somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

ইমাম মাহদী (আঃ) এর আবির্ভাবকালে তুর্কীদের ভূমিকা

২৪ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ৯:২২
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

আমাদের দৃষ্টিতে ইমাম মাহদী (আঃ ) -এর শুভ আবির্ভাব ও আন্দোলন সংক্রান্ত রেওয়ায়েত সমূহে উল্লিখিত 'তুর্ক' অর্থ ' রুশ জাতি' এবং পূর্ব ইউরোপীয় জাতীসমূহের মধ্যে থেকে তাদের সমর্থকবৃন্দ হতে পারে । যদিও তারা ঐতিহাসিকভাবে খ্রিস্টান এবং রোমান সাম্রাজ্যের ঔপনিবেশিক শাসন কবলিত জাতি সমূহের অন্তর্ভুক্ত বলে গন্য হয়ে থাকে এবং জার্মানের ন্যায় তারাও রোমান সাম্রাজ্যের উত্তরাধিকার দাবি করে নিজেদের রাজা-বাদসাকে 'সিজার' উপাধিতে ভূষিত করেছে । তদুপরি যেহেতু তারা প্রথমত ইউরেশিয়ার পূর্বাঞ্চলের বিভিন্ন গোত্রদ্ভুত সেহেতু তাদেরকে রেওয়ায়েত ও ইতিহাসের ভাষায় 'তুর্কি জাতিসমূহ' বলে আখ্যায়িত করেছে । এ নাম তুরস্ক ও ইরানের তুর্কীদের ছাড়াও তাতার , মঙ্গোল , বুলগার , রুশ ও অন্যান্যদের শামিল করে ।


দ্বিতীয়ত সম্প্রতি খ্রিস্টধর্ম তাদের মাঝে প্রসার লাভ করেছে । তবে এর আগে তাদের মধ্যে মৌলিকভাবে এ ধর্মের প্রসার হয়নি । বরং খ্রিস্টানরা একটি অপরিপক্ক শ্রেণী হিসেবে তাদের মধ্যে স্থান লাভ করেছে ।কিন্তু পশ্চিম ইউরোপীয় জাতীসমূহের মধ্যে খ্রিস্টধর্মের অবস্থার চেয়েও এদের মধ্যে খ্রিস্টধর্মের অবস্থা শোচনীয় । কারণ শিরক মিশ্রিত বস্তবাদ তাদের ধর্মের উপর প্রাধান্য লাভ করেছে । আর সম্ভবত এ কারণেই তারা কমিউনিজমের দিকে ঝুঁকে পড়েছে এবং এ মতবাদের প্রভাব বিস্তারের বিরুদ্ধে তারা প্রতিরোধ করেনি ।


তৃতীয়ত মুসলমানদের বিরুদ্ধে তুর্কীদের আক্রমন পরিচালনা সংক্রান্ত রেওয়ায়রত সমূহের কিছু অংশ সপ্তম হিজরী শতকে মধ্য এশিয়া , ইরান , ইরাক ও সিরিয়ার কিছু অংশে তুরকি-মঙ্গোলদের আক্রমনের সাথে মিলে যায় । তবে এসব রেওয়ায়েত সমূহের কিছু অংশ মাহদি (আঃ) এর আবির্ভাবের ঘটনাবলীর সাথে সংযুক্ত এবং তাতে তুর্কিরা মুসলমানদের বিরুদ্ধে রোমানদের সহযোগিতা করবে বলেছে এবং ঐ একই সময়ে তাদের মধ্যেকার পারস্পরিক মত পার্থক্যের বিষয়টি উল্লেখ আছে । আর এ বিষয়টি রুশ জাতি ব্যতীত অন্য কারও উপরই আরোপ করা যায়না । তবে যদি এর পরিধি আরও বর্ধিত করা যায় তাহলে তাদের রাষ্ট্র ও প্রশাসনের উত্তরসুরিদের উপরো আরোপ করা যাবে যারা রাশিয়া ও পূর্ব ইউরোপের তুর্কি বংশোদ্ভূত জাতিসমূহের অন্তর্ভুক্ত ।


এখানে ঐসব রেওয়ায়েত থেকে গুটিকতক নমুনা পেশ করা হল যাতে তাদের ভুমিকার কথা বর্ণিত হয়েছে । এগুলোর মধ্যে ফিতনা ও গোলযোগ সংক্রান্ত হাদিস সমুহ ।


