somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

আবদুল কারিম গিউলা জার্মানাস

২১ শে জুলাই, ২০২০ বিকাল ৩:৫৪
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


বসনিয়ার সেই ভ্রমণ মুসলমানদের সন্ম্নদ্ধে তার দৃষ্টিভঙ্গি পালটিয়ে দিয়েছিল- এবার শুনি সেই কাহিনীটা:
গ্রীষ্মের অবকাশে আমি আমাদের সংলগ্ন নিকটস্থ প্রাচ্য দেশ বসনিয়া ভ্রমণে করেছিলাম। একটি হোটেলে আমার মাল সামনা রেখেই আমি স্থানীয় মুসলমানদের দেখতে ছুটে গেলাম ; তখন সন্ধ্যা ঢলে রাত নেমেছে ,অস্পষ্ট আলোকিত রাস্তায় আমি অদূরেই একটি ছোট্ট একটি ক্যাফে দেখতে পেলাম -যেখানে টুলে বসে কয়েকজন বসনিয়ান তাদের ‘কায়েফ’(KAYF) উপভোগ করেছিল। তারা ঐতিহ্যবাহী বুলিং ট্রাউজার পরে ছিল এবং কোমরের বেল্টে আড়াআড়ি করে ঝুলছিল বড় মাপের ছোরা- তাদের মনে হচ্ছিল সন্ত্রাসী কিংবা ছিনতাইকারী । আমি প্রচণ্ড ভয় পেয়েছিলাম, আমার হৃদয় ধ্বক ধ্বক করে কাঁপছিল, ভয় পেয়ে আমি ত্রস্ত পায়ে সেই ক্যাফের এক কোণে তাদের থেকে নিরাপদ দুরুত্বে গিয়ে বসলাম। বসনিয়ানরা আমার দিকে কৌতূহল দৃষ্টিতে তাকিয়েছিল এবং হঠাৎ করেই মুসলিম অ-সহিষ্ণুতা সম্পর্কে ধর্মান্ধ বইগুলিতে পড়া সমস্ত রক্ত হিমকরা গল্পগুলো আমার মনে পড়ে গেল। আমি লক্ষ্য করলাম যে, তারা নিজেদের মধ্যে ফিসফিস করছে এবং আমি নিশ্চিত ছিলাম যে, আলাপের বিষয় মূলত ছিল আমার অপ্রত্যাশিত উপস্থিতি।আমার শিশুসুলভ কল্পনা ভয়াবহ আকার ধারণ করল; তারা নিশ্চয়ই এই অনুপ্রবেশকারী 'কাফের আখ্যায়িত করে আমাকে ছুরি দিয়ে আঘাত করবে। আমি সুযোগ খুঁজছিলাম কখন এই ভয়ঙ্কর পরিবেশ থেকে নিরাপদে বেরিয়ে আসতে পারব-তবে আমি সাহস পেলাম না।
খানিক বাদে ওয়েটার আমার জন্য এক কাপ সুগন্ধযুক্ত কফি নিয়ে এলো এবং সেই ভয়ঙ্কর বসনিয়ানদের দিকে ইঙ্গিত করে বললেন, উনারা পাঠিয়েছেন।তারা তখন বন্ধুত্বপূর্ণ হাসি সহ আমার দিকে নম্র-ভাবে সালাম করলেন: তখন আমি আশ্বস্ত না হয়ে বরং আরও ভীতু হয়ে উঠলাম। দ্বিধায় আমার কাঁপতে থাকা ঠোঁটে এক চিলতে হাসি দিতে বাধ্য হয়েছিলাম। কল্পনা করছিলাম শত্রুরা 'আস্তে আস্তে উঠে আমার ছোট টেবিলের কাছে পৌঁছে গেছে। এখন কি? ---- আমার তীব্র হৃদয় জিজ্ঞাসা করেছে --- তারা কি আমাকে মেরে ফেলবে? তারা দ্বিতীয়বার সালাম দিয়ে তারা আমার চারপাশে বসে পড়ল। তাদের মধ্যে একজন আমাকে সিগারেট অফার করল এবং দেয়াশেলাইয়ের উজ্জ্বল আলোতে আমি লক্ষ্য করলাম যে তাদের এই ভীতিকর ঐতিহ্যবাহী পোশাকের আড়ালে অতিথিপরায়ণ আত্মাকে লুকিয়ে রেখেছে। আমি মনে সাহস সঞ্চয় করে তাদের আদিম তুর্কি ভাষায় সম্বোধন করলাম। যেন যাদুর কাঠি ছোঁয়ায় তাদের মুখ বন্ধুত্ব, স্নেহ ও ভালবাসার আলোয় আলোকিত হয়েছিল। শত্রুতার পরিবর্তে তারা আমাকে তাদের বাড়িতে নিমন্ত্রণ করেছিল; মিথ্যা প্রত্যাশিত ছোরাগুলির পরিবর্তে তারা আমার প্রতি সদয় হ'ল।এটি ছিল মুসলমানদের সাথে আমার প্রথম ব্যক্তিগত বৈঠক।

