রাশিয়া ও ইউক্রেন যুদ্ধের পর থেকে প্রতিদিন একবার হলেও যুদ্ধের খবর মোবাইলে স্ক্রিনে দেখেছি। প্রতিদিন হয়তো ভেবেছি। আজ দেখব যুদ্ধ বন্ধ হয়েছে। কিন্তু সেই যুদ্ধ আজও শেষ হয়নি।
এখন মনে হয় যুদ্ধ শেষ হওয়ার নয়। প্রিগোজিন মারা যারার পর মনে হচ্ছে। রাশিয়া হয়তো আস্তে আস্তে নিজেদের ইউক্রেন থেকে সরিয়ে আনবে। তার সম্ভাবনা খুবই কম।
ইউক্রেনের যে একজন অভিনেতা প্রেসিডেন্ট রয়েছে। আমেরিকার যে চিত্রনাট্য পরিচালনা করছেন তিনি ব্যস্ত সময় পার করছেন সেখানে অভিনয় করে। ন্যাটোতো সেই সুযোগের সদস্য বাড়াতে তৎপর। তুরস্কও কম যায় না। একজন অভিনেতা যদি আয়ের কিছু পাথেয় পান অন্য কিছু ভাবনার তার সময় থাকে না। তিনি এমন একটি ক্ষেত্র তৈরি দিয়েছেন যেখানে যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, জার্মানি, ফান্স, তুরস্ক, পোল্যান্ড, সুইডেনসহ ন্যাটোভুক্ত দেশগুলো অস্ত্রের পরীক্ষা ক্ষেত্র।
আর রাশিয়া, ইরান, উত্তর কোরিয়া, চীনের অস্ত্রের পরীক্ষা করছে। অস্ত্রের পরীক্ষা না করলে অস্ত্রের কেনা বেচা হয় না। কেউ কাউকে ভয় পায় না। ভয় এর সাথে অর্থ, বাণিজ্য, চিকিৎসা, শিক্ষা, খাদ্যসহ অন্যান্য আনুষঙ্গিক বিষয় জড়িত। কাউকে না কাউকে তো ভয় করতে হবে।
কে কাকে ভয় করবে। তা নির্ধারণের জন্য একটা যুদ্ধ। নিজেদের শ্রেষ্ঠ ধরে রাখতে একটি যুদ্ধ চাই, আমি যে অস্ত্র বিক্রেতা আমেরিকা। ২০০৩ সালে ইরাক যুদ্ধ। আমেরিকার অস্ত্র বিক্রি করতেই হবে। ভয় করতেই হবে।
শান্তিতে নোবেল পুরস্কার দিলে মনে হয়। পৃথিবীতে কোনো যুদ্ধই থাকবে না; এমনই মনে হয়।
সর্বশেষ এডিট : ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ৯:২৫

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।



