ফেসবুকের প্রতিষ্ঠাতা মার্ক জুকারবার্গ একদিন ঘুম থেকে উঠে আবিষ্কার করলেন, কেউ একজন তাঁর ফেসবুক অ্যাকাউন্ট হ্যাক করেছে! তৎক্ষণাৎ তিনি ফোন করলেন নিজ অফিসের এক কর্মচারীকে। ‘কত বড় সাহস! আমার আ্যাকাউন্ট হ্যাক করে! এক্ষুনি খুঁজে বের করো ওই হ্যাকারকে। এক ঘণ্টার মধ্যে আমি ওর নাম-ঠিকানা জানতে চাই।’ চিৎকার করে বললেন জুকারবার্গ। ভয়ে কাঁপতে কাঁপতে বলল কর্মচারী, ‘অবশ্যই, স্যার। আমরা এক্ষুনি তাকে খুঁজে বের করে পুলিশের হাতে তুলে দেওয়ার ব্যবস্থা করছি।’ জুকারবার্গ: পুলিশের হাতে তুলে দিতে কে বলল! ওকে বলো, আমার কোম্পানিতে ভালো বেতনে ওর জন্য একটা চাকরি আছে!
মৃত্যুর আগমুহূর্তে স্বামী বলছে স্ত্রীকে, ‘ওগো, আমার মৃত্যুর পর তুমি আমার ফেসবুক অ্যাকাউন্টটা দেখে রেখো।’ স্ত্রী: তুমি কোনো চিন্তা কোরো না। তোমার মৃত্যুর পরও আমি সব সময় তোমার স্ট্যাটাস আপডেট করব। স্বামী: না, না, স্ট্যাটাস আপডেট লাগবে না, তুমি শুধু আমার ফার্মভিলের ফসলে নিয়মিত পানি দিয়ো!
ফেসবুক হলো জেলখানার মতো! যেখানে দিনভর আপনি ওয়ালে লেখালেখি করেন এবং সম্পূর্ণ অপরিচিত মানুষও আপনাকে খোঁচা দেয় (poke করে)!
ফেসবুকের মাধ্যমে টাকা উপার্জন করতে চান? আপনার প্রোফাইলের account settings অপশনে গিয়ে অ্যাকাউন্টটি deactivate করুন। এবার মন দিয়ে কাজ করুন!
ব্যাংক ডাকাতি করতে গিয়ে ধরা পড়ল দুই ডাকাত। প্রথম ডাকাত: বুঝলাম না! পুলিশ আগে থেইকা খবর পাইল ক্যামনে! দ্বিতীয় ডাকাত: আহ্ হা! এই মাত্র মনে পড়ল। অভ্যাসবশত সব সময় ফেসবুকে নিজের আপডেট দিতে গিয়া গতকালকে স্ট্যাটাস দিছিলাম, ‘ইয়াহুউউ! আগামীকাল ডাকাতি করতে যাইতাছি!’
আপনি আপনার ফেসবুক অ্যাকাউন্টটি কতটা ভালোবাসেন, জানতে চান? আপনার অ্যাকাউন্টটি ওপেন করে ctrl+w চাপুন!
অপু বলছে শিহাবকে, ‘আর বলিস না, দোস্ত, মনটা খুবই খারাপ।’ শিহাব: কেন রে? অপু: আমার ধারণা ছিল ফেসবুকে আমি যথেষ্ট মজার স্ট্যাটাস দিই। আগে আমার সব স্ট্যাটাসেই কেউ না কেউ লাইক দিত। কিন্তু আমার সর্বশেষ ২০টা স্ট্যাটাসে কেউ লাইক দেয়নি। শিহাব: আহা রে! তা, কবে থেকে তোর স্ট্যাটাসে কেউ লাইক দিচ্ছে না? অপু: এই তো প্রায় ২০ মিনিট হয়ে গেল!
(সংগ্রহ)

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।



