somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

CSE DAY @ বুয়েট

২৯ শে অক্টোবর, ২০০৮ রাত ১১:৫৪
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

বুয়েটে আজ মহাসমরোহে (শুধুমাত্র CSE বিভাগের শিক্ষার্থীদের) পালিত হচ্ছে CSEডে । যদিও এর কার্যক্রম শুরু হয়েছে আরো আগে । অন্যান্য বিভাগের মত বাৎসরিক এই উৎসব পালিত হচ্ছে। কয়েকদিন আগে হয়েছে IPEডে এবং Chemicalডে । প্রতি বছর হওয়ার কথা থাকলেও যা হয় না। এই বিভাগের শিক্ষার্থীদের জন্য আজ + কাল অতি আনন্দের দিন। টাইটেল স্পনসর মাইক্রোসফট বাংলাদেশ।

গত শুক্রবার হয়েছে গনিত অলিম্পিয়াড এবং Programming Contest.
উভয় প্রতিযোগিতা সকল বিভাগ এবং সকল বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র ছাত্রীদের জন্য উন্মুক্ত ছিল ।

গনিত অলিম্পিয়াড অনুষ্ঠিত হয় বুয়েটের নতুন একাডেমিক ভবন(পলাশী) তে । Microsoft স্পনসর করা একটি গেন্জি পাবার আশায় আমার বেশিরভাগ বন্ধুদের মাঝে ব্যাপক আগ্রহ তৈরি হয়। আমরা দল বেধে শুক্রবার সকাল বেলায় রওনা দেই গনিত মহারণে অংশ নেবার জন্য । যথারীতি রেজিস্ট্রেশন শেষ করি । দেখি আমাদের বিভিন্ন জনের সীট পড়েছে বিভিন্ন রুমে । দেখাদেখি করে কয়েকটি সমস্যা সমাধান করার আশা করেছিলাম তার গুড়ে বালি। আমাদের মাঝে সবচেয়ে ভাল যে অংক বিশারদ তাকে কেন্দ্র করে সীট প্ল্যান করেছিলাম তা একেবারেই ধুলিস্যাত হয়ে গেল । যাই হোক যথাসময়ে অলিম্পিয়াড শুরু হল । এই ধরনের অনুষ্ঠানে আমার প্রথম অংশগ্রহন । মী.জা.ই. রচিত নিউরনে অনুরনণ বা নিউরনে আবার অনুরনণ এই ধরনের কোন বই এর সাথে ও তেমন পরিচয় নেই। সুতরাং কোন একটি সমস্যা সফলভাবে সমাধান করার আশা ছাড়াই আল্লার নাম নিয়ে পরীক্ষা শুরু করলাম । রুমে ১ জন গার্ড । গার্ড ০২ ব্যাচের স্যার যার কাছে কম্পাইলার ল্যাবে আমি আগের সপ্তাহে হোম অ্যাসাইনমেন্ট কপি মেরে ধরা খেয়েছিলাম । উনাকে দেখামাত্র আমার নিজেকে চোর চোর মনে হওয়া শুরু হইল । মনে হচ্ছিল উঠে হাটা দেই । কিন্তু কি আর করার । পরীক্ষার হলে ঢুকেছি আর এখোনো গেন্জি পাই নাই তাই গম্ভীর মুখে সর্বগ্গ্যানীর মত অংক করতে শুরু করলাম ।

প্রথম অংকটা বড়ই অদ্ভুত । এই ধরনের সমস্যা যে আদৌ সমাধান করা যায় কিনা সে বিষয়ে সন্দেহ রেখে ই পরের অংক দেখা শুরু করলাম । পরের অংক টা উচ্চতর পাটীগনিত জাতীয় কিছু একটা । কিছুক্ষন চেষ্টা করার পর successfully বুঝতে পারলাম যে আমার দ্বারা এটাও সম্ভব নহে। পরের বেশ কয়েকটা অংক পাটীগনিত না বীজগনীত না জ্যামিতি তা ই বুঝতে ব্যার্থ হলাম । কিন্তু হাল ছেড়ে দেই নি । চারপাশে তাকিয়ে দেখি সবাই গভীর মনযোগের সাথে প্রবলেম সলভ করে যাচ্ছে । ভাবখানা এমন যেন সবাই আল খোয়ারিজিমি । এতে হতাশা বৃদ্ধি ছাড়া আর কিছু ই হলো না।

