somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

১৮+ জোক্স সমগ্র / সবুজ মানব (Side A)

২৮ শে জুন, ২০১১ রাত ১০:৫২
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

কিন্তু ঝুকবে কে???


১ বার ১ লোক মরার পরে স্বর্গে গেছে।
স্বর্গের দারো্যান ঐ লোক কে রাস্তা দেখায় নিয়ে যাচ্ছে।
স্বর্গের দারো্যান সামনে সামনে চাবির গোছা নিয়ে যাচ্ছে আর ঐ লোক পিছনে।
হঠাৎ স্বর্গের দারো্যানের হাত থেকে চাবি পড়ে গেল।
স্বর্গের দারো্যান যেই চাবি তোলার জন্য ঝুকছে,স্বর্গের দারো্যানের ব্যাক সাইড দেখে ঐলোকের মাথা আউলায়ে গেছে।
সে স্থান কাল ভুলে স্বর্গের দারো্যানকে ইয়া ধুম ধুম করে....বুঝে নেন (আমার ব্লগ মেয়েরাও পড়ে)।:-/
স্বর্গের দারো্যান বলল,"আপনি এইটা কি করলেন? আপনি আমাকে লা*াইলেন!!!"X(
ঐ লোক বলল,"ভাই ভুল হয়ে গেছে,মাফ করে দেন।"/:)
স্বর্গের দারো্যানের দয়া হইল,এবারের মতো ছেড়ে দিলো।

কিছুদূর যাবার পরে স্বর্গের দারো্যানের হাত থেকে আবার চাবি পড়ে গেল।
স্বর্গের দারো্যান আবার চাবি তোলার জন্য যাই ঝুকলো ঐ লোক এবারো সহ্য করতে পারেনি। এবারো পিছন থেকে লা*াইছে।
এবার আর স্বর্গের দারো্যান ছেড়ে দেয়নি। সরাসরি নরকে পাঠায় দিছে।

কিছুদিন পরে স্বর্গের দারো্যান, নরকে গেল খোজ নেবার জন্য যে দেখি কি অবস্থা।
নরকে যেয়ে দেখে নরক একদম ঠান্ডা,চুপচাপ,কোথাও কোন আগুন টাগুন কিচ্ছু জলতেছে না।
আর শয়তান এক কোনায় চুপ করে বসে আছে।
স্বর্গের দারো্যান জিগ্গেস করল কি ভাই এই অবস্থা কেন? কোথাও কোন আগুন জলতেছে না কেন?
শয়তান তখন উত্তর দিলো,"আগুন জালানোর জন্য তো ঝুকতে হবে। কিন্তু ঝুকবে কে???":((

ডোন্ট মেস উইথ শেয়াল


একদা শিয়াল এসে বাঘের বাসার সামনে বেশ গালিগালাজ করছিল।
"ঐ হারামজাদা বাঘ,কুত্তা,ইতর বের হ বাসা থেকে...তোকে আজকে...।"
বাঘ একদম চুপচাপ।:|
বাঘিনী তো থ।
"শেয়ালের মতো একটা প্রাণী তোমাকে এত গালিগালাজ করছে আর তুমি চুপচাপ???"X(
বাঘ বলল,"শিয়াল ছোটখাট প্রাণী,ওর সাথে লেগে কি লাভ?":D
এই ঘটনার আবার পুনরাবৃত্তি হল।
শিয়াল এসে গালিগালাজ করে বাঘের বাসার সামনে,বাঘ কিছুই বলেনা।
কিন্তু একদিন বাঘ বাসায় ছিল না,বাসায় শুধু বাঘিনী ছিল।
শিয়াল যথারিতী গালিগালাজ শুরু করল।
"ঐ বাঘ বের হ বাসা থেকে।":-/
বাঘিনী তো গেসে চেইতে।X((
সে বাসা থেকে বের হয়ে দিল শিয়াল কে ধাওয়া।
শিয়াল ছুটছে আগে,বাঘিনী পিছে।
এভাবে ছুটতে ছুটতে এক জায়গায় একটা ইংরেজী ভি আকৃতির গাছ ছিল।
শিয়াল গাছের চিপা দিয়ে লাফ দিয়ে বের হয়ে গেল।
কিন্তু বাঘিনী লাফ দিয়ে আটকে গেল।
সে সামনেও যেতে পারেনা,পিছাতেও পারেনা। গাছের চিপায় আটকে থাকল।
শিয়াল তখন বাঘিনীর পিছনে যেয়ে বাঘিনী কে ইচ্ছা মতো লাগাইলো (!):P(কি লাগাইছে বলি নাই কিন্তু ...)

