somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

মুসলিম জঙ্গির আবির্ভাব

২৮ শে মার্চ, ২০১৪ দুপুর ১২:১৬
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



জঙ্গি নামক এই শব্দটি কিন্তু মুসলমান বা ইসলামের সৃষ্টি কোন বিষয় নয় ।পশ্চিমা বিশ্বের পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের সম্পদ চুরির বিশেষ কিছু নিল নক্সার ফল এই মুসলিম জঙ্গি শব্দটি । আদতে যার কোন অস্তিত্ব বা বিশেষত্ব নেই । যা আছে তা হচ্ছে কাল্পনিক এবং মিথ্যা কিছু গল্প যা সম্পূর্ণ পশ্চিমা মিডিয়ার কাল্পনিক মিথ্যা প্রচারণা ছাড়া আর কিছুই না। আসুন দেখি পশ্চিমরা কিভাবে এই মিথ্যা গল্প এবং জঙ্গি ফানুস তৈরি করল -

>ইহুদি রাষ্ট্র ইসরাইল জন্মের পূর্বে মধ্যপ্রাচ্যে কোন জঙ্গি সংগঠনের অস্তিত্ব ছিলনা ।

>৪৭ এর দেশ ভাগ ও ব্রিটিশ খেদানোর পূর্বে এই উপমহাদেশে কোন জঙ্গি সংগঠনের অস্তিত্ব ছিলনা ।

>আফগানিস্তানে আমেরিকা আসার পূর্বে সেখানে কোন জঙ্গি সংগঠন ছিলনা তখন ছিল আফগান মুজাহিদ যারা ব্রিটিশ ও রাশিয়ার বিরুদ্ধে নিজ দেশের মাটির মুক্তির জন্য লড়াই করে । কিন্তু আমেরিকা আসার সাথে সাথেই পশ্চিমা মিডিয়ার কল্যাণে এই মুজাহিদরাই হয়ে গেল জঙ্গি ।

উল্লেখিত তিনটি ঘটনার বহু পূর্বে যদি যাই নবী (সঃ) এর সময় বা তার পরবর্তী খলীফাদের সময়ে মুসলমানরা নানা দেশে যুদ্ধ পরিচালনা করেছে এবং তা নিজেদের আয়ত্তে এনেছে ইতিহাসে তা পৃথিবীর প্রায় অর্ধেক বলা হয় । কিন্তু ইতিহাসের সে সময়ের মুসলিম মুজাহিদদের আজো ইতিহাসের কোথাও জঙ্গি বলা হয়না ।

ব্রিটিশ , ফরাসী , পর্তুগীজ , ওলন্দাজ ও অন্যান্য পশ্চিমা জাতি সারা পৃথিবীতে লুণ্ঠন ও চুরি করার উদ্দেশ্যে বিভিন্ন দেশে ব্যবসার নামে ঢুকে নানা শঠতায় সে সকল দেশ দখল করে ও ঔপনিবেশ শাসনের জন্ম দেয় । যাদের মধ্যে সর্বশ্রেষ্ঠ চোর ও হঠকারী জাতি ছিল ব্রিটিশরা ।

ইসরাইল বা পশ্চিম আর মোনাফেকদের কুকুর - আমেরিকা আবিস্কারক কলম্বাস আবিস্কারের সময় ভেবেছিল এটি ইন্ডিয়া ও নাম দেয় রেড ইন্ডিয়া । ব্রিটিশ ও অন্যান্য পশ্চিমা জাতি জানত ইন্ডিয়া নামে সমৃদ্ধ একটি মহাদেশ আছে তাই সে দেশ চুরির উদ্দেশ্যে ওরা সবাই বের হয় ।

