
বাংলাদেশের রাজনীতিতে তার মতো অনন্য (unparalleled) চরিত্র নেই, শুধু বাংলাদেশ কেন, বিশ্বের নারী নেতৃত্বেও তিনি অন্যতম ব্যতিক্রমী ব্যক্তিত্ব। আমরা সবাই তাকে “আপোষহীন নেত্রী” বলেই জানি, কারণ তিনি যে কথা বলেন, তা থেকে একচুলও নড়েন না।
গনতন্ত্রে একটি কথা আছে Art of compromise । কিন্তু দেশের স্বার্থে ? জনগণের স্বার্থের ওপরে কিছু নেই। তখন ঠিকই compromise করেছেন। যেমন, বিএনপি যখন parliamentary form of government-এ বিশ্বাস করত না, তখন তিনি বুঝলেন এটা দেশের জন্য ভালো হবে, অন্য দলগুলোও চাইলো এটা হোক—তখন তিনি compromise করলেন এবং তার হাত ধরেই বাংলাদেশে সংসদীয় সরকার ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠিত হলো।
আবার, যখন সবাই চাইল তত্ত্বাবধায়ক সরকার, তখন তিনিই সেটি মেনে নিলেন। ৯৬-এর নির্বাচনের পর যখন সবাই চাইলো একটা সুষ্ঠু নির্বাচন হোক, তিনি কোনো দ্বিধা না করে সংসদ ভেঙে দিয়ে অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন দিলেন। কিন্তু যখনই দেশের স্বার্থবিরোধী কিছু এসেছে? যখনই বিষয়টা বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব, স্বাধীনতা, গণতন্ত্রের প্রশ্নে এসেছে—তিনি কঠিন থেকেছেন, এক বিন্দুও টলেননি! বিন্দুমাত্র আপোষ করেননি!
বাংলাদেশের আত্মমর্যাদা, সার্বভৌমত্ব, স্বাধীনতার আরেক নাম বেগম খালেদা জিয়া।
তার সেই আদালতে দেওয়া বক্তব্যটা বারবার মনে পড়ে—“বাংলাদেশের সঙ্গে আমার ভাগ্য জুড়ে গেছে। যখন বাংলাদেশ ভালো থাকে, আমি ভালো থাকি। আর যখন বাংলাদেশ খারাপ থাকে, আমি খারাপ থাকি।
সর্বশেষ এডিট : ১৮ ই জুলাই, ২০২৫ সকাল ৯:১৯

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




