খেলোয়াড়দের জনপ্রিয়তাকে ফ্যাসিস্ট অপরাজনীতিতে কাজে লাগানোর মাধ্যমে সাধারণ জনগণের মনে একটি দোটানার জন্ম দিয়েছে আওয়ামী লীগ। ফলত তারা খেলোয়াড় সাকিব, মাশরাফি এবং রাজনৈতিক সাকিব, মাশরাফিকে আলাদা করে দেখতে পারছে না। গণহত্যা যখন চলছিলো মাশরাফি নড়াইলে আওয়ামী লীগের পক্ষ হয়ে মিছিল দিয়েছিল। সাকিব তো সেই নিরাপদ সড়ক আন্দোলনেই ছাত্রদেরকে পড়ার টেবিলে ফিরে যেতে বলছিলো।
জাতির স্বার্থে এই দুইজন কখনো রাজনৈতিকভাবে জনগণের পক্ষে কোনো স্ট্যান্ড নিতে পারে নি। আর এখন পরাজিত শক্তি এদের কাধের উপর ভর করে আবারও ফিরে আসতে চাচ্ছে। কাজেই এই দুইজনের ন্যায্যতা থাকা মানে ফ্যাসিবাদের পুনর্বাসনের কাজ জোরেশোরে শুরু করে দেওয়া। সাকিব, মাশরাফি গ/ণ/হ/ত্যা/য় সরাসরি জড়িত না থাকলেও, তারা এই ঘটনাকে চুপ থেকে অথবা পক্ষ নিয়ে তাদের স্ট্যান্ড ক্লিয়ার করেছে, যা গণবিরোধী। বাংলাদেশের জার্সি গায়ে দিয়ে জাতিকে ক্রিকেট অঙ্গনে রিপ্রেজেন্ট করার ন্যায্যতা দুইজনই হারিয়েছে।
ডামি ইলেকশনে এমপি হয়ে জাতির সাথে বেইমানি করেছে। এপলিটিকাল বলদ সাকিব, মাশরাফি ফ্যানদের এই ড্যামেজ বুঝতে আরও ১০ বছর সময় লাগবে। শেষ কথা একটাই, সাকিব দেশে আসুক, এতে কোনো সমস্যা নাই, কিন্তু সাকিব যদি বাংলাদেশের জার্সি গায়ে দিয়ে খেলতে পারে, তবে এটা হবে শহীদের রক্তের সাথে চূড়ান্ত বেঈমানি।


অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।


