somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পোস্টটি যিনি লিখেছেন

শের শায়রী
অমরত্বের লোভ কখনো আমাকে পায়না। মানব জীবনের নশ্বরতা নিয়েই আমার সুখ। লিখি নিজের জানার আনন্দে, তাতে কেউ যদি পড়ে সেটা অনেক বড় পাওয়া। কৃতজ্ঞতা জানানো ছাড়া আর কিছুই নেই।

বাংলাদেশের স্বাধীনতাযুদ্ধে নৌ কমান্ডোদের এক টুকরো সত্য ঘটনা

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১১:৫৭
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



কয়েক দিন যাবত আমাদের মুক্তিযুদ্ধের নৌ কমান্ডোদের ওপর লেখা গুলো দেখছি। এই প্রজন্মের কাছে এখন মুক্তিযুদ্ধ মানে অল্প কিছু ব্যাক্তির প্রতি অতি মানবীয় গুনাবলীর সমাহার বুজায়, মুক্তিযুদ্ধ যে সে সময় সাধারন মানুষের একটা আবেগের ব্যাপার ছিল, ছিল সব জন সাধারনের স্বতঃস্ফুরিত দেশ প্রেম এর বহিঃপ্রকাশ সেটা এখন প্রায় সবাই বিস্মৃতির অতলে হারিয়ে গেছে।



সেই সময় পাকিস্তান সরকার তাদের নেভীর জন্য তিনটা ফরাসী সাবমেরিন কেনে। প্রথম দুটো তার নাবিকদের ট্রেনিং সমাপ্ত করে সাবমেরিন চালিয়ে ২৬শে মার্চ ১৯৭১ এর আগে দেশে ফিরে আসে। শুধু তৃতীয় সাবমেরিন “পি এন এস ম্যাংগ্রো” তখনো ফ্রান্সের “তুলন” সমুদ্র বন্দরে তাদের ট্রেনিং শেষ করে দেশে ফেরত যাবার অপেক্ষায়। ৫৭ জন অফিসার নাবিকের মাঝে মাত্র ১৩ জন ছিলেন বাংলাদেশী বাকীরা সবাই পশ্চিম পাকিস্তানী।


PNS/M Mangro (S-133) (nickname: '"Mangrove"), was a Hangor-class diesel-electric submarine based on the French Daphné-class design. She was designed, built, and commissioned in Toulon, France. She was in commission from 9 August 1970 until 2 January 2006

২৫শে মার্চ ক্রাক ডাউনের পর এই ১৩ জন এর ৯ জন কয়েক দফা আলাপ আলোচনা করে শেষ পর্যন্ত সিদ্ধান্ত নেয় ফ্রান্স থেকে তারা পালিয়ে ভারত যাবে সেখান থেকে বর্ডার দিয়ে দেশে ঢুকে যুদ্ধে অংশ নেবে। জাষ্ট একবার ভাবুন নিশ্চিত জীবন, সাবমেরিনের ক্রু। সরকারী চাকুরী। সব কিছু ছেড়ে জীবনের মায়া ত্যাগ করে এখনকার কয়জন দেশের জন্য এভাবে ভাবতে পারবে? একবার অবশ্য মাঝ সাগরে সাবমেরিন হাইজ্যাক করার প্ল্যান নিয়েছিল। কিন্তু লোক স্বল্পতায় সে প্ল্যান বাদ দেয়া হয়।



ওই তুলন ঘাটিতে সে সময় দক্ষিন আফ্রিকান নৌবাহিনীর কিছু সদস্য তখন ট্রেনিং নিচ্ছিল। তাদের সহায়তায় পশ্চিম পাকিস্তানীদের কিছু বুজতে না দিয়ে ৩১শে মার্চ রাতে ওই ৯ জন সৈয়দ মোশাররফ হোসেন, আব্দুল ওয়াহিদ চৌধুরী, মোঃ রহমত উল্লাহ, বদিউল আলম, আমিনুল্লাহ শেখ, মোঃ আহসান উল্লাহ, আবিদুর রহমান, আব্দুর রকিব মিয়া ও আব্দুল মান্নান। এর মাঝে এক মাত্র আব্দুল মান্নান ছাড়া বাকী সবাই প্রতক্ষ্যভাবে যুদ্ধে অংশ নিয়েছে।



সাবমেরিন বেস থেকে পালিয়ে গিয়ে এক আব্দুল মান্নান ছাড়া বাকী ৮ জন ফ্রান্সের মারসেলি ট্রেন ষ্টেশান এ এসে সুইজারল্যান্ডের জেনেভা নগরীর উদ্দেশ্যে যাত্রা করে ওখান থেকে সুযোগ মত ভারতের উদ্দেশ্যে রওনা হবে।



