
বছর কুরবাণীর পশুর চাহিদা গত দুবারের তুলনায় বেশি,বাজারে সরবরাহ পর্যাপ্ত আছে। কুরবাণীর পর ডাটা নজরে আসলে বুঝা যাবে , চাহিদার আসল চিত্র; এবার দেড় কোটি পশু কুরবানী হয় কিনা দেখা যাক। সব মিলিয়ে মানুষের হাতে টাকা অদল-বদল হবে ৭০-৮০ হাজার কোটি টাকা, যা অর্থনীতিতে ভুমিকা রাখবে। দ্রব্যমূল্যের দাম কারণে পশুর দাম বেড়েছে; যুদ্ধের কারণে গম আমদানী বন্ধ তাই বাকি গোখাদ্যে চাপ পড়ছে,তাই মূল্য বৃদ্ধি পাচ্ছে।মোদী নিজের মায়েদের নিজ দেশে রাখতে ইচ্ছুক,বর্ডার পাড় পছন্দ করছে না।খামারী,ব্যাপারী থেকে শুরু করে পাটি,ঝুড়ি ও ঘাস কেটে রাস্তার দ্বারে নিয়ে বসা,কড়ই গাছ চাক চাক করে কেটে নিয়ে বসা সবাই লাভ করতে ইচ্ছুক।
রাস্তাঘাট বের হলে বুঝা যায়,বাসা বাড়িতে কেনো পুরুষ মানুষ নেই হয়তো। সবাই দাড়িয়ে দাম জানতে চেয়ে বাজার যাচাই করতে চায়,এখানে সমস্যাও হয়তো থাকে সবাই সঠিক দাম বলে না; গুজব ভেসে আসে।বাজারে গরু নেই,লাখের নিচে গরু নেই, সাইজে ছোট গরু হলে দাত উঠেনি আরও কত কি।
গরু/ছাগল কি খেয়ে নিজের শরীরে আমাদের জন্য মাংস বানিয়েছে তা জানার উপায় নেই, মোটাতাজাকরণের আড়ালে বিষ আছে কিনা বুঝার সম্ভাবনা কম।সবকিছু বাদ দিলেও "লোক দেখানো শব্দটার ব্যাপ্তি থেকেই যায়, সবাই লাভ করতে চায়। প্রথম দর্শনেই ক্রয়কৃত গরুকে সবাই বাহবা দেক এটাই চায়।এটা রোগ?ইজারাদার ও দালাল এই দুই প্রজাতি ইদের আগেই আরেক ইদ পালন করতে চায়।মিডিয়ায় সব সাংবাধিকদের একটা বাক্য মুখস্ত থাকেই প্রতি বছর " এবার ছোট-মাঝারী সাইজের গরুর চাহিদা বেশি। গরু কিনেছেন? বাজারের কি হাল-চাল দেখছেন?
সর্বশেষ এডিট : ০৮ ই জুলাই, ২০২২ রাত ১০:৫৭

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




