শিক্ষালয়ের উপর মেঘ রেখে বড় কিছু হওয়ার স্বপ্ন দেখা যায়, কিন্তুু পূর্ণতাপ্রাপ্তি শিক্ষিত হওয়া যায় না...............................
.
আশি আর নব্বই দশকে শিক্ষার উপর বেশ কিছু ঝড় চলে যায়, সেটা রাজনৈতিক ছাত্র সমাজ ও ছাত্র রাজনীতি নিয়ে, যদিও ব্যক্তিবর্গ ছাত্ররা অনেক চেষ্টা করার পর বাংলাদেশের শিক্ষিতর হার অনেক গুন এগিয়ে নিয়ে আসতেছিল, সেটা আমাদের দেশের জন্য যেমন গৌরবের কথা, তেমনি বহির্বিশ্বেও অবদান অনেক বড়।
.
এখন নিরক্ষবলয় ও অক্ষরজ্ঞান অসমপক্ষতা লোকবস্তুু নেই বললেই চলে, এখন ছাত্র সমাজ হয়েছে যেমন পরিশ্রমি, তেমন উন্নতও হয়েছে তাদের মেধা বিকাশ। হাতে কলমে শিক্ষা থেকে শুরু করে বিভিন্ন বিষয়ে বিভিন্ন দেশে পড়ার মন মানুষিকতা প্রায় সব ছাত্রদেরেই মাঝে থাকে।
.
...... এই তাদের মন মানুষিকতার ছোঁয়া চলে আসে পরিবার থেকে, আর কিছু আসে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে। তাই একজন ছাত্রের গুরুত্বপূর্ণ মেধাবিকাশের স্থান হলো শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও একজন আদর্শ শিক্ষক।
.
কিন্তুু আমরা বর্তমানে সরকার পক্ষের প্রতিনিয়ত কঠোর আঘাতে সব কিছু বিলিন করে যাচ্ছি, এবং নিজের হাতেও ধংস্ব করে দিচ্ছি একটি আদর্শ গোষ্টি গঠন করার মাধ্যমকে।
.
এই সরকারের সময়ে বাংলাদেশের শিক্ষার উপর যতটা নির্যাতন করে এসেছে, সেটি গোটা বিশ্বের ছাত্র শিক্ষক ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সকল ধংস্ব করার মূল হাতিয়ার।
.
শিক্ষক আন্দলনের সময় পিপার স্প্রের কারনে শিক্ষকের মৃর্তু..............................
.
ওই বিশ্ববিদ্যালয়ে দলীয় রাজনৈতিক কারনে এতজন ছাত্রের মূর্ত..........................
.
গত ৮ বছরে ছাত্রলীগের তান্ডবে ১৫ বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষনা......................
.
............... এছাড়া প্রতিনিয়তেই খবরের কাগজের পাতায় সুন্দর সুন্দর শিরনাম দিয়ে লেখা থাকে শুধু একটিই টপিক......তাহা হলো "ধংস্ব ছাত্র,ধংস্ব শিক্ষা, ধংস্ব দেশ"।
.
সরকারের স্বপ্ন অনেক কিছুই, কিন্তুু দেশ ও দেশের মানুষের জন্য কতটুকু স্বপ্ন তাদের ভিতরে রয়েছে, সেটি আমরা অবুঝ বাঙালী আজও জানি না.................................
.
আজ আমরা স্বপ্ন দেখি বড় কিছু করার, বড় কিছু হওয়ার, সেটি শুধু দেশের ছাত্র/ছাত্রীরাই দেখে।
.
কিন্তুুু দেশের বর্তমান নিজের সার্থে আমাদের সব স্বপ্ন মুছে দিচ্ছে, গিলে খাচ্ছে আমাদের সুস্ক মেধাবিকাশকে।
.
এসবের থেকে সোচ্ছার হওয়ার সময় এখনও আছে,গর্জে উঠার সময় এখনও আছে।
.