তখন আমি কোন সূত্রের ধার না ধেরে ট্রায়াল এ্যান্ড এরর মেথডে একটি প্রবলেম সলভ করায় ব্যাস্ত । কঠিন অবস্থা । আমার বেশ কয়েকজন বাল্যবন্ধু আমাকে মোবাইলে একসাথে স্মরন করা শুরু করল । মাথার ভেতর সমাধান ঘুরপাক খাওয়ায় আর মোবাইলে সাড়া দেওয়া সম্ভব হলো না। উল্লেখ্য আমি একেবারেই একজন প্রাগৈতিহাসিক যুগের মোবাইল ব্যাবহারকারী। মাসে আমার মোবাইলের পাছনে খরচ হাস্যকর রকমের কম। কিন্তু অংক তো করতেই হবে। মোবাইল বন্ধ করে শুরু করলাম। এবং খুব সম্ভবত আমার সফলভাবে ২টি উত্তর প্রদানের একটি তখন করলাম। অনেক পরে একটা গেন্জি পাইলাম একটা যার রং ক্যাটক্যাটা হলুদ । মেজাজটাই বিগড়ায়ে গেল । এত কষ্ট করে ঘুম থেকে ওঠা বিফল ।
যাই হোক অলিম্পিয়াডের কাহীনি শেষ । মী.জা.ই. সাহেবের জন্য আফসোস হচ্ছিল । তার মত একজন গণিত প্রান লোক কে ছাড়াই বুয়েট কর্তৃপক্ষ অলিম্পিয়াড করে ফেলল । তিনি টিভিতে নিজের চেহারা একবার ও দেখানো এবং ছোটদের উদ্দেশ্যে কিছু উৎসাহ-উদ্দীপনা মুলক বক্তব্য রাখার চান্স পেলেন না । আফসোস !!

শুক্রবার বিকেলে অনুষ্ঠিত হয় Programming Contest। এই কনটেষ্টে যাবার আগ্রহ, যোগ্যতা কিংবা সম্ভবনা কোনটাই আমার ছিল না। ঢা.বি. , চুয়েট, রুয়েট এবং বিভিন্ন বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অনেক টিম অংশগ্রহন করেছিল। BUET Falcon নামে সুদুর কানাডা থকে প্রোগ্রামিং বিশ্বচ্যাম্পিয়ানশিপ এ ৩১ তম হয়ে আসা টীম এখানে প্রথম হয়েছে। এই টীমের ২জন আমাদের ব্যাচের সেরা ২জন প্রোগ্রামার । শাহরিয়ার রউফ এবং মাহবুবুল হাসান। আরেকজন ০৪ ব্যাচের বড় ভাই। তানাঈম ভাই। ঢা.বি. এর টীম DU KNIGHTS দ্বীতিয় হয়েছে। এই ব্যাচের জানে আলম জান নামের একজন প্রোগ্রামারের নাম শুনছি অনেক আগে থেকে। তিনি ACM Online Programming এ অনেক দিন প্রথম অবস্থানে ছিলেন । অন্যান্য বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালের টীমগুলো ও ভালো করেছে । সবচেয়ে বিস্ময়করা হচ্ছে কলেজ পর্যায়ের একটি টীম চতুর্থ অবস্থান অধিকার করেছে। টীমের নাম IOI Polynomial। এটা সত্যি বিস্ময়কর একটা ব্যাপার। কলেজ পর্যায়ের শিক্ষার্থীদের প্রোগ্রামিং গ্গ্যান যে থাকা সম্ভব তাতে এই ফলাফল অভাবনীয়। অনেক বাঘা বাঘা প্রোগ্রামার দিয়ে গড়া টীম কে তারা পেছনে ফেলে দিয়েছে। তোমাদের প্রনাঢালা অভিনন্দন ।