আমেরিকা আবিস্কারের পর পুরো ইউরোপ ও ব্রিটেন জুড়ে যত চোর , ছ্যাঁচড় , বদমাইশ , ভবঘুরে , ভূমুহীন কাঙ্গাল অর্থাৎ পশ্চিমের সকল অসভ্য ও নিম্নমানের লোক জড় হতে থাকে আমেরিকায় ।তখন আমেরিকা পরিণত হয় পুরো ইউরোপ তথা পশ্চিমের জঞ্জালের ভাগাড়ে । কারণ যার সম্পদ ও ভূমি রয়েছে সে আমেরিকায় যেয়ে অনিশ্চিত জীবনের মুখোমুখি হবেনা । আজ যে সাদারা আমেরিকার মালিক ও পুরো পৃথিবীতে সকল যুদ্ধ ও অশান্তির মূল তাদের পূর্ব পুরুষরা হচ্ছে পুরো পশ্চিমের ওই সকল জঞ্জাল।ঠিক সেরকমই হল ইহুদীরা । পশ্চিমের সকল জাতি তাদের অভিশপ্ত জাতি বলে বিশ্বাস করত । তাই পশ্চিমের বা ইউরোপের কোথাও কোন জাতি বা দেশ ওদের জায়গা দিতনা । কারণ ওরা সব জায়গাতেই নানা জটিলতা ও সমস্যার সৃষ্টি করত । ইহুদীরা সত্যিকারভাবেই অভিশপ্ত জাতি ।

এই ইহুদীদের কোন ভূমি থাকবেনা এরা চির যাযাবর জাতি এটি খোদার ঘোষণা । কি আশ্চর্য লক্ষ্য করুন আজকের আমেরিকার সাদারাও ছিল ইউরোপের জঞ্জাল যাদের কোন ভূমি ঠিকানা কিছুই ছিলনা । প্রকৃতিগত ভাবে আজকের আমেরিকার সাদারা আর ইহুদীরা উভয়ই ভূমিহীন নিকৃষ্ট জাতি ।কি অদ্ভুত প্রকৃতিগত মিল তাই না !

২য় বিশ্বযুদ্ধের পর পশ্চিমের নজর পড়ল মধ্যপ্রাচ্যের সম্পদের দিকে । পুরো পশ্চিম মিলে নক্সা করল এতগুলো দেশ একসাথে দখল সম্ভব নয় । তাই সেখানে বিষফোঁড়া বা পশ্চিমের দারোয়ান করে ইহুদীদের সেখানে নিয়ে আসলো। ওদের যুক্তি এটা ইহুদীদের পূর্ব পুরুষের বাসস্থান। কি ঠুনকো যুক্তি !!!! ইরানের শাহ্‌রা যুগ যুগ ভারত শাসন করেছে আজ যদি ইরানের শাহ্‌রা আসে ভারতের দাবী করে তা কতটা যুক্তিসঙ্গত ??? আজ যদি ডাইনোসর আসে মানুষকে বলে পৃথিবী ছেড়ে দাও এটা আমাদের আদি বাস , মানুষ কি ছেড়ে দেবে ?

মূল কথা হচ্ছে শক্তি আছে দখল করেছে যেদিন শক্তি থাকবেনা সেদিন আবার ইহুদী জোকাররা ভূমিহীন । ইসরাইল পশ্চিম আর মুসলমান নামধারী মোনাফেকদের পা চাটা কুকুর বা দারোয়ান ছাড়া আর কিছুই না ।

মধ্যপ্রাচ্যের মুসলিমদের দেশগুলোর দিকে একটু লক্ষ্য করলেই পুরো বিষয়টি দিনের আলোর মত পরিষ্কার হয়ে যাবে । এর জন্য কোরআন হাদিস বা আলেম হওয়ার দরকার নেই । খেলাফত শাসনের দিকে তাকালেই বর্তমান মুসলমান নামধারী ইবলিশ মোনাফেকদের চিত্র আপনাদের কাছে পরিষ্কার হয়ে যাবে।

খেলাফতের কোথায় বা কবে উত্তরসুরি বা বংশানুক্রমিক রাজার ছেলে রাজা হবে এই নীতি ছিল ????

