
ছাত্র জনতার অভ্যুত্থানের পর এরা এটুজেড সবাই পালিয়েছে। ইউনিয়নের ওয়ার্ড মেম্বার থেকে মূখ্যমন্ত্রী পর্যন্ত, পুলিশ থেকে বিচারক, পুরোহিত থেকে খতিব পর্যন্ত সবাই পালিয়েছে। পাতিনেতা, ধেরেনেতা, তেড়েনেতা, হেলমেটনেতা, শুটারনেতা, গুমনেতা সব নেতাই পালিয়েছে। এদের শতকরা ৯০ ভাগ পালিয়েছে তাদের পছন্দের দেশ হিন্দুস্থানে, সেখানে তাদের পাসপোর্ট ভিসা কিছুই লাগেনি তারপরও তারা দিব্বি মাসের পর মাস কাটিয়ে দিচ্ছে দেশ থেকে লুট টাকায় লাল নীল পানি পান করছে ফুর্তিফার্তা করছে, শপিং করছে, পার্লারে যাচ্ছে, স্পা করাচ্ছে কোন কিছুর কমতি নেই টাকা যাচ্ছে দেশ থেকে।
এরা দেশে সবচেয়ে বড় সন্ত্রাসী দল। যতরকমের সন্ত্রাসী কর্মকান্ড আছে এরা সব কিছুতেই ইনভলভড। যেখানেই এরা যাক এদের খাছলত পাল্টায় না। পালিয়ে ত্রিপুরায় গিয়ে ধর্ষন কান্ডে ধরা খেয়ে কয়েকজন এখনো জেলে। সম্প্রতি আমেরিকাতেও এরা সন্ত্রাসী কর্মকান্ডে জড়িত। সোমবার বিকেলে জে এফ কে বিমানবন্দর থেকে বের হচ্ছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, এনসিপির সদস্যসচিব আখতার হোসেন ও জ্যেষ্ঠ যুগ্ম সদস্যসচিব তাসনিম জারাসহ অন্যরা সেখানেও এরা সন্ত্রাসী কর্মকান্ড পরিচলনা করে, ডিম নিক্ষেপ করে, অপদস্থ করে। পুলিশ এসে একটা মোটাতাজা বলদ খোয়ারে পুরে অবস্থা শান্ত করে।

আসল কথা হলো আম্লিগ আগাগোরাই সন্ত্রাসী সংগঠন। সামনে পুজো এই সন্ত্রাসী সংগঠনের উচ্ছিষ্ঠভোগীরা সামান্য কিছু পয়সা বিনিময়ে পুজোর মূর্তি ভেঙ্গে ওপারে তাদের প্রভুদের এবং আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে দেখানোর চেষ্টা করবে যে বাংলাদেশ সাম্প্রদায়িক হানাহানি চলছে। সুতরাং কতৃপক্ষ ও অন্যান্য সব রাজনৈতিক সংগঠনগুলোকে সজাক থাকতে হবে এদের অপতৎপরতা রুখে দিতে।
সর্বশেষ এডিট : ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:৫৩

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।



