‘প্রত্যেক ক্রিয়ার একটি সমান ও বিপরীত প্রতিক্রিয়া আছে’
এই সূত্র প্রমানে তোমার কড়া নেড়ে বললাম- ভালোবাসি।
অথচ তোমার কোন সাড়া নেই, এমন কী দরজার ছিটকিনিটাই
স্পর্শ করলে না; শুনেছি নিউটন তার প্রেমিকার আঙুলে
সিগরেটের আগুন চেপে ধরতেই নিউটনকে চির দিনের জন্য
ত্যাগ করেছিলেন তার প্রেমিকা; সূত্রটি সেই ত্যাগেরই প্রতিদান।
তোমার সাড়া না পেয়ে আমি তার উল্টো এক সূত্র আবিস্কার করেছি-
যেমন, যে কোন প্রতিক্রিয়া ক্রিয়ার উল্টো পথেই চলে- যার পথ ধরে
অতি সহজেই তোমার মেহগনির দরজা থেকে নিষ্ক্রান্ত হওয়া যায়।
আদম গন্দম ভক্ষণে আমাদের সবাইকে পৃথিবীর যৌণগার দেখাচ্ছেন।
তার কাছে আমাদের ঋণ বেড়েই চলেছে প্রতিদিন- বেহেস্তেও গন্দম
বনাম ধরাধামের মাকাল। ভাবলাম পরীক্ষা করা যাক- বিরতীহীন
ডজনখানেক মাকাল ফল খেয়েও দেখলাম-পৃথিবী থেকে স্বর্গে ফেরা যায় কিনা!
কিন্তু হলো না কিছুই, বরং মাকাল ফল সুস্বাদু ভাবাতে সবার অবদান লক্ষ্যণীয়!
গভীর রাতের ব্যর্থ ফলাফলে ভাবছি একাকী- কেন যে বিজ্ঞানী হইতে গেলাম!