টাকার ভাংতি করা খুব বিরক্তিকর। একটা ৫০০ বা ১০০০ টাকা ভাংগাইতে খরচ করতে হয় ১০০ বা তারও বেশি। আর ১০০ টাকার পণ্য কিনে ৫০০ দিলেও দোকানী মাঝে মাঝে এমন ভাবে তাকায় যেন আপনি বিরাট অন্যায় করে ফেলছেন এবার বুঝেন নোটটা ১০০০ এর হলে কি হতো?

রিক্সা ড্রাইভার জীবনেও আপনাকে ৫০০ টাকার ভাংতি দিতে পারবেনা, আর আপনার পকেটে আছেই একটা ৫০০ টাকার নোট। আর তখনই পরবেন বিপদে। চেনা দোকানী এমন ভাব করবে যেন আপনাকে আগে দেখেই নাই। কেউ কেউতো এক ডিগ্রী উপরে ক্যাশ খুলে দেখাই দিবে।

রিক্সাওয়ালাকে রিক্সা ড্রাইভার বললে ওরা খুব খুশি হয়। হোটেলের বয়কে নাম ধরে ডাকলে ওরা খুব খুশি হয়। যে কোন কাস্টমার কেয়ারে গিয়ে বা সুপার শপে বিক্রয়কারীকে নাম ফলক থেকে নামটা জেনে নিয়ে সে নাম ধরে সম্বোধন করলে আপনি ২০% বেশি ভালো সেবা পাবেন তার কাছ থেকে সাথে তারে তার প্রাপ্য সম্মানটুকু দিলেন এই আরকি।

আগে বলতো সিএনজি মামা: মিটারে যামু তবে (খুব সাস্পেন্স নিয়ে) ১০ টাকা বাড়াই দিয়েন, এখন সেটা ৪০ এ গিয়ে ঠেকছে কোন সাস্পেন্স ছাড়াই।

মুসা বিন সমসের, বিলিয়ন বিলিয়ন টাকা যার কাছে কোন বিষয় নয় কিন্তু সে মনে করে রাস্তায় থাকা মানুষ সব ইডিয়ট, মোড়াল অব দ্যা স্টোরি হলো টাকা থাকলেই ভদ্র হওয়া যায় না।

কত কত ফেস্ট হয় এই শহরে কয়দিন পর দেখবেন দল বেধে হাগু করার ফেস্টও হবে হয়ত একটু ভিন্ন মোড়কে।

এখন এদেশে গুনির কদর কমে বেড়েছে হিরো আলম, হাতিপু, চিকাপু, আলী জিষ্টারদের কদর। (এরা কারা জানতে হলে শিখতে হবে)

দলে দলে সাওতালরা নাকি দেশ ছাড়ছে আর হিন্দুরা নাকি এই দেশে অত্যাচারিত, খুন ধর্ষণতো একাধারে বেড়েই চলেছে, ফাইনালী এইটা মনে হয় ডাহা মিথ্যা কথা।