে অগ্রাহ্য করা হতো। তার সম্পর্কে আলোচনার ক্ষেত্রে এই বিষয়গুলিকে এড়িয়ে চলা হতো। এই যুগে বিভিন্ন সুত্র থেকে তথ্য সংগ্রহ করে এখন জানা যাচ্ছে যে গান্ধী তার নিজের যৌন ক্ষমতা সম্পর্কে অনেক উঁচু ধারণা করতেন। যৌন আকাঙ্খাকে দমন করে রাখাকে উনি খুব দরকারি একটা পরীক্ষা হিসাবে গণ্য করতেন।

তরুণ বয়সে গান্ধী অনেক বছর দক্ষিন আফ্রিকাতে কাটিয়েছেন। এই সময়ে একজন পুরুষের সাথে তার অস্বাভাবিক একধরণের সম্পর্ক ছিল বলে অনেকে সন্দেহ করেন। যদিও ব্যাপারটা অপ্রমানিত। গান্ধীর এই ঘনিষ্ঠ বন্ধুটি ছিলেন একজন ইহুদি এবং তারা এক বাসায় থাকতেন। তার নাম ছিল হারমান কালেনবাচ, যিনি একজন বডি বিলডার ছিলেন। অবশ্য এই সম্পর্কের ব্যাপারে কোন জোরাল প্রমাণ পাওয়া যায় না। পরবর্তীতে ঐ সঙ্গির সাথে তার কিছু চিঠি পাওয়া যায়। যেখানে কিছু কথা/ শব্দ আছে যেগুলি সন্দেহের উদ্রেক করে। ভারত সরকার এই চিঠিগুলি ৭ লক্ষ পাউনডের বিনিময়ে কিনে ফেলে। পুলিতজার পুরস্কার পাওয়া লেখক জোসেফ লেলিভেলড গান্ধীর আফ্রিকার জীবন নিয়ে ২০১১ সালে একটি বই লিখেছেন, যার নাম "Great Soul: Mahatma Gandhi and his Struggle With India,"। এই বইয়ে লেখক গান্ধী ও তার ঐ বন্ধুর মধ্যে সম্পর্কের ব্যাপারে বেশ কিছু চাঞ্চল্যকর কথা বলেছেন। যার কারণে বইটা ভারতে নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়।
সুত্র -
www.independent.co.uk
Gandhi: Naked Ambition, by Jad Adam
www.abcnews.go.com
ছবি - bbc.com
সর্বশেষ এডিট : ২৬ শে জুলাই, ২০২১ বিকাল ৫:১৮
৩১টি মন্তব্য ৩০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আমার কিছু ভুল!

লিখেছেন মোঃ খালিদ সাইফুল্লাহ্‌, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১:৪৮

১। ফ্লাস্কে চা থাকে। চা খেতে টেবিলে চলে গেলাম। কাপে দুধ-চিনি নিয়ে পাশে থাকা ফ্লাস্ক না নিয়ে জগ নিয়ে পানি ঢেলে দিলাম। ভাবছিলাম এখন কি করতে হবে? হুঁশ ফিরে এল।... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাংলাদেশের লোকসংস্কৃতিঃ ব্যাঙের বিয়েতে নামবে বৃষ্টি ...

লিখেছেন অপু তানভীর, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:০০



অনেক দিন আগে একটা গল্প পড়েছিলাম। গল্পটা ছিল অনেক এই রকম যে চারিদিকে প্রচন্ড গরম। বৃষ্টির নাম নিশানা নেই। ফসলের মাঠ পানি নেই খাল বিল শুকিয়ে যাচ্ছে। এমন... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাংলাদেশি ভাবনা ও একটা সত্য ঘটনা

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১০:১৭


আমার জীবনের একাংশ জুড়ে আছে; আমি চলচ্চিত্রাভিনেতা। বাংলাদেশেই প্রায় ৩০০-র মত ছবিতে অভিনয় করেছি। আমি খুব বেছে বেছে ভাল গল্পের ভাল ছবিতে কাজ করার চেষ্টা করতাম। বাংলাদেশের প্রায়... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাকি চাহিয়া লজ্জা দিবেন না ********************

লিখেছেন মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১০:৩৫

যখন প্রথম পড়তে শিখেছি তখন যেখানেই কোন লেখা পেতাম পড়ার চেষ্টা করতাম। সেই সময় দোকানে কোন কিছু কিনতে গেলে সেই দোকানের লেখাগুলো মনোযোগ দিয়ে পড়তাম। সচরাচর দোকানে যে তিনটি বাক্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

কুড়ি শব্দের গল্প

লিখেছেন করুণাধারা, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:১৭



জলে ভাসা পদ্ম আমি
কোরা বাংলায় ঘোষণা দিলাম, "বিদায় সামু" !
কিন্তু সামু সিগারেটের নেশার মতো, ছাড়া যায় না! আমি কি সত্যি যাবো? নো... নেভার!

সানমুন
চিলেকোঠার জানালায় পূর্ণিমার চাঁদ। ঘুমন্ত... ...বাকিটুকু পড়ুন

×