ডাক্তারের বিরুদ্ধে করা মামলা প্রত্যাহারের দাবী নিয়ে চট্রগ্রামের সব ড়াক্তারেরা কয়েকদিন বেসরকারী চিকিৎসা সেবা খাত অচল করে রেখেছিলেন । আর তার সহযোগী হিসাবে এখাতের অন্যরা সব সেবা বন্ধ রেখেছিলেন । অবশ্য সে সম্কট এখন নেই । নিজেরাই প্র্যতাহার করে নিয়েছেন, রুটি রুজীর ব্যাপার আছে তাই । তবে কি বার্তা দিলেন জনগনকে ? নিজেদের হীন স্বার্থের জন্য জোটবদ্ধ ভাবে জনগণকেই জিম্মি করতে পারেন । সে খানে তাদের নিজেদের মানবিক বোধ বুদ্ধি সব কিছু লোপ পেয়ে যায় । যাদের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে, তারা যদি দোষী না হয় , তবে আদালতেই তাদের অব্যহতি দেবে । আগের থেকে চাপ প্রয়োগ কি নিজেদের দোষী প্রমান করে না ?
অনেক আগে খবর শুনতাম মেথর সমাজের কেউ পুলিশের হাতে ধরা খেলে তারা ময়লা নিয়ে থানা ঘেরাও করে মুক্তি চাইতো । পৌরসবায় কিছু হলে একই কায়দায় সেখানেও দাবী আদায় করতো । তবু কখনো শুনি নাই তারা সমস্ত শহরে ময়লা ফেলে তাণ্ডাব করেছে । এই টুকু মানবিক গুনাবলী তাদের আছে ।
পরিবহন মালিক শ্রমিকেরা অন্যায় করেও হঠাৎ করে শহরের বা নিদ্দিষ্ট অঞ্চলের পরিবহন ব্যবস্থা বন্ধ করে বা সড়ক অবোরধ করে, উদ্দেশ্য জনগণকে জিম্মি করে দাবী আদায় করা ।এদের মধ্যে বহু মালিক শিক্ষিতো । এক্ষেত্রে মেথর সমাজ তাদের থেকে মানবিক গুনের বেশী অধিকারি, যদিও তারা সবাই অশিক্ষিত ।
আমাদের একজন বড় মাপের রাজনীতিবিদ আছেন, তিনি গ্রেফতারের খবর পাওয়ার সাথে সাথে তার এলাকার চামচারা মহাসড়ক তৎক্ষনাত বন্ধ করে দেন । মহাসড়কের যাত্রীর উপর দুর্যোগ নেমে আছে । তিনিও রাজনীতি করেন, জনগণকে জিম্মি করে । জনগণের নেতা বলে কথা ।কিসের মানবিক গুণ ।
আমাদের চট্রগ্রামের চিকিৎসক ,আর স্বাস্থ্য সেবা খাতের মহাজনেরা কিন্তু সবাই বড় বড় সার্টিফিকেট ধারী । কার্ডে জ্বল জ্বল করে ডিগ্রীর বাহার । কিন্তু ..................... ।