সে অনেক অনেকদিন আগের কথা।
বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার অদূরে বন বাদাড়ে ঘেরা একটা জায়গা আছে। সেখানে আছে একটি বিশ্ববিদ্যালয়। প্রকৃতির একান্ত সান্নিধ্যে পড়াশোনার পাশাপাশি প্রেম করার জন্য আদর্শ স্থান।
সেখানে মানিক নামে একজন বীর্যবান ছাত্রনেতার আবির্ভাব ঘটলো। তার দল তখন ক্ষমতায়। প্রেমের ভান করে নারীভোগ তার নিকট কাপুরুষতা মনে হোল। তিনি ধর্ষণ শুরু করলেন এবং দেখলেন তাতে বীররসের মাত্রা অনেক বেশী। তার অসামান্য শৈয্য বীর্যের কারণে, তিনি অল্প সময়ে ধর্ষণের সেঞ্চুরী করে ফেললেন। তার এই নারী বিজয় তিসি মহা সাড়ম্বরে পালনও করলেন।
তাতে বিপত্তি ঘটালো পত্রিকাগুলো। বিচ্ছি সাংবাদিকেরা ঘটনা ফাস করে দিলো। উক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের অভিভাবকেরা তাদের মেয়েদের নিয়ে চিন্তিত হয়ে পড়লেন। সারা দেশে প্রতিবাদের ঝড় উঠলো। দাবী উঠলো তাকে গ্রেফতার করে শাস্তি দেবার।
একদিন সত্যি সত্যিই তাকে ধরা দিতে হলো। তবে সাদা পোষাকের গোয়েন্দাদের হাতে। তারা তাকে নিয়ে হাজির করলো সরাসরি নেত্রীর কাছে। নেত্রীরই নির্দেশে।
নেত্রী তাকে নিজ কক্ষে নিয়ে দরজা বন্ধ করে দিলেন। মানিক সুযোগ খুজছিল নেত্রীর পায়ে পড়ে ক্ষমা প্রার্থনার। কিন্তু তিনি বললেন, 'লোকে একটা পারে না, তুমি একশটা করলে! তোমার সিক্রেটটা দেখাও।'
তার পরের এক ঘন্টার কথা বলা যাবে না।
গোপন সূত্রে এ খবর পেয়ে মানিকের সহযোদ্ধারা সব হাজির। নেত্রীর দরজা খুললো। হাস্যোজ্জল মুখে সমবেত তরুণদের বললেন,
'আমাদের এই ধরণের সোনা এর ছেলে দরকার'।
সকলে জয়ধ্বনি করলো।
সেই থেকে নেত্রীর সোনার ছেলে কথাটি চালু হয়ে গেছে।

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




