
দরবেশকে ডিম থেরাপী দেওয়া প্রকৃত সত্য বেরিয়ে আসছে। গণহত্যাকারী খুনী হাসিনার পরিবারের লুটপাটের সহযোগী দরবেশ এখন সব কথায় বলে দিচ্ছে। ব্লাড সাকার হাসিনার পুরো পরিবারে অনিয়মের কথা হাসিনা জানতো এবং মৌন সম্মতি ছিল। নতুন নতুন প্রকল্প বের করার তাগাদা দিত শেখ হাসিনার পরিবারের সদস্যরা তাদের মধ্যে রেহানা এবং জয় অন্যতম। নতুন প্রকল্প মানেই বড় অঙ্কের কমিশন। এর সবকিছুই জানতো শেখ হাসিনা। তবে হাসিনা কখনো তাতে বাধাও দেয়নি বা নাও করেননি। যারা রেহানা এবং জয়ের কথামত নতুন নতুন প্রকল্পে হাত না দিত এবং প্রকল্পে মাঝখানে এসে বাজেট কয়েকগুন না বাড়াতো তাদের রেহাই ছিলনা অর্থাৎ তারা আউট চিরতরে।
নারীলোভী দরবেশ আরো জানিয়েছে এস আলমের মাধ্যমে দেশ থেকে পাচার হওয়া দেড় লাখ কোটি টাকার অর্ধেকই শেখ রেহানা এবং সজীব ওয়াজেদ জয়কে দেওয়া হয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের তৎকালীন গভর্নর আবদুর রউফ তালুকদারের সরাসরি তত্ত্বাবধানে এসব অনিয়ম হয়। তবে এসব বিষয়ে কেউ কথা বলার সাহস পাননি।
দরবেশ আরো বলেছে, শেখ পরিবারের অতি লোভের কারণেই দেশের অর্থনৈতিক অবস্থা এতটা শোচনীয় হয়েছে। তাতে সব সময়ই সায় দিতেন সরকারের শীর্ষস্থানীয় কিছু ব্যক্তি। শেখ হাসিনাকে বোঝাতে গিয়ে অনেকে ছিটকে পড়েছেন। কারণ, তিনি সব সময়ই তার নিজের সিদ্ধান্তে অটল থাকতেন।
এই হাসিনাই দিনরাত তারেক চোর তারেক চোর বলে মুখে ফেনা তুলতো প্রকৃতি পক্ষে তারেক, হাসিনার থানা পর্যায়ের নেতা যে পরিমান কামিয়েছে তার ধারে কাছেও যেতে পারবেনা।
অথচ গণহত্যাকারী হাসিনা সব সময় বলতো, শেখের বেটী পালায়না, শেখের বেটী ক্ষমতার লোভ করেনা, শেখের বেটী অন্যায়কে প্রশ্রয় দেয় না। কথায় বলেনা চোরের মায়ের বড় গলা।
এখানে এবং এখানেও দেখা যেতে পারে।
সর্বশেষ এডিট : ২৯ শে আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৩:২৪

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।