তরুণ তুর্কিঃ

অটোমান সাম্রাজ্যে থাকাকালীন জুলিয়াস জার্মানাস ‘ইয়াং তুর্কিস’ আন্দোলনে জড়িত হয়েছিলেন।এই আন্দোলনের উদ্দেশ্য ছিল অটোমান সুলতান দ্বিতীয় আবদুল হামিদের রাজতন্ত্রকে উৎখাত করার। যে কারণে,জার্মানাসকে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে অভিযুক্ত করে কারাবন্দী করা হয়েছিল। বিচারে তৎকালীন তুর্কি সরকার তাকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছিল। ঠিক শেষ মুহূর্তে,অস্ট্রিয়ান কনসাল তাকে ফাঁসির দড়ি থেকে নামিয়ে কারাগারের বাইরে নিয়ে যায়।

এই ঘটনার পরে জার্মানাস নিজেকে আন্দোলন থেকে দূরে সরিয়ে নিয়ে দেশ ভ্রমণ শুরু করেছিলেন। তিনি তার ভ্রমণে যা দেখেছিলেন এবং অনুভব করেছিলেন;তিনি ভাবলেন যে, এগুলো তার যৌবনের স্বপ্নগুলি পূরণ করেছে। তিনি দেশে ফিরে আসার পরে,তার প্রথম বিজ্ঞানভিত্তিক রচনাটি ১৯০৫ সালে প্রকাশিত হয়। তার তুর্কি শিক্ষক ইগনেক কানোসের একটি প্রকাশনাতে "তুর্কি ভাষায় আরবি এবং ফারসি উপাদানসমূহ"অধ্যায়ে প্রকাশিত হয়েছিল।
তাঁর পথ তাঁকে বারবার কেবল শুধু প্রাচ্যের দিকেই নিয়ে যায় নি ;তিনি লাইপজিগ এবং ভিয়েনায় ‘বালকানোলজি’ প্রত্নতত্ত্ব এবং জার্মান সাহিত্যেও বক্তৃতা দিয়েছিলেন।

দর্শনে ডক্টরেট:

১৯০৬ সালে তাঁর ‘অটোমান কবিতার ইতিহাস’শীর্ষক অধ্যয়ন প্রকাশিত হয়েছিল। ১৯০৭ সালে তিনি ‘তুর্কি ও আরবি ভাষা ও সাহিত্যে,সাহিত্য ও বিশ্ব ইতিহাসে,’ডক্টর অফ ফিলসফি বা সুমা কাম লাউডে’র ডিগ্রি অর্জন করেন।

আঠারো শতাব্দীতে তুর্কি ট্রেড গিল্ডদের সম্পর্কে তাঁর কাজ ‘ইভালিজা কাসলেবি’ দিয়ে,জার্মানাস গ্রেট ব্রিটেনের জন্য বৃত্তি লাভ করেন,যেখানে তিনি ব্রিটিশ যাদুঘরের প্রাচ্য বিভাগে ১৯০৮ থেকে ১৯১১ এর মধ্যে তিন বছর কাটিয়েছিলেন। তাঁর সব কাজে তৎকালীন ইসলামিক স্টাডির সর্বশ্রেষ্ঠ বিশেষজ্ঞ,অ্যারমিন ভম্বেরি তাঁকে প্রচুর সহযোগিতা করেছিলেন। ইত্যবসরে ইংরেজি ভাষায় তাঁর দক্ষতা অর্জন কেবল তাঁর কাজ এবং অধ্যয়নের জন্যই নয় বরং ইংরেজি কোর্সের বই এবং অভিধানও সম্পাদনা করেছিলেন।