খেলাফতের কখনো কোথাও ছিলনা উত্তরসূরি শাসনভার নেবে এই প্রথা নেই । কিন্তু মধ্যপ্রাচ্যের সৌদি আরব , কুয়েত , আরব আমিরাত সহ অনেক মুসলিম দেশ রাজতন্ত্রের নিয়মে চলে এবং গণতন্ত্রের পূজারী পশ্চিমা শয়তানদের সাথে এই রাজতন্ত্রের পূজারীদের বেশ কঠিন বন্ধুত্ব । এই মুসলমান নামধারী মোনাফেকরা নিজেদের ক্ষমতা ঠিক রাখার জন্য মূলত পশ্চিমের পূজা করে । আর এই সুযোগে পশ্চিম আজ পুরো মুসলমানদের উপর অত্যাচার চালাচ্ছে । এই পশ্চিমের চোরের দল এবং মোনাফেকরাই শুধু ইসলাম নয় পুরো মানবতার শত্রু । পৃথিবীর শত্রু পুরো মানবজাতির জন্য হুমকি।

আপনি লক্ষ্য করে দেখবেন , মধ্যপ্রাচ্যের রাজতন্ত্রধারি , জন সম্প্রিক্ততাহীন সরকারগুলোই ইসরাইল বা ইহুদীদের সাথে ভালো সখ্য । কারণ পশ্চিম আর ইহুদীদের দিয়েই ওরা ক্ষমতা দখল করে আছে । আর ইহুদী জোকার ইসরাইল কেবল মধ্যপ্রাচ্যে পশ্চিম এবং মুসলিমরূপি মনাফেকদের কুকুর বা দারোয়ান হিসেবেই আছে । এখানের সমীকরণ খুব সহজ , পশ্চিম মধ্যপ্রাচ্যের রাজতন্ত্রধারি মোনাফেকদের ইহুদীদের দিয়ে ক্ষমতার নিরাপত্তা দিচ্ছে বিনিময়ে ইসরাইলের বৈধতা নিচ্ছে ।আর এই ইসরাইল নামের কুকুর দিয়ে পুরো মধ্যপ্রাচ্যে নানা ফেতনা ফাসাদ এবং মোনাফেকদের নিরাপত্তা দিচ্ছে। যেদিন পুরো মধ্যপ্রাচ্য পশ্চিমের দখলে যাবে সেদিন থেকে ইহুদীদের ইতিহাস ঠিক আগের মতই হয়ে যাবে ভূমিহীন অভিশপ্ত জাতি । কারণ তখন ইহুদীদের দিয়ে পশ্চিমের কোন দরকার নেই । ইহুদীরা আবার নিক্ষিপ্ত হবে আস্তাকুরে।



বলা হয় ইসরাইলের কাছে পারমাণবিক অস্ত্র আছে ,পশ্চিমের মিথ্যা বানোয়াট জাল তথ্য। ওদের কাছে এক কণা পরমাণু নেই । পশ্চিম কখনই ওদের এই অস্ত্র দিবেনা । এটা খুব স্বাভাবিক । বাড়ির কুকুরকে তার মালিক দয়া করে দু টুকরো রুটি বেশী দেবে কিন্তু কখনই বাড়ির মালিক হতে দেবেনা ।আমি বাজি ধরে বলতে পারি ইসরাইলের কাছে কিছুই নেই যা আছে তা কেবল পশ্চিমের দেয়া দান কিন্তু রং দিচ্ছে ইসরাইলের ।যা আছে তা হচ্ছে কুকুরের ঘেউ ঘেউ

যখনই পশ্চিমা চোর , রাজতন্ত্র এবং সরকারের দুর্নীতির বিরুদ্ধে কথা বলে তখনই সে দেশের সরকার যে বিরুদ্ধে কথা বলে তাকে জঙ্গি ঘোষণা করে আর পশ্চিমের মিডিয়া তাতে রঙ্গ চড়ায়।

