
Attention deficit hyperactivity disorder (ADHD), সংক্ষেপন ভেঙে দেখলে কিছুটা বুঝতে পারা যায় বুঝা যায় যে, মনোযোগের অভাব আবার কারও রোগ হতে পারে নাকি। শিশু থেকে বয়স্ক পর্যন্ত এ রোগে আক্রান্ত হতে পারে, মূলত শিশুরা আক্রান্ত হয়েই বড় হয়।এ রোগের কারণ খোজা হচ্ছে : বলা হচ্ছে জেনেটিক্সে রহস্য আছে এটার এবং আশপাশের প্রভাবও দেখা হচ্ছে।
রোগটার সিম্পটমস আছে অনেক, তারমধ্যে থেকে ২/৩ টা বলি : যেমন-কোনো কিছুতে মনোযোগ দিতে ব্যর্থ হওয়া,খুব সহজেই মনোযোগ সরে যাওয়া , ইনস্ট্যান্ট মুড সুয়িং, একা থেকে একাতর করে ফেলা, ও যেসব কাজে শারীরিক/মানসিক এফোর্ট দেয়া দরকার কিছুটা হলেও, সেকাজে কখনই করতে চাওয়া, এড়িয়ে যাওয়া ও দেরী করা। এটার মারাত্নক প্রভাব জীবনে পড়ে কারও কারও,জীবনের মূল্যবান সময় হারিয়ে যায় এফোর্ট দেয়ার অভাবে,ভিতরে ডিপ্রেশন বহু বড় আকারে ধরা দেয়। নিজের ভিতর অপার সম্ভাবনা দেখলেও কাজে লাগানোর রাস্তায় কখনো যেতে পারা যায় না। প্রথমে নিজেকে অলস ভাবলেও পরে বুঝতে পারে এটা "Laziness নয় ' এটা রোগের 'Chronic Procastinaton। নিজেকে রোগী "Disable of Learning ভাবতে শুরু করে। মেডিকেশন ও বিহ্যাবিয়ার থেরাপীতে রোগী নরমাল মানুষের পরিণত হতে পারে, তবে সাকসেস রেট কম।মূলত এই রোগীর মগজ অন্যদের মতন নয়, গঠন ভিন্ন ফ্রন্টাল লোভ ভিন্ন আচরণ করে।
এ রোগের ভালো দিকও আছে তাহলো ' Hyperfocus ',সহজেই সবকিছু কম সময়ে আয়ত্ব করার ফর্মুলা। ব্যাপারটা এমন যে আপনি ২৪ ঘন্টায় ২/৩ মিনিটও কোনো কিছুতে ফোকাস করতে পারছেন না বিধায় আপনাকে স্পেশাল একটা ফোকাস লেভেল দেয়া হলো যা "Hyperfocus "। দেখুন কাজে লাগাতে পারেন কিনা।
সর্বশেষ এডিট : ১১ ই জুন, ২০২৩ সকাল ১১:৩৯

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