জার্মানাস বাল্যকাল থেকেই ভাল সাঁতারু ছিলেন, সেই সাথে অসি চালনা প্রতিযোগিতায়ও অবতীর্ণ হয়েছেন। ইংল্যান্ডে তিনি বক্সিং শেখার চেষ্টা করেছিলেন,তবে তাঁর প্রিয় খেলাটি ছিলও ঘোড়দৌড়। তিনি ইংল্যান্ডে এই ইভেন্টে পুরস্কারও জিতেছিলেন। এই ইংল্যান্ডেই তিনি প্রথম প্রেম পরেছিলেন। কয়েক বছর পরেও রোমান্টিক রূপে না থাকলেও তাঁর প্রিয় ‘গোয়েনডলিন পার্সিফুল’ এর সাথে তাঁর সম্পর্ক দীর্ঘস্থায়ী থেকে যায়। তারা ৫০ বছরেরও বেশি সময় ধরে চিঠি আদান প্রদান করছিলেন।

তুর্কি বিপ্লবের পরে তুরস্কে:

যুদ্ধের বছরগুলিতে,১৯১৪ থেকে ১৯১৯ সালের মধ্যে তিনি বিদেশি প্রেসগুলি পর্যবেক্ষণ করার জন্য প্রধানমন্ত্রী কার্যালয়ে একটি পদ লাভ করেছিলেন। যুদ্ধ শুরু হওয়ার সাথে সাথে জার্মানাসকে তুরস্কের গোপন মিশনে ভাষা সম্পর্কে তার অসাধারণ জ্ঞান ব্যবহার করতে হয়েছিল,তারপরে হাঙ্গেরির সাথে জোটবদ্ধ হয়েছিল। তাকে রেড ক্রিসেন্টের হাঙ্গেরিয়ান বিভাগের একজন উপপরিচালক হিসাবে রাষ্ট্রদূতে-র বিশেষ গাড়ি ব্যবহার করতে হয়েছিল। তিনি এটি করছিলেন, ১৯১৫ সালের জুলাই মাসে,আনাতোলিয়ার একটি ট্রেনে যখন ওষুধ এবং ব্যান্ডেজের মধ্যে লুকানো অস্ত্র এবং বিস্ফোরক রয়েছে বলে পাওয়া গেল।

সেই সময় সুলতানি সাম্রাজ্য ইতিমধ্যে শেষ হয়ে গিয়েছিল এবং একটি সংসদীয় রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। যাইহোক, এই বহু জাতির দেশে সংখ্যাগুরু ও সংখ্যালঘুদের মধ্যে দ্বন্দ্ব বেড়ে গিয়েছিল এবং তাদের মধ্যে ক্ষমতার লড়াই শুরু হয়েছিল। সরকারের বিশাল ঋণের বোঝা,যুদ্ধে প্রচুর ক্ষয়ক্ষতির ফলস্বরূপ বিপুল পরিমাণ দরিদ্রতা দেখে তার হৃদয় দুঃখে ভরে উঠল। জার্মানাস এর আগে যখন কনস্টান্টিনোপলে কাটিয়েছিলেন সেই অটোমান সাম্রাজ্য হটানোর আন্দোলনের দিনগুলোতে ; তখন যে পুরুষদের তিনি জানতেন যারা সঙ্গী ছিল, যারা বিভাজনহীন নতুন এক সমাজের প্রত্যাশায় আন্দোলনে ঝাঁপিয়ে পড়েছিল, তাদের বর্তমান অবস্থা দেখে তিনি গভীর হতাশ হয়েছিলেন। তারা এখন এই রাজ্যে উচ্চ পদে আসীন এবং আর্মেনীয় গণহত্যা সহ অন্যান্য বাজে ও ভয়ংকর বিষয়গুলির নিয়ে নীতি- নির্ধারকের ভূমিকা পালন করেছে।

স্বীকৃতি এবং অসুস্থতা:

জার্মানাস ‘দারদানেলিসের গ্যালিপোলি’ প্রচারে রেড ক্রিসেন্টের সাথে কাজ করেছিলেন,যেখানে তিনি আহত হয়ে বন্দী হয়েছিলেন। তার মুক্তির পরে তিনি ১৯ তম বিভাগের কমান্ডারের সাথে পরিচিত হন,পঞ্চম সেনাবাহিনীর সাথে যুক্ত হয়েছিলেন,যার নেতৃত্বে ছিলেন’মোস্তফা কামাল পাশা’-যিনি পরবর্তীতে আতাতুর্ক নামে পরিচিত হন।১৯২৩ সালে তুরস্ক প্রজাতন্ত্রের প্রতিষ্ঠাতা।

তুরস্কে অবস্থানকালে তিনি ম্যালেরিয়াতে আক্রান্ত হয়েছিলেন- তার অসুস্থতা অনেক পরে ধরা পড়েছিল,যার ফলে দীর্ঘ দুই বছর ধরে তিনি ম্যালেরিয়া রোগে ভুগেছিলেন। একই বছর,১৯১৮সালে, তিনি হাঙ্গেরীয় বংশোদ্ভূত রাজসা হাজনস্কিকে (জন্ম ১৮৯২-মৃত্যু ১৯৪৪)বিয়ে করেছিলেন। জার্মানাসের ভারতে অবস্থানকালে তাঁর বিশ্বস্ত এবং সর্বক্ষনিক সঙ্গী ছিলেন।

তুর্কি ভাষা-র বিষয়ে তাঁর বইটি ১৯২৫ সালে প্রকাশিত হয়েছিল। হাঙ্গেরিতে এটা দারুণ পাঠকপ্রিয়তা পেয়েছিল।তিনি ইংরেজি উপন্যাসিক ও নাট্যকার ‘জন গ্যালস্অর্থী’-এর পরামর্শে হাঙ্গেরিয়ান ‘পেন ক্লাব’-এর সেক্রেটারি হয়েছিলেন।

১৯২৬সালের পতনের দিকে (তুরস্কের পথে)বুলগেরিয়ান পেন ক্লাবের সংগঠনকে একাই অনুপ্রাণিত ও সংগঠিত করছিলেন জার্মানাস,এবং ১৯৩৬সালে মিশরীয় পেন ক্লাবকেও।

একটি ঐতিহাসিক পরিবর্তন (A Reccord change):

জারমানাস যৌবনে যে তুর্কির স্বপ্ন দেখেছিলেন-ভেবেছিলেন সুলতানি সাম্রাজ্য অবলুপ্তের সাথে সাথে যে গণতন্ত্রের জোয়ারের- সাধারণ মানুষের ভাগ্য পরিবর্তনের। একসময় সে স্বপ্ন তার ভেঙ্গে গেল।
আর্থিক সঙ্কট এবং দারিদ্র্য থেকে মুক্তি পেয়ে সুলতানদের এই প্রাক্তন দেশটি ক্রমবর্ধমান ইউরোপীয়ের দ্বারস্থ হচ্ছিল।যার ফলে প্রাচীন জাতীয় পোশাকটি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল। একই সময়ে,পুঁজিবাদের ভয়ংকর থাবা এবং পশ্চিমা-করণের দিকে ছুটে যাওয়া পূর্বের আত্মা ও মানসিকতাকে ধ্বংস করে দিচ্ছিল।এমনকি তাদের জাতীয় পোশাকটা পর্যন্ত পালটে গেল। তিনি যেখানেই তাকালেন,তিনি কেবলমাত্র ইউরোপীয় ঐতিহ্য দেখতে পেলেন,পশ্চিমা পোশাক,পশ্চিমা সংস্কৃতি এমনকি সম্প্রতি প্রকাশিত বইগুলিতে লাতিন বর্ণমালা, আর সব কিছুতে যান্ত্রিকী-করণ। প্রাচ্যের ধ্যান-ধারনা, জীবনধারা,পূর্ব অনুভূতি এবং মানসিকতা,ঐতিহ্য ধীরে ধীরে হারিয়ে যাচ্ছিল।