৪৭এর দেশ ভাগ - খেয়াল করুন এখানেও সেই ব্রিটিশ তস্করের কারসাজী । এই তস্করের জাত বের হওয়ার আগে মুসলিম হিন্দু জাতিগত বিদ্বেষের জন্ম দিয়ে গেল যা ওরা করেছে আমেরিকায় সাদা কালো নিয়ে । সেখানেও কালোদের নিজের ভুমিতে ওদের অত্যাচার করেছে সাদা ব্রিটিশ ও ইউরোপের বদমাইশরা । এখানেও তারা এই বিদ্বেষ করে গেল । জঙ্গিদের উর্বর ভূমি হয়ে গেল আমেরিকার দালাল পাকিস্তান । আমেরিকা ভারতকে সায়েস্তা করার লক্ষে পাকি মাথা মোটাদের ব্যবহার করল । আর পাকিরা বিপুল উৎসাহে তাতে সায় দিয়ে মোনাফেক মুসলমান নামধারিদের দিয়ে হাদিস কোরআনের ভুল মিথ্যা ব্যখ্যা করে নিরীহ , অশিক্ষিত, অর্ধ শিক্ষিত উপজাতি মুসলমানদের ধর্ম যুদ্ধের নামে নিজেদের ফায়দা লুটে নিল । আর পশ্চিম পেল নতুনভাবে মুসলমান, ইসলামকে কলঙ্কিত করার অস্ত্র ।

আফগানে আমেরিকান তস্করদের আগমন- একটি ছবি ফাঁস করে দিবে পশ্চিমা মিডিয়ার মিথ্যাচার এবং পশ্চিমের চুরির উৎকৃষ্ট সাক্ষী ,




আজ যখন ক্রিমিয়ার সর্ব স্তরের জনতা ভোট দিল রাশিয়ার পক্ষে তখন পশ্চিমের কাছে অবৈধ। ঠিক সেদিন যে মুসলমানরা রাশিয়ার বিরুদ্ধে মাতৃভূমি রক্ষায় যুদ্ধ করেছে তারা ছিল পশ্চিমা মিডিয়ার ভাষা মুজাহিদ । যখন আবার আফগানরা বুঝল আমেরিকারা চুরির মতলব যখন ওদের বিরুদ্ধে অস্ত্র তুলে নিল তখনই হয়ে গেল জঙ্গি । পশ্চিম আর তাদের মিডিয়া নিজের প্রয়োজনে অন্যের সম্পদ দখল লুণ্ঠনে নিজেদের মত করে ব্যবহার করে। পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে এরকম হাজার হাজার প্রমাণ দেয়া যাবে । কিন্তু আজ পৃথিবীর সামনে পশ্চিমের উলঙ্গ চেহারা পরিষ্কার । পৃথিবীর ছোট্ট একটি শিশুও জানে আমেরিকা জাতিসংঘ প্রতারক চোর ছাড়া আর কিছুই না।

আজ পুরো বিশ্বে যত অশান্তি ও যুদ্ধ বিগ্রহের মূলে এই চির লোভী ও চোরের জাতি ব্রিটিশ ,ইউরোপ ও পশ্চিমের জঞ্জাল সাদা আমেরিকান ,অভিশপ্ত জাতি ইহুদী ও তাদের মিত্র মুসলিম নামধারী রাজতন্ত্রের পূজারী মোনাফেকের দল ।আজ মুসলিম জঙ্গির সৃষ্টির মূল কারণ ওরাই আর এর ফলও ওদের অবশ্যই ভোগ করতে হবে ।সাথে ফল ভোগ করবে ওদের কাছে ঈমান বিক্রি করা মুসলমান নামধারী শয়তানের ও প্রাচুর্যের পূজারীরা । আমাদের দেশেও এইরকম ঈমান বেচা শয়তানের দল রয়েছে। ধর্ম নিয়ে যাদের বিন্দু মাত্র মাথাব্যথা নেই যারা ইসলাম সুন্নাহর অনুসারিও নয় তাদের মূল ও অন্যতম লক্ষ্য ক্ষমতার মসনদ।

