
৩ বনাম ১১ হাজার কোটি
পদ্ধতিগত ভুল বা অবহেলার জন্য ৩ কোটি টাকা ভুল একাউন্টে গেছে। কিন্তু তা সেখানে বেড়ে প্রায় ৬ কোটি হয়েছে। এর এক টাকাও কেউ ভোগ করেননি।
এতেই যারা খালেদা জিয়া এতিমের টাকা আত্নসাৎ করেছেন বলে দিন রাত গালাগাল করেন, তাদের আমলে এস আলম গ্রুপের কমপক্ষে ১১ হাজার কোটি টাকা (মোটা অংক আরো অনেক বেশী) লুট করলো কিভাবে? এস আলম ছাড়াও এই সরকারের আমলে লুট ও টাকা পাচারের পরিমান সব মিলিয়ে লক্ষ কোটি টাকার বেশী। কিভাবে সম্ভব হলো এই ভয়াবহ লুট? কে বা কারা আছে এর পেছনে?
ভূয়া নির্বাচন আয়োজনের অন্যতম উদ্দেশ্য হচ্ছে এসব প্রশ্ন আড়াল করা।
কার্টেসি- আসিফ নজরুল।
আজ তারেক রহমান ও জোবাইদা রহমানের যে মামলাটির রায় হয়েছে।
মামলাটি ২০০৭ সালে জরুরী আইনের সরকারের দুর্নীতি দমন কমিশন দায়ের করেছিল।
মামলার অভিযোগ হচ্ছে তারেক রহমানের স্ত্রী তার মা’র নিকট থেকে প্রাপ্ত টাকা এফডিআর করে রেখেছেন। দুদুকের কথা হচ্ছে এই টাকা তারেক রহমানের জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদ গোপন করেছিলেন স্ত্রীর নামে এফডিআর করে।
অথচ, তারেক রহমানের শাশুড়ি ইতোমধ্যেই তার মেয়েকে প্রদেয় টাকার উৎস এবং প্রমান আওয়ামী লীগের সুপ্রিমকোরট আপিল বিভাগ শাখায় জমা দিয়েছিলেন। এতে সুপ্রিমকোরটের আপিল বিভাগ তারেক রহমানের শাশুডিকে মামলা থেকে অব্যাহতি দিয়েছিল আগেই।
কিন্তু যাদেরকে তিনি টাকা দিয়েছিলেন তাদের মামলা নিম্ন আদালতে বিচারের জন্য নির্দেশ দিয়ে সুপ্রিমকোরটের আপিল বিভাগ।
তারা একদিকে মেনে নেন প্রদেয় টাকার বৈধ উৎস রয়েছে। তাই যিনি টাকা দিয়েছিলেন তাকে অব্যাহতি দেওয়া হয় বিচার থেকে।
যারা এই বৈধ টাকা পেয়েছেন তাদের বিচার হয় কেমন করে?" ১৪ কার্য দিবসে এই মামলাটি দ্রুত শেষ করেছে সরকার , আর কোন মামলা এত তাড়াতাড়ি শেষ হওয়ার নজীর কম।
কার্টেসি । Oliullah Noman
সর্বশেষ এডিট : ০৬ ই আগস্ট, ২০২৩ বিকাল ৪:২৬

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।