আজকের কাহীনি বলি। আজকে কোন ক্লাশ হয়নি। সকাল ১২.৪০ এ ঘুম থেকে উঠে হল ডাইনিং এ খেয়ে দৌড় দিলাম ক্যাফেটেরিয়ার উদ্দেশ্যে। গিয়ে দেখি আমি লেট । উচ্চস্বরে ঢাক-ঢোল বাজিতেছে। আমার বন্ধুরা সবাই নৃত্যরত। মেয়েদের বেশিরভাগ ই শাড়ি পরে এসেছে । যাদের ডিজিটাল ক্যামেরা আছে তারা নানা দিকে নানা অ্যান্গেলে ছবি তোলায় ব্যাস্ত । ঘোড়ার গাড়ি উপস্থিত ২খান । ঘোড়াগুলার গা থেকে অতি দুর্গন্ধ আসিতেছে। আরেকপাশে চলছে গেন্জি বিতরন। একটু পরে শুরু হবে rally. বুয়েট সেন্ট্রাল ক্যাফেটেরিয়ার সামনে থেকে rally শুরু হলো। অনেক ছেলেমেয়ে । সবাই যে যার মত লাফালাফি করছে, আনন্দ করার চেষ্টা করছে। আপাতত গন্তব্য টি.এস.সি. । বড় রাস্তা দিয়ে হাটার সময় সবাই অদ্ভুত চোখে তাকাচ্ছিল । সবাই একসাথে CSE CSE বলে চিৎকার করছে । ভাড়া করা ব্যান্ড টীমের মামারা সমান তালে বাজিয়ে যাচ্ছে। আমরা CSE CSE এর তালে তালে নিজেদের ব্যাচ এর কিছু গুনকীর্তন করা স্লোগান দেওয়ার চেষ্টা করলাম । খুব একটা লাভ হইল না । টি.এস.সি. থেকে বামে ঘুরে ফুলার রোড হয়ে বুয়েটে আসব । পলাশীর মোড়ে এসে পোলাপাইনের মদ্ধে ইডেন কলেজ জয় করার একটা ব্যাপক আগ্রহ দেখা গেল । কিন্তু তাদের সাধ অপুর্ন রেখে ই rally ক্যাফেটেরিয়া প্রত্যাবর্তন করল।আমাদের গেন্জির উপর বড় করে SAMSUNG লেখা ছিল। কারন SAMSUNG আমাদের গেন্জি স্পনসর। রাস্তা দিয়ে হাটার সময় কেউ যে স্যামসাঙ এর কর্মী সম্মেলন মনে করে নি তার কোন নিশ্চয়তা নাই।

তারপর কিছুক্ষন উদ্দাম নৃত্য । এবং সবাই যখন ক্লান্ত এবং ক্ষুধার্ত তখন খাবার বিতরন । আইটেম মোরগ পোলাও অথবা চিকেন বিরিয়ানী জাতীয় কিছু একটা। সাথে একটা ফালতু ড্রিংকস যার নাম ক্লেমন। সবার খাওয়া শেষে বেশ কয়েকটা এক্সট্রা প্যাকেট ছিল । তখন হল থেকে কেন লান্চ করে আসলাম এই আফসোস হচ্ছিল বারবার। যাই হোক পরবর্তি প্রোগ্রাম প্রোজেক্ট শো। প্রোজেক্ট মানেই নিজে কিছু করো । তাই সকল ধরনের প্রোজেক্টের ব্যাপারে আমার ব্যাপক অনাগ্রহ। তাই এই বিষয়ে বিশেষ কিছু লেখা গেল না । তারপর চলল কিছুক্ষন নানা বিষয়ে নির্মল আড্ডা এবং কোন স্যার দেখলেই তাকে ডেকে নিয়ে এসে ফটোসেশন। মাঝে একসময় ভাইস চ্যান্সেলর স্যার CSE DAY এর উদ্ধোধন করলেন।

সাড়ে চারটায় শুরু হওয়ার কথা carrier show. শুরু হতে হতে পাচটা। বাইরের অতিথি গ্রামীন ফোন বাংলাদেশ আই.টি. বিভাগের সাদা চামড়া বিশিষ্ট প্রধান । তার কঠিন নাম টা আমার মনে নাই । তারপর মাইক্রোসফট বাংলাদেশ এর প্রধান জনাব ফিরোয । এবং একটি বেসরকরী আই. টি. কোম্পানীর ম্যানেজিং ডাইরেক্টর। প্রথমে এক বড় ভাই প্রতিষ্ঠা হওয়ার পর থেকে আমাদের বিভাগের ক্রমাগত বিভিন্ন সাফল্য তুলে ধরলেন। দেশে- বিদেশে বিভিন্ন খ্যাতনামা বিশ্ববিদ্যালয় এবং কোম্পানীতে কর্মরত আমাদের বিভাগের গ্রাজুয়েটদের পরিসংখান এবং বিভিন্ন উপাত্ত তুলে ধরলেন। এরপর এলেন জনাব গ্রামীন ফোন। তার ছোট্ট vaio ব্র্যন্ডের ল্যাপটপটা কোন কারনে কাজ করছিল না । তাই বিকল্প ঠিক করতে বেশ সময় নিলেন । তার বক্তব্য শোনার চেয়ে তাকে নিয়ে হাস্যরস করাতেই আমাদের বন্ধুবান্ধবদের মাঝে বেশি আগ্রহ দেখললম । আহা !! বেচারা যদি জানত তাকে নিয়ে আমরা কি সব কাব্য রচনা করছি পেছনে বসে তাহলে ..... । আমরা বন্ধুরা সবাই পেছনের কাতারে একসাথে বসেছিলাম । তার শুধু মাত্র একটি কথাই শুনেছি।
How many of you have mobile phone? ....... How many of you have an account in facebook?
আমন্ত্রিত অতিথিরা একে একে বক্তব্য প্রদান করলেন। তারা সবাই সম্ভবত কিভাবে চাকরী পাওয়া যায় সে বিষয়ে কথা বলেছেন । তাদের পর এলেন আমাদের বিভাগের একজন সহকারী অধ্যাপক। তিনি বিদেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে কিভাবে আবেদন করতে হয় সে সম্পর্কে বক্ত্ৃতা রাখলেন। তারপর এলেন কায়কোবাদ স্যার । তার বক্তব্য চলাকলীন নাস্তার প্যাকেটের সুগন্ধা পেয়ে বাইরে আসি । নাস্তার মান ভাল ছিল । নাস্তা করে একটা সিগারেট ধরিয়ে হলের দিকে রওনা দিলাম।