ট্রেনে বসে একজন প্রস্তাব দিল যেহেতু আমরা এখন আর পাকিস্তানী নৌবাহিনীর সদস্য না, তাই পোষাকে যে পদ মর্যদা সুচক চিহ্ন আছে সেটা ছুড়ে ফেলে দেই, মন থেকে মুছে ফেলি। সবাই মুখ চাওয়া চাওয়ি করছে, এর মাঝে একজন নিজের পদ মর্যদা টেনে ছিড়ে ছুড়ে ফেলে দেয় ট্রেনের জানালা দিয়ে বাকীরা নির্ধিদ্ধায় তাকে অনুসরন করে পাকিস্তান নৌবাহিনীর অহংকার জানালা দিয়ে ছুড়ে ফেলে দেয়। দেশের কারনে এত দিনের সামরিক ট্রেনিং এর অহমিকা মুহুর্তে বিসর্জন দিয়ে সবাই এক কাতারে নেমে এল। এরপর সবাই অভিন্ন চৈতন্যে একীভুত হয়ে ঘোষনা করে তারা আর পাকিস্তানী না তারা বাংলাদেশী। মুলতঃ এখান থেকেই কিন্তু বাংলাদেশ নেভীর জন্ম হয়। এই সাবমেরিনাররাই কিন্তু পরবর্তী কালে অপারেশান জ্যাকপট থেকে শুরু করে সমস্ত নৌ যুদ্ধে পাকিস্তানীদের নাকানি চুবানি খাওয়ায়।

কষ্টসাধ্য ট্রেনিং এর মাধ্যমে অর্জিত পাকিস্তানী সামরিক অহংবোধ, দেশের টানে যে ভাবে মুহুর্তের মধ্যে জানালা দিয়ে ছুড়ে ফেলছে তাতে তাদের যে দেশ প্রেমের পরিচয় পাই, মনে হয় তারা অন্য কোন বাংলাদেশের মানুষ ছিল। প্রায়ই আমার কাছে মনে হয় আশেপাশে যেভাবে মানুষের মাঝে দেশের প্রতি টান বা দায়িত্ববোধ দেখি তার সাথে ওই সব মানুষগুলোর যারা কিনা সে সময় নিশ্চিত চাকুরী, ফ্যামিলি কে ফেলে নিজের জীবনের মায়া ত্যাগ করছিলো তদের পার্থক্যটা কোথায়?

১৫ই আগষ্টঃ অপারেশান জ্যাকপট




মধ্য আগষ্টে অপারেশান জ্যাকপটের আওতায় চাঁদপুর নদী বন্দরে মুক্তিযোদ্ধারা যে আক্রমন চালায় সেটা শুধু বাংলাদেশের না পৃথিবীর যে কোন নৌ কমান্ডো আক্রমনে একটা উদাহরন হয়ে আছে।

১৪ ই আগষ্ট সন্ধ্যায় অপারেশান জ্যাকপট চাঁদপুরের কমান্ডার বদিউল আলম সাথের ট্র্যানজিষ্টারে পঙ্কজ মল্লিকের “আমি তোমায় যত শুনিয়েছিলাম গান” গান শুনতে পান, এটা ছিল পূর্ব নির্ধারিত অপরেশান প্রস্তুতির প্রাথমিক সংকেত এর মানে ছিল আগামী ২৪ ঘন্টার মাঝে আক্রমন অথবা আক্রমনের সময় খুব কাছাকাছি । পূর্ন গোপনীয়তায় চাঁদপুর নৌ বন্দর রেকি চলে।

১৫ ই আগষ্ট ১৯৭১। চাঁদপুর নৌ বন্দর অপারেশান এর লীডার সাবমেরিনার বদিউল আলম কানের কাছে ট্রানজিষ্টার চেপে ধরে গভীর মনোযোগে গান শুনছেন, দ্বিতীয় গানটি ছিল সন্ধ্যা মুখোপাধ্যায়ের “আমার পুতুল আজকে প্রথম যাবে শ্বশুড় বাড়ী।” এর মানে ছিল অপারেশান শুরু কর। হাত থেকে ট্রানজিষ্টার ছুড়ে ফেলে দেয় বদিউল। সাথের ১৯ জন কমান্ডোর ওপর দৃষ্টি ঘুরিয়ে আনে। সবাই প্রস্তত। চাঁদ পুর নৌ বন্দরে ওই সময় ৬ টি ছোট বড় পাকিস্তানী যুদ্ধ জাহাজ নোংড় করা ছিল।

