বিজেপি সরকার এসে ভারতের ইকোনমি গুটিকয়েক ক্যাপিটালিস্টের হাতে দিয়েছে।তাই ভারতের সার্বিক ফরেন পলিসি তাদের স্বার্থ কেন্দ্রিক।
কোন রাষ্ট্রকে প্রতিবেশীদের নিজের ক্যাম্পে রাখতে হলে জিওপলিটিক্স শেইপ করতে হয় যাতে নরেন্দ্র মোদি সরকার পুরোপুরি ব্যর্থ।
যেমন রোহিঙ্গাদের বিতাড়নের পর মোদি সরকার কোন ভূমিকা পালন করে নি।কারন সেখানে আদানির বিনিয়োগ রয়েছে।যদি মোদি সরকার রোহিঙ্গাদের ফেরত পাঠাতে পারত তাহলে মিয়ানমারে এখন ভারত সবচেয়ে অধিক প্রভাবশালী হতো।কিন্তু ভারত চুপচাপ বসে ছিল বিধায় মিয়ানমারের একাংশে আমেরিকা ও অপর অংশে চিন শক্তিশালী।
তাই আপনি জড় পদার্থের ন্যায় গুটিয়ে বসে থাকলে আপনার প্রভাব কমে যাবে এতে আপনার শত্রুরা প্রতিবেশী দেশের মানুষকে ক্ষুব্ধ করে তুলবে।
যেমন বাংলাদেশে শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর ভারত হাত গুটিয়ে বসে ছিল।কিন্তু ভারত তৎপরতা দেখালে ইনট্রিম সরকারে ভারতপন্থী লোক ঢুকানো যেত।
বাংলাদেশের থেকে হিন্দুরা এসেছে কিন্তু মোদি সরকার ঢুকতে দেয় নি।
লজিক দেওয়া হচ্ছে হিন্দুদের সঙ্গে ছদ্মবেশে আতঙ্কবাদীরা নাকি ঢুকে পড়বে।আতঙ্কবাদীদের প্রবেশের হাজারো রাস্তা রয়েছে, সুরঙ্গ রয়েছে তারা শরনার্থীদের সঙ্গে প্রবেশ করতে যাবে কেন!
তাই নরেন্দ্র মোদি, অমিত শাহ, রাম মাধবের ন্যায় অতি মূ'র্খ যে রাষ্ট্রের শীর্ষ থাকবে সেই রাষ্ট্রের প্রভাব ধীরে ধীরে প্রতিবেশী দেশগুলো থেকে হ্রাস পাবে।প্রভাব হ্রাস পাওয়ার অর্থই হলো আপনার শত্রুরা সেখানের জনতাকে আপনার বিরুদ্ধে ক্ষুব্ধ করে তুলবে।

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।



