আমাগো ব্লগের প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ এরশাদ ভাই সাহেব মিথিলা মরার সাথে সাথেই এর তদন্ত করতে চাইছিলেন। তখনই আমার ক্যান জানি সন্দেহ হইছিল। ব্লগে মন্তব্যেও লিখছি সেইটা। এরশাদ ভাই চাল্লু, উনি পিছলাইয়া গেছেন, আর কিছু ফাস করেন নাই। পরে আরেকজায়গায় শুনলাম জামাতি ব্লগাররা আসলেই তদন্ত কমিটি করছেন। ফলাফল জানতে পারি নাই। এর মইধ্যে অনেক ঘটনা ঘইট্যা গেল। নানা রকম পোস্ট হইতাছে, সাধারন নাগরিক ব্লগাররা সত্যমিথ্যা ধরতে পারতাছেন না। এইজন্য একলাইনে আমি নিজে যা বুঝলাম লিখতাছি, দেখেন বুঝেন কিনাঃ "রাগইমন নিজেই আসলে মিথিলা চরিত্রে অভিনয় করছে, যারা মিথিলার সাথে চ্যাটাইছেন, তারা আসলে রাত জাইগা রাগইমনের সাথে গল্প করছেন, রুবেল একাই প্রথমে মিথিলার প্ল্যান করছিল, কিছুদিন পরে রাগইমন যোগ দিছে।" মিশন মোটামুটি সাকসেসফুল ছিল, কিন্তু কয়েকজন ব্লগার মিথিলার কথায় গোলমাল ধরতে পাইরা হাসিনরে জানাইছে। একজনে বল্লো চ্যাটেও নাকি মিথিলা রূপি রাগইমন অনেক ভুলভাল তথ্য দিছে নিউইয়র্ক, ডায়লায়সিস এইসব লইয়া। ঘাপলা হইয়া যাওয়ায় মিথিলা রাইতে চ্যাট কইরা দুইঘন্টা পর মারাই গেছে। এরই মইধ্যে জামাতী ব্লগাররা এইটা ভাইজা সুবিধা নেওয়ার তাল করছিল, মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে যারা তাগো বিরুদ্ধে আস্ত, তিমুর (মুখেমারি, অগাথা ক্রিস্টি) এরম অনেকেই নামে বেনামে ঝোল তোলার চেষ্টা করতেছে, পাবলিক খেপানোর চেষ্টায় আছে। এরা এক ঢিলে অনেক পাখি মারতে চায়।
সর্বশেষ এডিট : ৩১ শে ডিসেম্বর, ১৯৬৯ সন্ধ্যা ৭:০০

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