জঙ্গিবাদ পশ্চিমের একটি মিথ্যা বানোয়াট ফানুস । মূলত এর কোন সত্যতা বা অস্তিত্বই নেই । যে মুসলিম সংগঠন বা মুসলিম জাতি তাদের অধিকার আদায়ে পশ্চিমের বিরুদ্ধে অবস্থান নেয় তাদেরকেই পশ্চিমারা জঙ্গি বলে প্রচার করে ।
৪টি মন্তব্য ২টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আবারও রাফসান দা ছোট ভাই প্রসঙ্গ।

লিখেছেন মঞ্জুর চৌধুরী, ১৮ ই মে, ২০২৪ ভোর ৬:২৬

আবারও রাফসান দা ছোট ভাই প্রসঙ্গ।
প্রথমত বলে দেই, না আমি তার ভক্ত, না ফলোয়ার, না মুরিদ, না হেটার। দেশি ফুড রিভিউয়ারদের ঘোড়ার আন্ডা রিভিউ দেখতে ভাল লাগেনা। তারপরে যখন... ...বাকিটুকু পড়ুন

মসজিদ না কী মার্কেট!

লিখেছেন সায়েমুজজ্জামান, ১৮ ই মে, ২০২৪ সকাল ১০:৩৯

চলুন প্রথমেই মেশকাত শরীফের একটা হাদীস শুনি৷

আবু উমামাহ্ (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, ইহুদীদের একজন বুদ্ধিজীবী রাসুল দ. -কে জিজ্ঞেস করলেন, কোন জায়গা সবচেয়ে উত্তম? রাসুল দ. নীরব রইলেন। বললেন,... ...বাকিটুকু পড়ুন

আকুতি

লিখেছেন অধীতি, ১৮ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৪:৩০

দেবোলীনা!
হাত রাখো হাতে।
আঙ্গুলে আঙ্গুল ছুঁয়ে বিষাদ নেমে আসুক।
ঝড়াপাতার গন্ধে বসন্ত পাখি ডেকে উঠুক।
বিকেলের কমলা রঙের রোদ তুলে নাও আঁচল জুড়ে।
সন্ধেবেলা শুকতারার সাথে কথা বলো,
অকৃত্রিম আলোয় মেশাও দেহ,
উষ্ণতা ছড়াও কোমল শরীরে,
বহুদিন... ...বাকিটুকু পড়ুন

ক- এর নুডুলস

লিখেছেন করুণাধারা, ১৮ ই মে, ২০২৪ রাত ৮:৫২



অনেকেই জানেন, তবু ক এর গল্পটা দিয়ে শুরু করলাম, কারণ আমার আজকের পোস্ট পুরোটাই ক বিষয়ক।


একজন পরীক্ষক এসএসসি পরীক্ষার অংক খাতা দেখতে গিয়ে একটা মোটাসোটা খাতা পেলেন । খুলে দেখলেন,... ...বাকিটুকু পড়ুন

স্প্রিং মোল্লার কোরআন পাঠ : সূরা নং - ২ : আল-বাকারা : আয়াত নং - ১

লিখেছেন মরুভূমির জলদস্যু, ১৮ ই মে, ২০২৪ রাত ১০:১৬

বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম
আল্লাহর নামের সাথে যিনি একমাত্র দাতা একমাত্র দয়ালু

২-১ : আলিফ-লাম-মীম


আল-বাকারা (গাভী) সূরাটি কোরআনের দ্বিতীয় এবং বৃহত্তম সূরা। সূরাটি শুরু হয়েছে আলিফ, লাম, মীম হরফ তিনটি দিয়ে।
... ...বাকিটুকু পড়ুন

×