প্রতি গ্রুপে ৩ জন করে ৬ টি জাহাজের দায়িত্ব নেয় ১৮ জন। ১৫ ই আগষ্ট মধ্যরাত। চাঁদ পুর বন্দর এলাকায় পাকিস্তানী জাহাজ গুলোর দিকে তাকিয়ে নৌ কমান্ডোদের চোখ জিঘাংসায় জ্বলে ওঠে। পায়ে ফিন ( পানির মধ্যে দ্রুত সাতরানোর জন্য রাবারের যে পাখা) খালি গা, কোমরে সুইমিং কষ্টিউম মৃত্যূকে আলিঙ্গন করার জন্য ১৮ জন কমান্ডো নিঃশব্দে পানিতে নেমে যায়, ভেসে যায় জাহাজ গুলোর দিকে কেউ কচুরীপানা বা অন্য কোন আবর্জনা কে ক্যামোফ্লেজ করে।

জাহাজ গুলো থেকে মুহুর্ত মুহুর্তে শক্তিশালী সার্চ লাইট ফেলে চারিদিকে পাকিস্তানী সেনারা শ্যেন দৃষ্টি রাখছে। পানিতে সামান্যতম আলোড়ন দেখলেই গুলি ছুড়বে পাকিস্তানী হানাদাররা। নীরবে কমান্ডোদের গ্রুপ গুলো যার যার নির্দিষ্ট জাহাজের পাশে গা ঘেষে নিরাপদে অবস্থান নেয়। হাতের ছুড়ি দিয়ে জাহাজের খোলসে শ্যাওলা পরিস্কার করে প্রতিটা জাহাজের জন্য নির্ধারিত ৩ টি লিমপেট মাইন জাহাজে আটকে দেয়।



এবার সরে আসার পালা। এ পর্যন্ত কোন বিপদ হয় নি। বন্দরের অদূরে মেঘনা ডাকাতিয়া নদীর মোহনায় মেঘনার বাকের আড়ালে, যে বাক দিয়ে কমান্ডোদের ফিরে যাবার কথা সেখানে হঠাৎ করে এসে নোংর ফেলছে রকেট ষ্টীমার সার্ভিস এর জাহাজ “গাজী”। গোলা বারুদ আর পাকিস্তানী সৈন্য নিয়ে এ জাহাজ টা খুলনা থেকে এসেছে, ধরেই নেয়া হয়েছিল ফিরতি পথে কোন মেঘনার মোহনায় কোন জাহাজ থাকবে না। কিন্তু মোহনার কাছে এসে দেখে প্রেতছায়ার মত মোহনা আগলে বসে আছে পাকিস্তানী সৈন্য বোঝাই ষ্টীমার গাজী।

নিঃশব্দে হাত পা চালিয়ে গাজীর নিকটবর্তী একটা বার্জের আড়ালে গা ঢাকা দিল নৌ কমান্ডোরা। এই বার্জটিতে কোন মাইন লাগানো হয় নি। সুতারাং মাইনের বিস্ফোরন থেকে কমান্ডোরা নিরাপদ, কিন্তু যে ভাবে মোহনায় গাজী নোংড় করা তাতে গাজীকে টপকে মোহনায় পৌছানো সম্ভব না। পেছনে মাইন বাধা জাহাজ সামনে পুরা মোহনা আলোকিত করে পাকিস্তানী সৈন্য বোজাই ষ্টীমার গাজী। মাঝে আটকা পড়ছে মুক্তিযুদ্ধের নৌ কমান্ডোরা। এদিকে রাত ও শেষ হয়ে আসছে।

নির্ধারিত সময় এসে গেল। মাইন গুলো ফুটতে শুরু করল, পুরা চাঁদপুর শহর কেপে উঠল। ডাকাতিয়া নদীর দুই দিক থেকে আর ষ্টীমার থেকে পাকিস্তানী সৈন্যরা বৃষ্টির মত গুলি শুরু করল। নৌ কমান্ডোরা তখনো বার্জের পাশে পানির নীচে। ওদিকে ভোরের সূর্য্য দেখা যাচ্ছে। কিছুক্ষনের মাঝেই ধরা পড়ে যাবে সব কমান্ডো। এক জন কমান্ডো তখন কচুরীপানার আড়ালে জীবনের ঝুকি নিয়ে গাজীর পাশ দিয়ে বেড়িয়ে গেল। জীবনের যেহেতু আশা নেই তাই শেষ চেষ্টা হিসাবে সবাই এভাবে বেরিয়ে যাবার প্রস্ততি নিচ্ছে এমন সময় গাজীর বিশাল প্রপেলার নড়ে উঠল।



