বিচারক যদি তার স্বাধীনতা অনুযায়ী কাজ করতে না পারেন, আসামী যদি সঠিক বিচার না পায় তাহলে এই বিচার ব্যবস্থার প্রতি মানুষের আস্থা থাকবে কি?
আসামীরা যতই খারাপ/জঘন্য হোক, যতই তারা দূর্ধর্ষ হোক, যেহেতু বিচারের আওতায় আনা হয়েছে সেহেতু বিচারের নামে ধরনের প্রহসনের অবতারনা না করে আসামীদের যথাযথ বিচারিক সুযোগ সুবিধা দেয়া প্রয়োজন। আর যদি তা না করা হয় তবে এই ট্রাইব্যুনাল বন্ধ করে দিয়ে সরাসরি অভিযুক্তদের ফাঁসি দেয়া উচিৎ। তাতে একদিকে সময়ও কম লাগবে, অন্যদিকে রাষ্ট্রের কোটি কোটা টাকা বেঁচে যাবে। View this link
৩০ বছরের অভিজ্ঞতা সম্পন্ন একজন বিচারককে তার বিবেকের বিরুদ্ধে কাজ করাটা সত্যি নৈতিকতার প্রশ্ন। বাংলাদেশে খুনিকেও রাষ্ট্রপতি ক্ষমা করে দিচ্ছেন। অথচ, হাজার হাজার দলীয় সন্ত্রাসী-খুনি চাঁদাবাজ আইনের ফাঁক-ফোকর দিয়ে বেরিয়ে যাচ্ছে। এসব খুনি সন্ত্রাসী চাঁদাবাজদের কারনে বর্তমান সময়ে দেশের মানুষ চরম নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে। তাদের ব্যাপারে সরকার কোন ব্যবস্থাতো নিচ্ছেইনা বরং উল্টো আইনশৃঙ্খলা রাকারী বাহিনী তাদেরকে ধরে আনলেও নেতাদের ফোনে বের হয়ে আবার মানুষ খুন করছে। কেন এদেরকে ধরা হচ্ছেনা? ৪০ বছর আগের ঘটনার বিচার চলছে অথচ বর্তমানের খবর নেই কেন? জাতি আজ এই প্রশ্নের উত্তর চায়। View this link
View this link