উল্ল্যেখ্য যে , এ ফিতনা তুর্কী ও রোমানদের পক্ষ থেকে মুসলমানদের উপর আপতিত হবে ।
আর বিংশ শতাব্দীর শুরুতে মুসলিম দেশ সমূহের উপর রুশ ও পাশ্চাত্যের পরিচালিত আক্রমন ব্যতিত অন্য কিছু দ্বারা তা ব্যাখ্যা করা সম্ভব নয় । এ ফিতনা ততক্ষণ পর্যন্ত অব্যাহত থাকবে যতক্ষণ পর্যন্ত না মহান আল্লাহ মুসলিম উম্মাহর মাঝে মাহদি (আঃ)- এর ক্ষেত্র প্রস্তুতকারি আন্দোলন এবং তাঁর আবির্ভাবের মাধ্যমে তা প্রসমিত করবেন ।

তুর্কীদের সাথে সুফিয়ানির যুদ্ধ সংক্রান্ত রেওয়ায়েত সমূহও এসব রেওয়ায়েতের সাথে জড়িত এবং এসব রেওয়ায়েতে সম্ভবত তুর্কীদের অর্থ হচ্ছে রুশ জাতি । কারণ সুফিয়ানি রোম ও ইহুদী মিত্র হবে এবং হাদিস সমূহে বর্ণিত হয়েছে যে ,

***>সিরিয়ার উপর তুর্কীদের আধিপত্য প্রতিষ্ঠার অব্যবহিত পরই সিরিয়া জর্ডান এলাকায় সুফিয়ানির উথ্যান ও আন্দোলনের সুত্রপাত হবে। ***

আর যদি এ সংক্রান্ত রেওয়ায়েত সঠিক হয় তাহলে ঐ আধিপত্য ও কর্তৃত্বের সময়কাল সংক্ষিপ্ত হবে।

**'' যখন ইলজ আসহাব বিদ্রোহ করবে এবং শামের রাজধানী দামেস্ক সংকটজনক অবস্থায় পতিত হবে তখন অল্প সময়ের মধ্যেই সে (ইলজ আসহাব) নিহত হবে । তখন আকহাল তার হত্যার শোধ নেয়ার জন্য বিদ্রোহ করবে । আর তখন শাম নাস্তিক্যবাদিদের ( অন্য পাণ্ডুলিপিতে তুর্কীদের কাছে) হস্তগত হবে । "

আবির্ভাব সংক্রান্ত রেওয়ায়েত সমূহে আসহাব ও আবকা ( সুফিয়ানি আন্দোলনের বিরোধী দু নেতা ) -এর কথা উল্লিখিত হয়েছে । সুফিয়ানি এ দুজনের উপর বিজয়ী হবে এবং সমগ্র শামের উপর নিজ আধিপত্য বিস্তার করবে ।

দামেস্ক অথবা এর পার্শ্ববর্তী অঞ্চলে তুর্কীদের সাথে সুফিয়ানিদের যুদ্ধ সম্পর্কে সরাসরি যে রেওয়ায়েত আছে তা আমি পাইনি । তবে ইজমালি তাওয়াতুর ( অর্থগত ভাবে মুতাওয়াতির ) সূত্রে বর্ণিত বিপুল সংখ্যক রেওয়াতে কিরকীসীয়ায় তুর্কীদের সাথে সুফিয়ানির ব্যাপক যুদ্ধের কথা বর্ণিত আছে । উল্লেখ্য যে , কিরকিসিয়া এলাকাটি সিরিয়া , ইরাক ও তুরস্ক সীমান্তে অবস্থিত । এ যুদ্ধে ঐ সব ভয়াবহ বিশাল যুদ্ধের অন্তর্ভুক্ত যেসবের ব্যাপারে পূর্ব হতেই আভাস দেয়া হয়েছিল ।


*** আর ফোরাত নদীর গতি পথে অথবা ফোরাত নদীর নিকটে যে বিশাল গুপ্তধন (খনিজ সম্পদ) আবিষ্কৃত হবে সেটিকে কেন্দ্র করেই এ যুদ্ধ হবে ।***


অধিকন্তু তুর্কী অর্থ এ যুদ্ধে রুশ জাতি না হয়ে তুরস্কের তুর্কীরাও হতে পারে । আবার তুর্কীদের বিরুদ্ধে যুদ্ধে রুশ জাতি হয়ত বা গোপনে সুফিয়ানির সাথে থাকতে পারে ।