মুলতঃ গাজীর আরোহী সৈন্যরা এত ক্ষন বুজতে পারেনি কিভাবে বন্দরের ছয়টি জাহাজ ধ্বংস হয়েছে যখন বুজতে পারল তখন তারা ডিসিশান নিল এভাবে মোহনায় জাহাজ রাখলে তাদের জাহাজ ও মাইনের দ্বারা বিস্ফোরিত হতে পারে তাই তারা তাদের জাহাজ মাঝ নদীতে নিয়ে যায় হাফ ছেড়ে বাচে নৌ কমান্ডোরা। দ্রুত সাতরিয়ে তীরে ওঠে।



২০ জনের মাঝে ১০ জন মাইল খানেক দূরে এক নির্ধারিত পাটক্ষেতে এক হয়। ওদিকে সকাল হয়ে গেছে। যদি কোন ক্রমে তাদের অবস্থান পাকিস্তানীদের কাছে ফাস হয়ে যায় কেউ বাচবে না। পালাবার জন্য নৌকা দরকার সুইমিং কষ্টিউম পরিহিত কমান্ডোরা দৌড়ে এক নৌকায় ওঠে। কপাল খারাপ। কাছের এক মাছ ধরা নৌকার জেলেদের চোখে পড়ে যায়। তার মনে করে ডাকাত।



জেলেদের ডাকাত ডাকাত চিৎকারে বাকী নৌকাগুলো ও এগিয়ে আসছে ওদিকে নৌ কমান্ডোরাও প্রানপনে একটা নির্দিষ্ট লক্ষ্যে নৌকা বেয়ে এগিয়ে যাচ্ছে এদিকে কপালের ফেরে নিজেদের দেশের মানুষরাই তাদের ডাকাত ডাকাত বলে ঘিরে ফেলছে প্রায়। এদিকে পাকিস্তানী বাহিনী নদীতে স্পীড বোট নামিয়ে টহল শুরু করছে, যে কোন সময় হাজির হবে।



জেলেরা প্রায় ঘিরে ফেলছে, নৌ কমান্ডোদের নৌকা। এমন সময় একটা অবিস্ফোরিত লিমপেট মাইন বিস্ফোরিত হল। কমান্ডো লীডার বদিউল নৌকার পাটাতন থেকে ফিন টা টেনে বের করে নৌকার জেলেদের দিকে ঘুরিয়ে বলল আর যদি সামনে আগাও তবে এই অস্ত্রের গুলিতে ঝাঝড়া করে দেব। বাকী কমান্ডোরাও বদির দেখা দেখি ফিন নিয়ে এক ই অভিনয় করে। ভয় পেয়ে যায় জেলেরা। সব নৌকা একটি নৌকা চলে যায় নি সে নৌকার মাঝির নাম নান্নু। নান্নু বুজতে পেরেছিল এরা মুক্তিবাহিনী। এই নান্নুর নৌকায় করেই মুক্তিযোদ্ধারা পরে কলমজোড়া গ্রামে নামে সেখান থেকে এক বিপদসংকুল দুঃসাহসী অভিযানে ভারতে ফিরে যায়। ২০ জনের ১৯ জন ই নিরাপদে ভারতে ফিরে যায়। বাকী একজনের মৃত্যূ অনেকটা রহস্যাবৃত। সে গল্প অন্য কোন সময়।



১৫ ই আগষ্টের এই অকুতোভয় নৌ কমান্ডোদের খবর কি আমরা রাখি? তাদের বীরত্বের খবর কয় জন জানি? হলিউডি নেভী সীল দেখে আমেরিকান সীল কামান্ডোদের বীরত্বের খবর দুনিয়া জোড়া। কিন্তু কোন রকম ইকুইপমেন্ট ছাড়া শুধু এক জোড়া ফিন সম্বল করে দুনিয়ায় আর কোন এত বড় নৌ কমান্ডো আক্রমনের খবর অন্ততঃ আমার জানা নেই। আমরা কি পারি না ১৫ আগষ্ট এর এই সব দুর্ধর্ষ নৌ কমান্ডোদের স্বরনে কিছু করতে?