দুটি বিশ্বযুদ্ধের মধ্যকার যুগ তুর্কি প্রজাতন্ত্রের তীব্র পরিবর্তন এনেছিল। এই বিষয়গুলি; তাকে দুটি রচনা লিখতে উৎসাহিত করেছিল। ফরাসি ভাষায় - তুর্কি সাংস্কৃতিক রূপান্তর’ সম্পর্কে দুটি প্রবন্ধ রচনা করেছিলেন: ‘লা রেভ্যুলেশন তুর্ক মোদারন’ ("আধুনিক তুর্কি সভ্যতা") এবং ‘পেনসিস সুর লা রিভলিউশন তুর্ক ("তুর্কি বিপ্লব সম্পর্কে চিন্তাভাবনা", বিপ্লবে কামাল আতাতুরক-এর ভূমিকা সম্পর্কে)।

ফলস্বরূপ,নতুন তুর্কি সরকার ১৯২৮ সালে তাকে তুরস্কে আমন্ত্রণ জানিয়েছিল। সেখানে ভ্রমণে তিনি মুসলিম তুরস্ককে নতুন ইউরোপীয় দেশে রূপান্তরিত হতে দেখে-তিনি হতাশ হয়েছিলেন,তুর্কি ভ্রমণ সংক্ষিপ্ত করে এর পরিবর্তে বুলগেরিয়া, ম্যাসেডোনিয়া,সোফিয়া এবং বেলগ্রেড সফর করেছিলেন। এখানে তিনি ‘নিকোলা ভ্যাপ্টসরভ’ এবং অন্যান্য জাতীয় নেতা এবং লেখকদের সাথে দেখা করেছিলেন।
দ্বীতিয় পর্ব শেষ
আগের পর্বের জন্যঃ Click This Link

সর্বশেষ এডিট : ১২ ই আগস্ট, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৪০
৭টি মন্তব্য ৭টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

কুড়ি শব্দের গল্প

লিখেছেন করুণাধারা, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:১৭



জলে ভাসা পদ্ম আমি
কোরা বাংলায় ঘোষণা দিলাম, "বিদায় সামু" !
কিন্তু সামু সিগারেটের নেশার মতো, ছাড়া যায় না! আমি কি সত্যি যাবো? নো... নেভার!

সানমুন
চিলেকোঠার জানালায় পূর্ণিমার চাঁদ। ঘুমন্ত... ...বাকিটুকু পড়ুন

ধর্ম ও বিজ্ঞান

লিখেছেন এমএলজি, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৪:২৪

করোনার (COVID) শুরুর দিকে আমি দেশবাসীর কাছে উদাত্ত আহবান জানিয়ে একটা পোস্ট দিয়েছিলাম, যা শেয়ার হয়েছিল প্রায় ৩ হাজারবার। জীবন বাঁচাতে মরিয়া পাঠকবৃন্দ আশা করেছিলেন এ পোস্ট শেয়ারে কেউ একজন... ...বাকিটুকু পড়ুন

তালগোল

লিখেছেন বাকপ্রবাস, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৩৫


তু‌মি যাও চ‌লে
আ‌মি যাই গ‌লে
চ‌লে যায় ঋতু, শীত গ্রীষ্ম বর্ষা
রাত ফু‌রা‌লেই দি‌নের আ‌লোয় ফর্সা
ঘু‌রেঘু‌রে ফি‌রে‌তো আ‌সে, আ‌সে‌তো ফি‌রে
তু‌মি চ‌লে যাও, তু‌মি চ‌লে যাও, আমা‌কে ঘি‌রে
জড়ায়ে মোহ বাতা‌সে ম‌দির ঘ্রাণ,... ...বাকিটুকু পড়ুন

মা

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৩


মায়াবী রাতের চাঁদনী আলো
কিছুই যে আর লাগে না ভালো,
হারিয়ে গেছে মনের আলো
আধার ঘেরা এই মনটা কালো,
মা যেদিন তুই চলে গেলি , আমায় রেখে ওই অন্য পারে।

অন্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

কপি করা পোস্ট নিজের নামে চালিয়েও অস্বীকার করলো ব্লগার গেছে দাদা।

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:১৮



একটা পোস্ট সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বেশ আগে থেকেই ঘুরে বেড়াচ্ছে। পোস্টটিতে মদ্য পান নিয়ে কবি মির্জা গালিব, কবি আল্লামা ইকবাল, কবি আহমদ ফারাজ, কবি ওয়াসি এবং কবি... ...বাকিটুকু পড়ুন

×