
বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে অনেক নাম আলো ছড়িয়েছে তাদের নিষ্ঠা ও ত্যাগের কারণে। তাদের মধ্যেই একজন হলেন ভি পি উজ্জ্বল। তিনি শুধু একজন নেতা নন, বরং একজন নিবেদিতপ্রাণ কর্মী, যিনি দল ও দেশের স্বার্থে নিজের সময়, পরিশ্রম এবং মেধা অকাতরে বিলিয়ে দিয়েছেন।
ছাত্রজীবন থেকেই তিনি ন্যায়-অধিকার, গণতন্ত্র ও দেশপ্রেমের চেতনায় বিশ্বাসী ছিলেন। সেই বিশ্বাসের ধারাবাহিকতায় তিনি ছাত্র আন্দোলন থেকে শুরু করে জাতীয়তাবাদী দলের সংগঠনকে শক্তিশালী করার কাজে নেতৃত্ব দিয়ে আসছেন। রাজপথে সংগ্রাম, সংগঠন গঠনের পরিশ্রম আর কর্মীদের পাশে থাকা— প্রতিটি ক্ষেত্রেই তিনি অগ্রণী ভূমিকা রেখেছেন।

ভি পি উজ্জ্বলের সবচেয়ে বড় শক্তি তার সততা ও দৃঢ়তা। দল যখন চাপে, রাজপথ যখন প্রতিকূল, তখন তিনি সাহসের সঙ্গে সামনে দাঁড়িয়েছেন। তার নেতৃত্বে তরুণ কর্মীরা অনুপ্রেরণা খুঁজে পায়, সাহস খুঁজে পায়। তিনি প্রমাণ করেছেন যে রাজনীতি কেবল ক্ষমতার খেলা নয়— এটি মানুষের কল্যাণে এবং আদর্শকে ধারণ করে এগিয়ে যাওয়ার এক অবিরাম যাত্রা।

তার আরেকটি বৈশিষ্ট্য হলো নতুন প্রজন্মকে রাজনীতিতে সম্পৃক্ত করা। ভি পি উজ্জ্বল সর্বদা চেষ্টা করেন তরুণদের মধ্যে দেশপ্রেম, নৈতিকতা ও সাংগঠনিক শৃঙ্খলা গড়ে তুলতে। এভাবে তিনি দলের শক্তিকে নতুন মাত্রায় নিয়ে যাচ্ছেন।
সবচেয়ে বড় কথা, তিনি একাগ্রতার সঙ্গে দলের আদর্শকে হৃদয়ে ধারণ করেন এবং সেই আদর্শকে রাজপথে, সংগঠনে ও জনগণের মাঝে ছড়িয়ে দেন। তার কর্মজীবন আমাদের শেখায় যে ত্যাগ, নিষ্ঠা ও বিশ্বাস থাকলে একটি দলকে এগিয়ে নেওয়া সম্ভব, এবং একটি প্রজন্মকে আলোর পথে পরিচালিত করা যায়।
আজকের প্রেক্ষাপটে ভি পি উজ্জ্বল শুধু একজন ব্যক্তি নন; তিনি এক প্রতীক— আদর্শ, ত্যাগ, সততা আর সাহসের প্রতীক। তার জীবন ও সংগ্রাম তরুণ সমাজের কাছে অনুপ্রেরণার বাতিঘর হয়ে থাকবে।
সর্বশেষ এডিট : ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ভোর ৫:২০

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