এর পরে আবার যেদিন শিয়াল যেয়ে বাঘের বাসার সামনে গালিগালাজ করছিল,এবার বাঘিনী বলল,"শিয়াল ছোটখাট প্রানী,ওর সাথে লেগে কি লাভ !!! ":((


অতঃপর তানসেন


আকবরের বউ খুব শেখশি ছিল !
তানসেন তাকে দেখে ঠিক থাকতে পারত না।
সে শুধু মনে মনে ভাবত,"আমি আর কিছুই চাই না,শুধু যদি ঐ জোড়া পর্বতে মুখ লাগাতে পারতাম...।"/:)
একদিন সে এক বুদ্ধি বের করল।
আকবরের বউ এর বখ্খবন্ধনীতে চুলকানির মলম লাগায় দিয়ে আসলো।;)
আকবরের বউ তো চুলকাইতে চুলকাইতে অস্থির ।
তানসেন তখন বীরবাল কে বলল,"তুমি যদি রাজাকে বলো,যার গানে আকাশ থেকে বৃষ্টি নামে,তার মুখ যদি চুলকানির জায়গায়(!) লাগানো যায়,তাহলে চুলকানি কমবে,তবে ১০০০ সোনার মূদ্রা পাবে।"
বীরবল রাজী হলো।
সে আকবর কে বলল।
আকবর বলল,"আমার রাজ্যে এমন ককিলকন্ঠী একজনই আছে,তানসেন।"
তারপর রাজার অনুমতিক্রমে তানসেন জায়গা মতো মুখ লাগাইলো...(আহ...আমার এক হাত দিয়ে লেখতে সমস্যা হচ্ছে...):-/

কিন্তু বীরবল যেই গেল তানসেনের কাছে তার প্রাপ্য সোনার মূদ্রা নেবার জন্য,তানসেন বেকে বসল।
"এত ছোট একটা কথা বলার জন্য তোমাকে এতগুলো সোনার মূদ্রা দিতে পাররব না,যাও ভাগো।"

বীরবল তখন রাগে দুঃখে আকবরের যত সেনা ছিল,সবার আন্ডারওয়ার এ চুলকানির ঔষধ লাগায় আসলো...।:P



২১টি মন্তব্য ২১টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

স্মৃতিপুড়া ঘরে

লিখেছেন আলমগীর সরকার লিটন, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:৩০



বাড়ির সামনে লম্বা বাঁধ
তবু চোখের কান্না থামেনি
বালিশ ভেজা নীরব রাত;
ওরা বুঝতেই পারেনি-
মা গো তোমার কথা, মনে পরেছে
এই কাঠফাটা বৈশাখে।

দাবদাহে পুড়ে যাচ্ছে
মা গো এই সময়ের ঘরে
তালপাতার পাখাটাও আজ ভিন্নসুর
খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে... ...বাকিটুকু পড়ুন

গরমান্ত দুপুরের আলাপ

লিখেছেন কালো যাদুকর, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:৫৯




মাঝে মাঝে মনে হয় ব্লগে কেন আসি? সোজা উত্তর- আড্ডা দেয়ার জন্য। এই যে ২০/২৫ জন ব্লগারদের নাম দেখা যাচ্ছে, অথচ একজন আরেক জনের সাথে সরাসরি কথা... ...বাকিটুকু পড়ুন

রাজীব নূর কোথায়?

লিখেছেন অধীতি, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৩:২৪

আমি ব্লগে আসার পর প্রথম যাদের মন্তব্য পাই এবং যাদেরকে ব্লগে নিয়মিত দেখি তাদের মধ্যে রাজীব নূর অন্যতম। ব্যস্ততার মধ্যে ব্লগে কম আসা হয় তাই খোঁজ-খবর জানিনা। হঠাৎ দু'একদিন ধরে... ...বাকিটুকু পড়ুন

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা বৃষ্টির জন্য নামাজ পড়তে চায়।

লিখেছেন নূর আলম হিরণ, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৩৮



ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কিছু শিক্ষার্থী গত বুধবার বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের কাছে বৃষ্টি নামানোর জন্য ইসতিসকার নামাজ পড়বে তার অনুমতি নিতে গিয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ এটির অনুমতি দেয়নি, যার জন্য তারা সোশ্যাল... ...বাকিটুকু পড়ুন

=তুমি সুলতান সুলেমান-আমি হুররাম=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:৩৬



©কাজী ফাতেমা ছবি

মন প্রাসাদের রাজা তুমি, রাণী তোমার আমি
সোনার প্রাসাদ নাই বা গড়লে, প্রেমের প্রাসাদ দামী।

হও সুলেমান তুমি আমার , হুররাম আমি হবো
মন হেরেমে সংগোপনে, তুমি আমি রবো।

ছোট্ট প্রাসাদ দেবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×