somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

অসমাপ্ত বৃষ্টি

২৩ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১২:১৯
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

এই তো সেদিন এক রেস্টুরেন্টে দেখলাম অহনা ও তন্ময়কে । শুনছিলাম তাদের মজার ঝগড়া যা ছিল এমন.......
প্রথমেই শুরু হলো অর্ডার নিয়ে দুজনেই দুজনকে বলছে তুমি যেটা খাবা আমি সেটাই খাবো.... কি আর করার বরাবরের মতই তন্ময়কে হারতে হলো অর্ডার দিলো চিকেন ফ্রাই... টাইম মতো টেবিলে হাজির ... অহনা কখনোই গরম কিছু খেতে পারে না যার কারনে তন্ময় গরম চিকেনটাকে কেটে কেটে ছোট করে দিচ্ছিলো.. অহনা বললো আর কতদিন এমন করে আমাকে আগলে ধরে রাখবে ? তুমি আর বাবা কেউই আমাকে বড় হতে দাও না... যখন তোমরা কেউ থাকবানা তখন আমার কি হবে? তন্ময় বলেছিল আমি আছি থাকবো সব সময় বট বৃক্ষের মত..... ছায়া দিয়ে যাব সব সময় যেমনটা এখন দিচ্ছি.... অতপর দুজন মিলে খাওয়া শুরু করলো.
। তন্ময় যখন আশে পাশে দেখছিলো অহনার চোখ তখন বড় বড় হয়ে গেলো আর বললো " আশে পাশে প্রকৃতি না দেখে খাও আর আমার দিয়ে তাকিয়ে থাকো" যেটা তন্ময়এর জন্য বিশাল কঠিন কারন তন্ময়ের পক্ষে অহনার চোখেঁর দিকে তাকিয়ে থাকাটা ছিলো অসম্ভব কারন তন্ময়ের সব সময় একটা ভয়ই কাজ করতো তা হলো অহনার চোখেঁ তন্ময়ের জন্য যে ভালোবাসা তন্ময় হয়তো তার যোগ্য না....রেষ্টুরেন্ট থেকে বের হয়ে অহনা বায়না ধরলো কতদিন রিক্সায় ঘুরা হয়না.. যেদিন থেকে তন্ময় গাড়ি কিনেছে রিক্সায় উঠাতো ভুলেই গেছে..... যে কথা সেই কাজ গাড়িটা বসুন্ধরাতে পার্কিং করে রিক্সা নিয়ে বের হওয়া হলো .... সব সময়ের দুজন একটাই আশা রিক্সায় করে বৃষ্টিতে ভিজা যদিও এটা কখনো সম্ভব হয়নি করন ্ওই বৃষ্টিটাই যে ছিলো অহনার সতিন........কল্পনায় অনেক কিছুই অনেক সুন্দর কিন্তু বাস্তবে কল্পনার রুপ দেয়া অনেক বেশী কঠিন....... ২২-৭-২০১৫
সর্বশেষ এডিট : ২৩ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১২:১৯
০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

স্মৃতিপুড়া ঘরে

লিখেছেন আলমগীর সরকার লিটন, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:৩০



বাড়ির সামনে লম্বা বাঁধ
তবু চোখের কান্না থামেনি
বালিশ ভেজা নীরব রাত;
ওরা বুঝতেই পারেনি-
মা গো তোমার কথা, মনে পরেছে
এই কাঠফাটা বৈশাখে।

দাবদাহে পুড়ে যাচ্ছে
মা গো এই সময়ের ঘরে
তালপাতার পাখাটাও আজ ভিন্নসুর
খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে... ...বাকিটুকু পড়ুন

গরমান্ত দুপুরের আলাপ

লিখেছেন কালো যাদুকর, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:৫৯




মাঝে মাঝে মনে হয় ব্লগে কেন আসি? সোজা উত্তর- আড্ডা দেয়ার জন্য। এই যে ২০/২৫ জন ব্লগারদের নাম দেখা যাচ্ছে, অথচ একজন আরেক জনের সাথে সরাসরি কথা... ...বাকিটুকু পড়ুন

রাজীব নূর কোথায়?

লিখেছেন অধীতি, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৩:২৪

আমি ব্লগে আসার পর প্রথম যাদের মন্তব্য পাই এবং যাদেরকে ব্লগে নিয়মিত দেখি তাদের মধ্যে রাজীব নূর অন্যতম। ব্যস্ততার মধ্যে ব্লগে কম আসা হয় তাই খোঁজ-খবর জানিনা। হঠাৎ দু'একদিন ধরে... ...বাকিটুকু পড়ুন

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা বৃষ্টির জন্য নামাজ পড়তে চায়।

লিখেছেন নূর আলম হিরণ, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৩৮



ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কিছু শিক্ষার্থী গত বুধবার বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের কাছে বৃষ্টি নামানোর জন্য ইসতিসকার নামাজ পড়বে তার অনুমতি নিতে গিয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ এটির অনুমতি দেয়নি, যার জন্য তারা সোশ্যাল... ...বাকিটুকু পড়ুন

=তুমি সুলতান সুলেমান-আমি হুররাম=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:৩৬



©কাজী ফাতেমা ছবি

মন প্রাসাদের রাজা তুমি, রাণী তোমার আমি
সোনার প্রাসাদ নাই বা গড়লে, প্রেমের প্রাসাদ দামী।

হও সুলেমান তুমি আমার , হুররাম আমি হবো
মন হেরেমে সংগোপনে, তুমি আমি রবো।

ছোট্ট প্রাসাদ দেবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×