এগুলোর মধ্যে আছে তুর্কীদের মোকাবেলা করার উদ্দেস্যে সংঘটিত আযারবাইজানী বিপ্লবের সাথে সংশ্লিষ্ট রেওয়ায়েত সমূহ আছে ।

ইমাম সাদিক (আঃ) বলেছেন , আমাদের জন্য আজারবাইজান (সম্ভবত সদ্য স্বাধীনতা প্রাপ্ত আজারবাইজান) গুরুত্বপূর্ণ । এ বিপ্লবের বিরুদ্ধে কোন কিছুরই প্রতিরোধ করার শক্তি নেই । আর যখন আমাদের বিপ্লবী বিপ্লব করবে তখন তোমরা তার দিকে দ্রুত ছুটে যাবে । এমনকি চার হাত পায়ে বরফের উপর দিয়ে হামাগুরি দিয়ে হলেও ।"

' আজারবাইজান গুরুত্বপূর্ণ এবং কোন কিছুই তার সামনে দাঁড়ানোর শক্তি পাবেনা '- ইমাম সাদিক (আঃ) -এর বাণীর অর্থ এও হতে পারে , এ বিপ্লব হবে হেদায়েতকারীর আন্দোলন যা আজারবাইজান অথবা ঐ অধিবাসীদের দ্বারা সফল হবে । এরপর এর নিকটবর্তী নিদর্শন সমূহ প্রকাশিত হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করা আবশ্যক । '

নিচের রেওয়ায়েত থেকে বোঝা যায় রুশদের সাথে সংঘর্ষ ও প্রতিরোধের ক্ষেত্রে এটি ঘটবে ,

' তুর্কিরা (রুশ জাতি) দুটি সামরিক অভিযান পরিচালনা করবে যেগুলোর একটি দ্বারা আজারবাইজান ধ্বংস হবে ও আরেকটি জাজিরায় পরিচালিত হবে যা বাসর ঘরে উপবিষ্টা নববধুদেরকেও ভীত করবে । এ সময় মহান আল্লাহ মুসলমানদের সাহায্য করবেন এবং তাদের মধ্যে অনেকেই আল্লাহর জন্য কোরবানী হবেন ।'


শুধু এ রেওয়ায়েতটি অধ্যয়ন করলে তা মুসলিম বিশ্বে মঙ্গোলদের আক্রমন সংক্রান্ত রেওয়ায়েত এর বলে মনে হতে পারে । ১ম পর্যায়ে মঙ্গোলরা আজারবাইজান পৌঁছে তা ধ্বংস করে দেবে । পরে ফোরাতে পৌঁছবে । এর মুসলমানরা তখন তাদের উপর বিজয়ী হবে । আর জালুত ঝর্ণা ও অন্যান্য স্থানে তাদের অনেকে নিহত হবে ।'

কিন্তু এ রেওয়ায়েতে ও পূর্ববর্তী রেওয়ায়েতের মাঝে সমন্বয় সাধন করলে উক্ত রেওয়ায়েতে উল্লিখিত তুর্কিরা রুশ জাতি হতে পারে । তাদের ১ম সমরাভিযান ২য় বিশ্ব যুদ্ধের আগে ও পরে এবং ইমাম মাহদী (আঃ) এর আবির্ভাবের নিকটবর্তী নিদর্শন সমূহ ও তাদের মাধ্যমে আজারবাইজান দখল করার আগে পরিচালিত হবে ।


তাদের ২য় সমরাভিযান জাজিরার দিকে পরিচালিত হবে । জাজিরা হচ্ছে ইরাক ও সিরিয়াকে বিভক্তকারী সীমান্তে কিরকিসিয়ার অদুরে অবস্থিত জায়গার নাম । সুফিয়ানির সাথে যুদ্ধ করার জন্য তারা সেখানে যাবে । আর রনাঙ্গনে মুসলমানদের বিজয়ী হওয়ার অর্থ হচ্ছে যে , তারা পরোক্ষভাবে বিজয়ী হবে অর্থাৎ তাদের অত্যাচারী শত্রুদের ক্ষয়ক্ষতি ও ধ্বংস হওয়ার মাধ্যমে এ বিজয় অর্জন করবে । কিরকিসিয়ার যুদ্ধ ক্ষেত্রে কোন হেদায়েতকারি সেনাদল থাকবেনা বা মুসলমানদের বিজয় আনবে এমন দল থাকবেনা ।

