

শাহাবুদ্দিন, যিনি ১৯৭১-এর মুক্তিযুদ্ধে অংশ গ্রহণ করেছিলেন, তার চিত্রকলায় সংগ্রামী মানুষের প্রতিকৃতিতে দুর্দমনীয় শক্তি ও অপ্রতিরোধ্য গতির ইংগিতময় অভিব্যক্তির জন্য সুপরিচিত। তিনি মনে করেন, মানুষের মুক্তিযুদ্ধ অদ্যাবধি চলমান, এবং রং ও তুলির দ্বৈত অস্ত্র সহযোগে তিনি এ মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করে চলেছেন। সত্তুরের দশকের প্রারম্ভে বাংলাদেশে বিমূর্ত চিত্রকলার যে দুবোর্ধ্য পর্বের সূচনা হয়েছিল, তার সঙ্গে গাঁটছড়া না-বেঁধে তিনি নির্মাণ করেন স্বকীয় শৈলী যার ভিত্তিতে রয়েছে শারীরী প্রকাশভঙ্গী। তার এই চিত্রশৈলী বাংলাদেশের পরবর্তী প্রজন্মকে গভীরভাবে প্রভাবান্বিত করে।
এবারের প্রদর্শনীতে নতুন কোন কাজ দেখিনি , সবই পুরাতন সংগৃহীত শিল্প কর্ম । যাদুঘরের গ্যালারিতে প্রধানমন্ত্রীর সংগৃহীত একটি কাজ দেখা গেল যেখানে বঙ্গবন্ধুর ৭ই মার্চের দৃশ্য একেছেন । ৬০ এর দশকের কিছু সংগৃহীত কাজ দেখা গেল । মোটামুটিভাবে সেই ৮০র দশকের শাহাবুদ্দিন ২০২৩ সালে হারিয়ে গেছেন ।







জাতীয় যাদুঘরের নলিনী ভট্টশালী মিলনায়তন ।
সর্বশেষ এডিট : ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ৯:৫৫

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




