লক্ষীপুরে আজকে পুলিশের গুলিতে যে ছেলেটা মারা গেলো, সে কৃষকদল করতো। নিতান্তই সাধারণ পরিবারের ছেলে। আজকে সকালবেলা ছেলেটা যখন বুকে বারুদ ঠাসা মুক্তির আকাঙ্ক্ষা নিয়ে ঘর থেকে বের হয়েছিলো তখনও কি ছাই জানতো তার আর ঘরে ফেরা হবেনা!
দানবের দল যখন রাম দা দিয়ে তাকে এলোপাথাড়ি কোপাচ্ছিলো, ঠিক ওই সময়টায়, যখন তাঁর নি:শ্বাস ক্রমশ ক্ষীণ হয়ে আসছিলো, তখনো, আমি নিশ্চিত জানি, তখনো তার চোখ থেকে মুক্তির প্রত্যাশা হারিয়ে যায়নি।
বিপ্লবীরা এমন- ই হয়। নিজের রক্তে ভাসতে ভাসতে তারা দেশের মুক্তির স্বপ্ন দেখে।
বিপ্লবীদের রক্ত কখনো বৃথা যায়না। সে রক্ত কথা বলে। বিপ্লবীর রক্ত আরো অযুত চোখে মুক্তির প্রত্যাশা ছড়িয়ে দিয়ে যায়।

ছবি: গতকাল বিএনপি’র কেন্দ্র ঘোষিত শান্তিপূর্ণ পদযাত্রা চলাকালে লক্ষীপুরে হামলা- পুলিশের গুলিতে চন্দ্রগঞ্জ থানাধীন ১২নং চরশাহী ইউনিয়ন কৃষকদলের সদস্য সজীব বাদল নিহত হওয়ার।
সর্বশেষ এডিট : ১৯ শে জুলাই, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:০৪

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।



