
পাকিস্তান থেকে বের হয়ে আলাদা দেশ গঠন করার পরও পাকিস্তানপ্রীতি নিয়ে বহু রাজনীতি হয়েছে, কাদাছুড়াছুড়ি হচ্ছে বিভিন্ন সিম্পল ইস্যুতে।চাঁদতারার পাকি পতাকা কারও হৃদয়ে ঠিকই উড়তে পছন্দ করে, লাল সবুজের বাংলা থেকেও। দেশের বিহারী ক্যাম্প পাকিস্তানের খন্ড যা দেখে দরিদ্র পাকিস্তানীদের আচরণ সম্পর্কে কিছুটা ধারণা পাওয়া যায়। পাকিস্তান সম্পর্কে মিডিয়ায় তথ্য চোখে পড়লে আপনার ভাবনায় কি আসে?
মসজিদে আত্নঘাতী হামলায় নিহত ৪০ পার হয়েছে, পাকিস্তানী ভার্সনের তালেবান দায় স্বীকার করেছে। আমি বলতে চাচ্ছি , বাড়ি ঘর থেকে ছেলে মেয়েদের বের করে পার্বত্য চট্রগ্রামের পাহাড়ে ট্রেনিং দেয়া হচ্ছে, ধর্মীয় মগজধোলাইয়ের শিহরণে কল্পনায় মেতে থাকা পরিণত/অপরিণত মগজ বিশ্বাস করতে বাধ্য হচ্ছে যে, পুরো বিশ্বে ছাদ হিসেবে থাকবে শুধু ইসলামের পতাকা। অভিযান চলে, গ্রেফতার হয়, সংবাদ সম্মেলন করে যারা ভুল বুঝতে পারে তাদের বাড়ির টিকেট দেয়া হয় হাতে ফুল দিয়ে, বহুমুখ থেকে অর্থায়নের খবর পাওয়া যায়,একজন দেখলাম সম্পত্তি বিক্রি করে দান করছে জঙ্গি ফুলে ফেপে উঠুক। বাঙালীদের থেকে জঙ্গি সংগঠন মাথা নাড়া দিয়ে উঠলেও "মসজিদে,মাঠে,বাস,বা টার্মিনালে আত্নঘাতী হামলা চালাতে পারবে? কখনও পাকিদের মত ভেবে নিজেকে উড়িয়ে দিয়ে,আশপাশ মৃত মানুষ ছড়িয়ে দিতে পারবে? পাকিস্তানের কাদির সাহেবের বদৌলতে এটমিক আছে,খেলাধুলায় ভালো ;, আর বাংগালীরা বৈশ্বিক মানদন্ডে পিছিয়ে থাকলেও পাকিস্তান থেকে বেশ কিছুতে এগিয়ে যা প্রচার করা হয় ভালোমতই।
ব্লগে এক ব্লগারের পোস্ট দেখলাম,উনি অভিভুত হয়েছেন ইউটিউব অ্যালগরিদমের ম্যাজিক দেখে ; আজকাল AI চিন্তার পোস্টমর্টেম করতে শিখে গেছে, মানুষের ভাবনা টেকনোলজি ছো মেরে নিয়ে যাচ্ছে,মৌলিকতা হারিয়ে যাচ্ছে। তালেবান কতটুকু জানে টেকনোলজি? আত্নঘাতী হামলাকারী কতটুকু সময়,সুযোগ পেয়েছে নিজেকে ফিরিয়ে এনে মানুষের মত করে বাঁচতে।
সর্বশেষ এডিট : ৩১ শে জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ১:৩০

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




