
অসীম বৈষম্য, নানা নিপীড়ন, মুজিবকে প্রধান মন্ত্রী না করা এগুলো ছিল পাকিস্তানীদের ডাল ভাতের মতো। স্বাধীনতা পরবর্তী মুজিব হাসিনা যেমন ক্ষমতা কুক্ষিগত করেছিল ঠিক তেমনই পাকিস্তানীরা ক্ষমতা কুক্ষিগত করেছিল তারা মুজিবকে ক্ষমতা হস্তান্তর করেনি ফলশ্রুতিতে স্বাধীনচেতা বাংলাদেশীরা মুক্তির পথ বেছে নিতে বাধ্য হয়। শুরু হয় স্বাধীনতার যুদ্ধ। দীর্ঘ ৯ মাস যুদ্ধ। জিয়া অলিরা জীবনবাজি রেখে সম্মুখ সমরে অংশ নেয় ও দিকে আম্লিগের নেতা কর্মীরা (ব্লগ কাঁপানো মুক্তিযোদ্ধাদের গুরুরা) কোলকাতায় আশ্রয় নেই তারা হেমা মালিনির ধামাকা নাচের তালে তালে লাল নীল পানিতে বুদ হয়ে থাকে। জুয়া মহিলা নিয়ে আলাদা ফূঁতি তো ছিলই।
তথ্য লিঙ্ক এখানে।
ভারত তখন আমাদেরকে নানা ভাবে সাহায্য করেছে শরনার্থীদের আশ্রয় দিয়েছে, ট্রেনিং দিয়েছে, অস্ত্র দিয়েছে। তাদের এই সাহায্যের পিছনে ছিল সুদূর প্রসারী চিন্তা। তাদের লক্ষ্যছিল পাকিস্তানকে দুভাগ করা কিন্তু আমাদের লক্ষ্যছিল স্বাধীনতা বৈষম্যের বেড়াজাল থেকে মুক্ত হওয়া। ভারত কোনভাবে বাংলাদেশে স্বাধীনতা চায়নি তাদের উদ্দেশ্য ছিল পাকিস্তানকে ভাগ করে দূর্বল করা যাতে তারা বাংলাদেশে ওপর খবরদারী করতে পারে। সুতরাং বাংলাদেশীদের চাওয়া এবং ভারতের চাওয়ার মধ্যে ভিন্নতা ছিল।
পাকিস্তান ২৫ বছরে বাংলাদেশ থেকে যত লুটপাট করেছিল তার চেয়ে কয়েকগুন ভারত বাংলাদেশ থেকে লুটপাট করে নিয়ে গেছে। ডিসেম্বরের কয়েকদিনে ভারত বাংলাদেশ থেকে প্রায় ৪ বিলিয়ন (তৎকালীন মূদ্রামান অনুযায়ী) ডলারের অস্ত্র, বিভিন্ন শিল্পকারখানার যন্ত্রপাতি,স্কুল কলেজে যন্ত্রপাতি এমনকি টিউবওয়েল পযন্ত খুলেনিয়ে গেছে, সেনা ছাউনীর অফিসারদের বাসার আসবাবপত্র, ক্রোকারিজ, এসিও বাদ যায়নি।
হেমা মালিনির নাচ দেখা মুক্তিযোদ্ধা ও তার ছানাপোনার সেকথা একবারও বলেনা; এরা জিয়া অলিকে রাজাকার বলে!
রাজাকার জিয়া অলির ফাঁসি চাই!
সর্বশেষ এডিট : ২৮ শে আগস্ট, ২০২৫ সকাল ৮:৫৩

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।



