ভূতের বাড়ি : হাল আমলে গ্রাম বা শহরের জীন ভূত সব আশ্রয় নিয়েছেন হলিউড, বলিউড মুভিতে। এককালে ওঝা কবিরাজ ব্যবসা করে গেছেন এদের নিয়ে মানুষকে ভয় দেখিয়ে এখন ভয় দেখিয়ে বিনোদন দিচ্ছে জীন ভূতেরা। মাঝখান থেকে লালে লাল হচ্ছে হলিউড বলিউডের বিনোদন ব্যবসায়ীরা। কি আর বলবো একবার আমি নিজেও জিনের আশ্রয় নিয়েছিলাম নিজের অপকর্ম ঢাকতে , না হলে প্রায় ধরাই খেয়ে গেছিলাম।
তবে মুভির জীন ভূতের সাথে বাস্তবের পার্থক্য হল মুভিতে তেনারা দলবদ্ধ মানুষকেও আক্রমন করেন কিন্তু বাস্তবে অন্ধকার রাতের একলা পথিক, গায়ের বধূ খোলা চুলে গাছে নিচে গেলে তবেই তাদের উপর ভর করতে দেখা যেত। এখনকার জমানায় সেটাও আর হয় না বললেই চলে।
আল্লাহ এবং শয়তানের চ্যালেঞ্জ : আল্লাহ মানুষকে দুনিয়াতে পাঠিয়েছেন তাঁর ইবাদত বন্দেগী করার জন্য। যুগে যুগে মানুষকে পথ দেখানোর জন্য পাঠিয়েছেন নবী রাসূল। তাদের পথ অনুসরণ করে মানুষকে পথ দেখিয়ে চলছে অলি, আওলিয়া, পীর বাটপার..............
সবাইকে পথ দেখিয়ে বেহেস্তে নিয়ে যাবেন শয়তান তা সইবে কেন , তাই এই পথ দেখানেওয়ালাদের উপর শয়তানের আক্রোশ সবচেয়ে বেশি। সময় সুযোগ পেলেই শয়তান তার বিশেষ মন্ত্রবলে এইসব বুজুর্গদের দিয়ে পাপকাম করিয়ে থাকেন। যৌন ক্রিয়া চরম পর্যায়ের পাপ তাই শয়তান সুযোগ নেয় এই পাপের প্রতি বেশি। আরো বিশেষ করে সমলিঙ্গীয় যৌনক্রিয়া যা কিনা আল্লাহ সবচেয়ে বেশি ঘৃণা করেন। বুজুর্গানরা মাঝে মাঝেই শয়তানের প্রলোভনে পরে এই কাজে লিপ্ত হন তালবেলামদের উপর।
আল্লাহ চাইছেন মানুষ তাঁর ইবাদত করে জান্নাতে সুখে শান্তিতে থাকুক আর শয়তান চেলেঞ্জ দিছে তাদের পাপ কাম করিয়ে বেহেস্ত থেকে দূরে রাখতে। মাঝখান থেকে আল্লাহ আর শয়তানের চেলেঞ্জের মাঝে ক্রসফায়ারে পরে পুটকির ব্যাথা নিয়ে ঘুমাতে যায় বেহেশ্তলোভী বাবা মায়ের নিরীহ সন্তানগুলো।
সর্বশেষ এডিট : ১৫ ই জুলাই, ২০২০ সকাল ১১:২৩