ইউরোপ ন্যাটোর সমাপ্তির জন্য প্রস্তুত হচ্ছ
######ট্রাম্প যদি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রকে জোট থেকে প্রত্যাহার করে নেন, তাহলে ইউরোপীয় মিত্ররা আর ওয়াশিংটনের বৈদেশিক নীতি অনুসরণ করবে না।#
#####লেখক: জেমস স্ট্যাভ্রিডিস##
####জেমস স্ট্যাভ্রিডিস হলেন একজন ব্লুমবার্গ মতামতের কলামিস্ট, একজন অবসরপ্রাপ্ত মার্কিন নৌবাহিনীর অ্যাডমিরাল, ন্যাটোর প্রাক্তন সর্বোচ্চ মিত্র কমান্ডার এবং কার্লাইল গ্রুপের বৈশ্বিক বিষয়ক ভাইস চেয়ারম্যান।#######
##উত্তর আটলান্টিক চুক্তি সংস্থার প্রাক্তন সর্বোচ্চ মিত্র কমান্ডার হিসেবে আমি কখনও স্বপ্নেও ভাবিনি যে আমি এটি লিখব। কিন্তু দুঃখের বিষয় হল, দ্বিতীয় ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রশাসনের প্রথম দিকে ওয়াশিংটন এবং ইউরোপ থেকে উদ্ভূত সম্মানিত জোট সম্পর্কে সমস্ত সন্দেহজনক এবং ক্রমবর্ধমান বিভাজনমূলক বক্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র প্রত্যাহার করলে ভূ-রাজনৈতিকভাবে বিশ্ব কেমন হবে তা নিয়ে ভাবার সময় এসেছে।#####
#আমরা কি সত্যিই ন্যাটোর শেষ দিনগুলিতে আছি? এর স্থলাভিষিক্ত কী হবে, যদি কিছু থাকে? অথবা, যদি এটি টিকে থাকে, তাহলে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ছাড়া ন্যাটো কেমন দেখাবে? #
#####এটি ব্লুমবার্গ এর একজন কলামিস্ট প্রাক্তন ন্যাটো কমান্ডার এর বক্তব্য l ######উনি ন্যাটো পরিসমাপ্তির সবচেয়ে সুন্দর দিক নিয়ে ভেবেছেন l উনি ভেবেছেন ন্যাটো শেষ ইউরোপ আমেরিকা আলাদা ইঁইঁরোপ নিজের নিরাপত্তা ব্যবস্থা করবে ব্যস l কিন্তু এত সুন্দর পরিশেষ কি হবে ⁉️ এই পরিষমাপ্তির সবচেয়ে ভয়ঙ্কর দিক নিয়ে কেউ ভাবতেই পারে না ‼️ দুস্বপ্নেও ভাবে না ‼️ কারন এটা অবিশ্বাস আমেরিকা এত বড় বেইমানি করবে ⁉️ হতে পারে না ⁉️ ####
##পারে হতে পারে ‼️ হতে পারে নতুন জোট আমেরিকা চীন রাশিয়া এবং সেই জোট নিরাপত্তাহীন ইউরোপের উপর ঝাঁপিয়ে পরতে পারে l এটিও ভাবা উচিৎ l
যুক্তরাষ্ট্র যেকোনো উপায়ে ডেনমার্কের অধীনে থাকা গ্রিনল্যান্ড দখল করবে বলে ঘোষণা দিয়েছেন দেশটির প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। স্থানীয় সময় মঙ্গলবার (৪ মার্চ) মার্কিন কংগ্রেসের একটি যৌথ অধিবেশনে এ ঘোষণা দেন তিনি। খবর রয়টার্সের।
কংগ্রেসে যৌথ অধিবেশনের ওই ভাষণে মার্কিন প্রেসিডেন্ট বলেন, জাতীয় নিরাপত্তা, এমনকি আন্তর্জাতিক নিরাপত্তার জন্য আমাদের গ্রিনল্যান্ড প্রয়োজন। তাই আমরা এটি দখলের জন্য জড়িত সকলের সঙ্গে কাজ করছি। বিশ্ব নিরাপত্তার জন্য আমাদের এটি সত্যিই প্রয়োজন। আমি মনে করি, আমরা এটি কোনও না কোনোভাবে পেতে যাচ্ছি। আমরা এটি অর্জন করতে যাচ্ছি। এ সময় ট্রাম্প গ্রিনল্যান্ডের জনগণের উদ্দেশে ট্রাম্প বলেন, আমরা আপনাদের ভবিষ্যত নির্ধারণের অধিকারকে দৃঢ়ভাবে সমর্থন করি। আপনারা যদি চান, আমরা আপনাকে যুক্তরাষ্ট্রে স্বাগত জানাই। আমরা আপনাদের ধনী বানিয়ে দিব।
উল্লেখ্য, ১৯৭৯ সাল থেকে ডেনমার্কের একটি স্বায়ত্তশাসিত অঞ্চল গ্রিনল্যান্ড। আর্কটিক এবং আটলান্টিক মহাসাগরের মধ্যে অবস্থিত বিশ্বের বৃহত্তম এ দ্বীপটি খনিজ সম্পদে ভরপুর এবং কৌশলগতভাবে আর্কটিকের মধ্যে অবস্থিত। বিশাল প্রাকৃতিক সম্পদ এবং অবস্থানের কারণে দ্বীপটির দিকে বিশেষ নজর পড়েছে যুক্তরাষ্ট্রের। অবশ্য, ডেনমার্ক এবং গ্রিনল্যান্ড উভয়ই এই দ্বীপটি বিক্রির প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেছে। ডেনিশ সরকার দ্বীপের ওপর তাদের অব্যাহত সার্বভৌমত্ব দাবি করে আসছে। জানুয়ারিতে পরিচালিত একটি জরিপ অনুযায়ী, গ্রিনল্যান্ডের ৮৫ শতাংশ জনসংখ্যা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে যুক্ত হওয়ার বিরোধিতা করেছেন।
সর্বশেষ এডিট : ০৫ ই মার্চ, ২০২৫ বিকাল ৩:১৬

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।


