
ন্যাটো ও জাতিসংঘের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের বিচ্ছেদ চাইছেন মার্কিন বিলিয়নিয়ার ব্যবসায়ী ও প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প সরকারের দক্ষতা উন্নয়ন বিষয়ক বিভাগ ডিপার্টমেন্ট অব গভর্নমেন্ট এফিসিয়েন্সির প্রধান ইলন মাস্ক। প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের অবস্থানের সঙ্গে একমত পোষণ করে তিনি বলছেন, এই দুই সংগঠন থেকে যুক্তরাষ্ট্রকে প্রত্যাহারকে সমর্থন করেন তিনি।
প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প সরকারের দক্ষতা উন্নয়ন বিষয়ক বিভাগ ডিপার্টমেন্ট অব গভর্নমেন্ট এফিসিয়েন্সির প্রধান ইলন মাস্ক।
মার্কিন গাড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠান টেসলা ও মহাকাশ গবেষণা সংস্থা স্পেসএক্সের প্রধান নির্বাহী ইলন মাস্ক বিশ্বের অন্যতম শীর্ষ ধনী। ট্রাম্প দ্বিতীয় মেয়াদে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব নেয়ার পর তার প্রশাসনের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি হয়ে উঠেছেন মাস্ক।
প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প সম্প্রতি ইউক্রেনকে সামরিক সহায়তা কমানোর ইচ্ছা প্রকাশ করেন এবং সেই সঙ্গে ন্যাটো থেকে যুক্তরাষ্ট্রের প্রত্যাহারের সম্ভাবনার কথাও বলেন।
প্রেসিডেন্ট হিসেবে নির্বাচিত হওয়ার পর গত ডিসেম্বরে এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, জোটের সদস্যরা প্রতিরক্ষা ব্যয়ের প্রতিশ্রুতি পূরণ করতে এবং যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে ন্যায্য আচরণ করতে ব্যর্থ হলে তিনি ন্যাটো ত্যাগের কথা বিবেচনা করবেন।
আরও পড়ুন: সরকার পরিচালনা ব্যয় না কমালে দেউলিয়া হয়ে যাবে যুক্তরাষ্ট্র: ইলন মাস্ক
ন্যাটোর পাশাপাশি ট্রাম্প অন্যান্য আন্তর্জাতিক সংস্থা থেকেও যুক্তরাষ্ট্রকে সরিয়ে নেয়ার পক্ষে। ট্রাম্পের সেই অবস্থানে এবার জোরালে সমর্থন জানালেন ইলন মাস্ক। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্স-এ ন্যাটো ও জাতিসংঘ থেকে যুক্তরাষ্ট্রের বিচ্ছিন্ন হওয়া সম্পর্কিত এক পোস্টের জবাবে তিনি বলেছেন, ‘আমি বিষয়টা সমর্থন করি।’
ট্রাম্পের এই অবস্থান ট্রান্সআটলান্টিক অঞ্চলের নিরাপত্তার ভবিষ্যৎ নিয়ে ইউরোপীয় মিত্রদের উদ্বিগ্ন করে তুলেছে। ন্যাটো ও জাতিসংঘ থেকে যুক্তরাষ্ট্রের প্রত্যাহারসহ মার্কিন পররাষ্ট্রনীতিতে সম্ভাব্য পরিবর্তনগুলো বিশ্বব্যাপী নিরাপত্তা পরিস্থিতির ওপর উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলবে।
ব্লগার ভাইয়েরা কথায় কি ভেজাল আছে না পরিষ্কার ‼️
এখনও অনেকে বিশ্বাস করতে চায় না বা বিশ্বাস করতে পারে না আমেরিকা ইউরোপ ন্যাটো ছেড়ে দিবে l মূল বিষয় হচ্ছে এবার ট্রাম্প ক্ষমতায় এসেছে একটি বিশেষ গোষ্ঠী নিয়ে যাদের ঈশ্বর হচ্ছে পুঁজিবাদ l এদের কোন দেশ জাতি ধর্ম বলে কিছু নাই পুঁজি এদের ঈশ্বর l এরা আমেরিকাকে পুঁজি করে ব্যবসা করবে এবং নির্বিচ্ছিন্ন ভাবে করার জন্য সবার আগে দরকার আমেরিকাকে বহির বিশ্ব থেকে বিচ্ছিন্ন করা অর্থনীতি রক্ষার নামে এরা তাই করছে এবং করবে l এদের অনুসারীরা ইউরোপেও আছে কিন্তু মাথা চারা দিতে পারছে না l যদি এই পুঁজিবাদ পূজারীরা আমেরিকায় সফল হয় তাহলে ইউরোপেও এর ঢেউ আসবে l তা থেকে পুরো বিশ্বে l
সর্বশেষ এডিট : ০২ রা মার্চ, ২০২৫ রাত ৮:০৩

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।


