ক্যামেরার পেছনে যিনি থাকেন তিনি ছেলে কিংবা মে সেটা আমরা জানি না
আমরা শুধু জানি তিনি একজন ফটোগ্রাফার, সবচেয়ে মজার ব্যাপার হলো আমাদের সমাজ এখনো এই ছেলে / মেয়ে গুলোকে সামাজিক মর্জাদা দিতে শিখেনি যার কারনে একজন ফটোগ্রাফার কে প্রয়োজনে সাড়াক্ষন সাথে রাখা যায় কিন্তু সাড়া জীবনের সঙ্গি করা যায় না এমনটাই কু-ধারনা অনেকের মনে.... ধিক্কার জানাই ঐ সকল সভ্য মানুষদের যাদের স্থান সমাজের অনেক উপরে যারা একটি সুস্থ প্রফেশনকে মর্জাদা দেন না। একটা সময় ছিলো যেটা আমি অমান্য করবো না তখন হয়তো একজন ফটোগ্রাফার এর পেছনে কোন শিক্ষা ছিলো না কিন্তু এখন সেই দিন বদলে গেছে এখন দেশের বড় বড় ফটোগ্রাফার দের পেছনে তাকালে অনেক বড় বড় ডিগ্রী দেখা যাবে তার পরও অনেকের নাক সিটকানো থামবে না। আমি আমার প্রফেশনকে অনেক বেশী সম্মান করি কারন আজকে আমি এই প্রফেশন এ না অসলে অনেক কিছুই করতে পারতাম না যা আমি করতে পেরেছি সবচে বড় কথা সত পথে রোজগার করে ফ্যামিলী ,অফিস ও নিজে চলছি .. মাথা গুজার জন্য একটা ঠাই হচ্ছে পথ চলার জন্য একটি বাইক আছে আর কাজ করার জন্য একটি ক্যামারা আছে এর চেয়ে বেশী আর কি দরকার ..... সবার কাছে একটাই কথা কোন কাজই ছোট না মানুষকে সম্মান করুন.... আমার কথা গুলোতে যদি কাউকে কষ্ট দিয়ে থাকি তাহলে মাফ করবেন কারন কাউকে ইচ্ছে করে কষ্ট দেয়া আমার টার্গেট না।
সর্বশেষ এডিট : ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১:৩৬