**তবে মহানবী (সঃ) ও ইমামদের দিক থেকে হতে পারে যে , এ যুদ্ধে অত্যাচারীরা নিজেদের সমর্থকদের হাতেই নিহত ও ধ্বংস হবে ।**

জাজিরাহ ও ফোরাত এলাকায় তুর্কীদের আগমন সংক্রান্ত যে রেওয়ায়েত বিদ্যমান যেখানে উল্লেখিত তুর্কগণ এর সম্ভাব্য অর্থ 'রুশ জাতি' হতে পারে ।

**কারণ ফিলিস্তিনের রামাল্লাহ ও এর সমদ্র উপকুল সমূহে রোমানদের (পাশ্চাত্য) আগমনের সমসাময়িক হবে তাদের অত্র এলাকায় হবে তাদের আগমন ।**

ইতিমধ্যে আমরা উল্লেখ করেছি যে , কিরকিসিয়া জাজিরার অদূরে অবস্থিত একটি অঞ্চল যা ' দিয়ারবাকর ' ও ' জাজিরা-ই - রাবিআহ ' নামে পরিচিত । সাধারনভাবে ঐতিহাসিক গ্রন্থে যে 'জাজিরাহ' শব্দের অর্থ বর্ণিত হয়েছে তা এ এলাকাকেই নির্দেশ করে । তবে জাজিরাতুল আরব বা অন্য কোন আরব উপদ্বীপ বোঝায়নি ।


হিজরী ৭ম শতাব্দীতে জাজিরাহ ও ফোরাতে তুর্কী- মঙ্গোলদের আগমনের সাথে এ বিষয়টি মোটেও সাঙ্ঘরষিক নয় । কারণ কতিপয় ব্যক্তি তুকি মঙ্গোলদের আগমনকে ইমাম মাহদী (আঃ) এর আবির্ভাবের নিকটবর্তী নিদর্শনাদির অন্তর্ভুক্ত করেছে । অথচ এর অন্তর্ভুক্ত হচ্ছে , জাজিরা এলাকায় তুর্কীদের আগমন ও কিরকিসিয়ায় সুফিয়ানির সাথে যুদ্ধ ।


তুর্কী -মঙ্গোলদের গোলযোগ ও বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি এবং মুসলিম দেশ সমূহে তাদের আক্রমন সংক্রান্ত রেওয়ায়েত সমূহে মহানবী (সঃ) -এর মুজিযা ও ভবিষ্যৎ ঘটনাবলীর সাথে সংশ্লিষ্ট রেওয়ায়েত সমূহে অন্তর্ভুক্ত ।

**ইমাম সাদিক (আঃ) -এর নিকট থেকে বর্ণিত , ' ইমাম মাহদী (আঃ) ১ম যে বাহিনী গঠন করবেন তা সে তুর্কীদের বিরদ্ধে প্রেরন করবেন । তাদেরকে পরাস্ত ও বন্দী এবং তাদের ধন-সম্পদ গনিমত হিসেবে গ্রহনের পর সে শাম দেশ অভিমুখে রওয়ানা হবেন ও তা জয় করবেন ।'


এ হাদিসের অর্থ , ইমাম মাহদী (আঃ) ১ম যে সেনাবাহিনী গঠন করে প্রেরন করবেন তাদের সাথে তিনি এ যুদ্ধে অংশ নেবেননা । কতিপয় রেওয়ায়েতে বর্ণিত , তিনি হিজাজ ও ইরাক মুক্ত করার জন্য ইরাকে প্রবেশ এবং বেশ কয়েকটি যুদ্ধের পর সেনাবাহিনী প্রেরন করবেন ।


এখানে তুর্কী বলতে তুরস্কের তুর্কীদের বোঝানো হতে পারে । তবে অপেক্ষাকৃত শক্তিশালী সম্ভাবনার ভিত্তিতে তুর্কগণ বলতে রুশ জাতিকে বোঝানো হয় যারা কিরকিসিয়ায় সুফিয়ানির বিরুদ্ধে যুদ্ধ করবে । কিন্তু কোন পক্ষই প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে জয়ী হবেনা ।


কতিপয় রেওয়ায়েতে বর্ণিত , ইমাম মাহদী (আঃ) এর হাতে তুর্কিরা ধ্বংস হবে । প্রচণ্ড বজ্রাঘাতে তাদের দেশ সম্পূর্ণ নিশ্চিহ্ন হবে ।


