বরগুনায় ঘটে যাওয়া নৃশংস হত্যাকাণ্ডটি নি:সন্দেহে একটি বিপন্ন সমাজেরই বহিঃপ্রকাশ ৷ হত্যাকান্ডটির সাথে জড়িত খুনিরা একদিন কি দু'দিনে এমন নৃশংসশক্তির আধার হয়ে ওঠেনি৷ একাধিক সূত্র মতে, এই খুনি টিমটির সাথে স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের ছত্রছায়ার সংশ্লিষ্টতা রয়েছে বলে জানা গেছে ৷ ঠিক আছে আমরা মেনে নিলাম, স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের সাথে এর কোনো সংশ্লিষ্টতা নেই ৷ কিন্তু এ কথা বলেই কি তারা দায় মুক্তি পেতে পারেন? জনপ্রতিনিধিদের আসলে কাজটা কি? তাদের নাকের ডগার ওপর দিয়ে এমন নৃশংস শক্তির বিকাশ ঘটে কি ভাবে ? তারা কি জনগনের ম্যান্ডেড নিয়ে প্রতিনিধিত্ব করছেন? যদি করে থাকেন তাহলে জনগনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার দায়িত্ব কি তাদের কাঁধে বর্তায় না? নিরাপত্তা প্রত্যাশা যদি না করা যায় , তাহলে এসব কথিত জনপ্রতিনিধিদেরকে সমাজ পরিচালনায় অযোগ্য ঘোষণা করে জবাব দিহিতার আওতায় নিয়ে আসা সময়ের দাবী।
রিফাত হত্যা মামলার, ন্যায় বিচারের স্বার্থে, ০০৭বন্ড বাহিনীর স্রষ্টা হিসেবে যার দিকে জনতার তর্জনী সেই ধীরেন্দ্র দেবনাথ শম্ভু এমপি,পুত্র সুনাম দেবনাথ কে গ্রেফতার করে জিজ্ঞাসাবাদ করা হোক।
মিন্নিকে আইনি সহায়তা দেয়া হোক ৷
সর্বশেষ এডিট : ২০ শে জুলাই, ২০১৯ রাত ১২:৪৩