উপকরনঃ ২পট চাল, ১/২ পট ডাল, ৫পট পানি, ৫ টেবল চামচ তেল,২ টেবল চামচ ঘি,১টা পিয়াজ কুচি, মরিচ কুচি,১/২ চা চামচ করে হলুদ,জিরা,আদা,রসুন এবং ১টা রাইস কুকার।
প্রনালি ১ ঃপ্রথমে পানি গরম করতে দিতে হবে। চাল, ডাল ধুয়ে রেখে দিতে হবে। তেল গরম করে প্রথমে পিয়াজ হাল্কা ভেজে তারপর মরিচ এবং হলুদ,জিরা,আদা,রসুন ভাজতে হবে। এখন রাইস কুকারে চাল,ডাল,গরম পানি এবং ভাজা মশলা দিয়ে অন করে ঢেকে রাখতে হবে। ১০ মিনিট পর ঢাকনা তুলে ঘি দিয়ে নেড়ে মিশিয়ে আবার ঢেকে রাখতে হবে। রাইস কুকার বন্ধ করার আরও ১০ মিনিট পর ঢাকনা খুলে প্লেটে তুলে খেয়ে ফেলতে হবে।
প্রনালি ২ঃ অথবা কুইক রেসিপি ঃ এইতা হচ্ছে এক্কেবারে আইলশাদের জন্য ---রাইস কুকার বাদে আর শব উপকরন একসাথে মিশিয়ে রাইস কুকারে দিয়ে ঢাকনা দিয়ে অন করে দিতে হবে।কশট করে শুধু ঘি জদি ১০ মিনিট পরে দেয়া জায়, তাইলে খুবি ভাল হয়।না পারলেও ক্ষতি নাই।মশলা ভাজার কনই দরকার নাই। সময় কমানর জন্য শুধু পানিটা গরম করে দিতে পারলেও হবে।
এক্সেসরিজঃ ইচ্ছা হলে ফ্রজেন মটর শুটি দেয়া জেতে পারে।
দ্রশটব্ব ১ ঃ আদা রশুন না দিলেও কোন সমসসা নাই। খিচুড়ি হয়ে যাবে।
দ্রশটব্ব ২ ঃ এই রেসিপি এক্কেবারে বিগিনার লেভেল এর জন্য, জারা পানি গরম করা ছাড়া আর কিছহুই রান্তে পারেনা......দয়া করে এক্সপারট লোকজন এইটা পড়ে নাক-সিটকাবেন না।
এই রেসিপি এত আয়জন করে লেখার কারন হল, আমি অনেক লকজন দেখসি, জারা পানি অ গরম করতে পারেনা, এবং রোজ বাইরে খায়, এই রেসিপি সেই সব দুখি মানুষের জন্য।
ইয়া আল্লাহ , আমি বিশিশট রাধুনি, লবন দিতে ভুইলা গেসি...লবনের মাপ আমিও বুঝি না...কিন্তু সেইটা কন সমসসা না...রান্নার সময় রাইস কুকারে পানি দেয়ার পর দেড় চামচ লবন দিয়ে একটা ঘুটা দিয়ে তারপর চেখে দেখতে হবে, কম মনে হলে আর ২/৩ চিমটি দেয়া যাবে অথবা নিজের বুদ্ধি মত। আমার নিজের ক্ষেত্রে এরপর অ লবন ঠিক হয় না, তাই ঘি দেয়ার সময় আমি আরেকবার চেখে দেখি,এবং অল্প করে লবন দিয়ে দিয়ে টেস্ট ঠিক করি জতক্ষন পর্যন্ত আমার মন মত না হয়।তারপর আবার ঢেকে রাখি। মাঝে মাঝে আমি দারচিনি , এলাচি, তেজপাতা এইসব দেই, কিন্তু এগুলা প্রয়জনিও উপকরন না।
সর্বশেষ এডিট : ০৯ ই মার্চ, ২০১০ সকাল ৯:৪২