দেশ নিয়ে কোন ভাবনা ভেবে তা যদি নিকট কারো সাথে আলাপ করি হয় তারা হেসে উড়িয়ে দেয় না হয় বলে দেশ নিয়া অত মাথা ঘামাতে হবে না, নিজেরটা নিজে ভাব। পার্থক্যটা কোথায় সে সময় আর এসময়ের মানসিকতায়? মাথা একটু বেশী কেউ ঘামালে তাকে অবলীলায় এখন বোকার পর্যায়ে ফেলা হয় যে কিনা ঘরের খেয়ে বনের মোষ তাড়ায়। তাহলে কি সে সময়ের সবাই মানুষদের মাঝে বিশাল একটা অংশ বোকা ছিল! তাই বা যদি হয় তবে এই সব বোকাদের নিয়ে এত গর্ব কেন? আবার গর্ব হলে আমার কেন তাদের মত দেশ ভাবনা নেই?

মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে এর আগে তিনটি লেখা দিয়েছিলামঃ নীচে লিঙ্ক

কিলো ফ্লাইট

আমাদের স্বাধীনতা যুদ্ধে তিব্বতী যোদ্ধারা

এক পাকিস্তানী মুক্তিযোদ্ধার কাহিনী

কৃতজ্ঞতায়ঃ মুক্তিযুদ্ধে নৌ অভিযান (লেখক খলিলুর রহমান)
মুক্তিযুদ্ধে নৌ কমান্ডো (লেখক মেজর রফিকুল ইসলাম পিএসসি)
মুলধারা ’৭১ (লেখক মঈদুল হাসান) এবং কিছু পেপার পত্রিকা
ছবি কৃতজ্ঞতাঃ বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক প্রকাশিত "সংগ্রাম থেকে স্বাধীনতা"
সর্বশেষ এডিট : ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:১৬
১১টি মন্তব্য ১১টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

জামায়াত শিবির রাজাকারদের ফাসির প্রতিশোধ নিতে সামু ব্লগকে ব্লগার ও পাঠক শূন্য করার ষড়যন্ত্র করতে পারে।

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:৪৯


সামু ব্লগের সাথে রাজাকার এর সম্পর্ক বেজি আর সাপের মধ্যে। সামু ব্লগে রাজাকার জামায়াত শিবির নিষিদ্ধ। তাদের ছাগু নামকরণ করা হয় এই ব্লগ থেকেই। শুধু তাই নয় জারজ বেজন্মা... ...বাকিটুকু পড়ুন

হাওরের রাস্তার সেই আলপনা ক্ষতিকর

লিখেছেন সেলিনা জাহান প্রিয়া, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:৫৯

বাংলা বর্ষবরণ উদযাপন উপলক্ষে দেশের ইতিহাসে দীর্ঘতম আলপনা আঁকা হয়েছে কিশোরগঞ্জের অষ্টগ্রাম হাওরের ‘অলওয়েদার’ রাস্তায়। মিঠামইন জিরো পয়েন্ট থেকে অষ্টগ্রাম জিরো পয়েন্ট পর্যন্ত ১৪ কিলোমিটার দীর্ঘ এই আলপনার রং পানিতে... ...বাকিটুকু পড়ুন

ছবির গল্প, গল্পের ছবি

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৩:১৫



সজিনা বিক্রি করছে ছোট্ট বিক্রেতা। এতো ছোট বিক্রেতা ও আমাদের ক্যামেরা দেখে যখন আশেপাশের মানুষ জমা হয়েছিল তখন বাচ্চাটি খুবই লজ্জায় পড়ে যায়। পরে আমরা তাকে আর বিরক্ত না করে... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাঙ্গালির আরব হওয়ার প্রাণান্ত চেষ্টা!

লিখেছেন কাল্পনিক সত্ত্বা, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:১০



কিছুদিন আগে এক হুজুরকে বলতে শুনলাম ২০৪০ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে নাকি তারা আমূল বদলে ফেলবেন। প্রধানমন্ত্রী হতে হলে সূরা ফাতেহার তরজমা করতে জানতে হবে,থানার ওসি হতে হলে জানতে হবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

অবিশ্বাসের কি প্রমাণ আছে?

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩১



এক অবিশ্বাসী বলল, বিশ্বাসের প্রমাণ নাই, বিজ্ঞানের প্রমাণ আছে।কিন্তু অবিশ্বাসের প্রমাণ আছে কি? যদি অবিশ্বাসের প্রমাণ না থাকে তাহলে বিজ্ঞানের প্রমাণ থেকে অবিশ্বাসীর লাভ কি? এক স্যার... ...বাকিটুকু পড়ুন

×