ক্ষেপণাস্ত্র ও পারমানবিক অস্ত্রের মতো অস্ত্র সমূহ হতে পারে যার ধ্বংস ক্ষমতা বজ্রপাত ও ভুমিকম্পের অনুরুপ । সম্ভবত এ ঘটনা ইমাম মাহদী (আঃ) এর বিরুদ্ধে তাদের যুদ্ধ করার পর পরই ঘটবে । তুর্ক জাতির (রুশ ) ধ্বংস এত ব্যাপক হবে যে পরবর্তী রেওয়ায়েত সমূহে তাদের আর কোন উল্লেখ নেই ।

কেবল তাদের ২য় সমরাভিযানের পরবর্তী রেওয়ায়েতে "এরপর আর কোন তুর্কী বিদ্যমান থাকবেনা " এ লাইনটি উল্লেখ আছে । আর এ থেকে বোঝা যায় যে , তুর্ক শব্দটি 'রুশ' জাতিকে বোঝানো হয়েছে । ।কারণ এ ধরনের কথা কোন মুসলিম জাতির ক্ষেত্রে বলা হয়নি


সংগ্রহ - ইমাম মাহদী (আঃ) এর আত্মপ্রকাশ ( আসরে যুহুর )

লেখক -আল্লামা আলী আল কুরানী

অনুবাদক - মুহাম্মদ মুনির হসেন খান
২টি মন্তব্য ২টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আবারও রাফসান দা ছোট ভাই প্রসঙ্গ।

লিখেছেন মঞ্জুর চৌধুরী, ১৮ ই মে, ২০২৪ ভোর ৬:২৬

আবারও রাফসান দা ছোট ভাই প্রসঙ্গ।
প্রথমত বলে দেই, না আমি তার ভক্ত, না ফলোয়ার, না মুরিদ, না হেটার। দেশি ফুড রিভিউয়ারদের ঘোড়ার আন্ডা রিভিউ দেখতে ভাল লাগেনা। তারপরে যখন... ...বাকিটুকু পড়ুন

মসজিদ না কী মার্কেট!

লিখেছেন সায়েমুজজ্জামান, ১৮ ই মে, ২০২৪ সকাল ১০:৩৯

চলুন প্রথমেই মেশকাত শরীফের একটা হাদীস শুনি৷

আবু উমামাহ্ (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, ইহুদীদের একজন বুদ্ধিজীবী রাসুল দ. -কে জিজ্ঞেস করলেন, কোন জায়গা সবচেয়ে উত্তম? রাসুল দ. নীরব রইলেন। বললেন,... ...বাকিটুকু পড়ুন

আকুতি

লিখেছেন অধীতি, ১৮ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৪:৩০

দেবোলীনা!
হাত রাখো হাতে।
আঙ্গুলে আঙ্গুল ছুঁয়ে বিষাদ নেমে আসুক।
ঝড়াপাতার গন্ধে বসন্ত পাখি ডেকে উঠুক।
বিকেলের কমলা রঙের রোদ তুলে নাও আঁচল জুড়ে।
সন্ধেবেলা শুকতারার সাথে কথা বলো,
অকৃত্রিম আলোয় মেশাও দেহ,
উষ্ণতা ছড়াও কোমল শরীরে,
বহুদিন... ...বাকিটুকু পড়ুন

ক- এর নুডুলস

লিখেছেন করুণাধারা, ১৮ ই মে, ২০২৪ রাত ৮:৫২



অনেকেই জানেন, তবু ক এর গল্পটা দিয়ে শুরু করলাম, কারণ আমার আজকের পোস্ট পুরোটাই ক বিষয়ক।


একজন পরীক্ষক এসএসসি পরীক্ষার অংক খাতা দেখতে গিয়ে একটা মোটাসোটা খাতা পেলেন । খুলে দেখলেন,... ...বাকিটুকু পড়ুন

স্প্রিং মোল্লার কোরআন পাঠ : সূরা নং - ২ : আল-বাকারা : আয়াত নং - ১

লিখেছেন মরুভূমির জলদস্যু, ১৮ ই মে, ২০২৪ রাত ১০:১৬

বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম
আল্লাহর নামের সাথে যিনি একমাত্র দাতা একমাত্র দয়ালু

২-১ : আলিফ-লাম-মীম


আল-বাকারা (গাভী) সূরাটি কোরআনের দ্বিতীয় এবং বৃহত্তম সূরা। সূরাটি শুরু হয়েছে আলিফ, লাম, মীম হরফ তিনটি দিয়ে।
... ...বাকিটুকু পড়ুন

×