কালকে আছে সাংস্ক্রিতিক অনষ্ঠান । সটা ভাল হবার করার সম্ভবনা যতটা কম উপভোগ করার সম্ভবনা ততটাই বেশি। দেখা যাক কালকে কি হয়
সর্বশেষ এডিট : ৩০ শে অক্টোবর, ২০০৮ দুপুর ১২:৩৩
২১টি মন্তব্য ১৩টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

৫০১–এর মুক্তিতে অনেকেই আলহামদুলিল্লাহ বলছে…

লিখেছেন বিচার মানি তালগাছ আমার, ০৩ রা মে, ২০২৪ বিকাল ৩:০০



১. মামুনুল হক কোন সময় ৫০১-এ ধরা পড়েছিলেন? যে সময় অনেক মাদ্রাসা ছাত্র রাজনৈতিক হত্যাকান্ডের শিকার হয়েছিল। দেশ তখন উত্তাল। ঐ সময় তার মত পরিচিত একজন লোকের কীভাবে মাথায় আসলো... ...বাকিটুকু পড়ুন

ঝিনুক ফোটা সাগর বেলায় কারো হাত না ধরে (ছবি ব্লগ)

লিখেছেন জুন, ০৩ রা মে, ২০২৪ রাত ৮:০৯

ঐ নীল নীলান্তে দূর দুরান্তে কিছু জানতে না জানতে শান্ত শান্ত মন অশান্ত হয়ে যায়। ১৯২৯ সালে রবার্ট মোস নামে এক ব্যাক্তি লং আইল্যান্ড এর বিস্তীর্ণ সমুদ্র... ...বাকিটুকু পড়ুন

'চুরি তো চুরি, আবার সিনাজুরি'

লিখেছেন এমজেডএফ, ০৩ রা মে, ২০২৪ রাত ১০:৪৮


নীলসাধুকে চকলেট বিতরণের দায়িত্ব দিয়ে প্রবাসী ব্লগার সোহানীর যে তিক্ত অভিজ্ঞতা হয়েছিল তা বিলম্বে হলেও আমরা জেনেছি। যাদেরকে চকলেট দেওয়ার কথা ছিল তাদের একজনকেও তিনি চকলেট দেননি। এমতাবস্থায় প্রায়... ...বাকিটুকু পড়ুন

বরাবর ব্লগ কর্তৃপক্ষ

লিখেছেন নীলসাধু, ০৩ রা মে, ২০২৪ রাত ১১:২২

আমি ব্লগে নিয়মিত নই।
মাঝে মাঝে আসি। নিজের লেখা পোষ্ট করি আবার চলে যাই।
মাঝেমাঝে সহ ব্লগারদের পোষ্টে মন্তব্য করি
তাদের লেখা পড়ি।
এই ব্লগের কয়েকজন ব্লগার নিজ নিক ও ফেইক... ...বাকিটুকু পড়ুন

ছাঁদ কুঠরির কাব্যঃ অপেক্ষা

লিখেছেন রানার ব্লগ, ০৩ রা মে, ২০২৪ রাত ১১:২৩



গরমের সময় ক্লাশ গুলো বেশ লম্বা মনে হয়, তার উপর সানোয়ার স্যারের ক্লাশ এমনিতেই লম্বা হয় । তার একটা মুদ্রা দোষ আছে প্যারা প্রতি একটা শব্দ তিনি করেন, ব্যাস... ...বাকিটুকু পড়ুন

×