somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পোস্টটি যিনি লিখেছেন

রুমমা
আমি রুমমা ।ভালোবাসি ছবি আকতে,সৃষ্টিশীল কাজ করতে।অন্যের দোয ধরার চেয়ে নিজের দোষ খুজতে বেশী পছন্দ করি।কাজের মধ্যে থাকতে ভালোবাসি,চাই সবাই সবসময় কাজ করুক।ইচ্ছে আছে গরীব মানুষদের জন্য কিছু করার।

সিংগাপুর নাইট সাফারী পার্ক

১৭ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ৮:২৮
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

সিংগাপুর নাইট সাফারী পার্ক জাওয়ার জন্য সিংগাপুর পৌছেই দুপুরে খেয়ে দেয়ে রেডী হলাম।যেতে যেতে সনধ্যা হয়ে গেলো।একটা জিনিস খেয়াল করলাম সেখানকার বেশীরভাগ ট্যক্সি চালকই বুড়া।যাই হোক জার্নির কারনে খুব টায়ার্ড ছিলাম।সাফারী পার্কে কোনো মতে পা টেনে টেনে ঢুকছি।দেখি অনেক মানুষের ভিড়।উইক এন্ড ছিলো তাই মানুয যেন উপচে পরছে।একটা একটা করে ট্রাম আসছে ার মানুযজন লাইন বেধে উঠে পরছে।ওমা ট্রামে দেখি কোনো কাচ টাচের বালাই নেই!!!!! তাহলে!!!বাঘ সিংহ যদদদদি উঠ ঠে পরররেেে তাহলে!!!!আমাদের শিশুপার্কের ট্রেনের মত সেই ট্রামে আমরা জরসর হয়ে বসে রইলাম।টিমটিমা গতিতে ট্রাম চলা শুরু করলো।েকজন গাইড সামনে দারিয়ে কথা বলছে ।মানে পরিচয় করিয়ে দিচ্ছে কখন কোন প্রানীর সামনে দিয়ে যাব।আর বার বার বলছে যেন আমরা ফ্লাশ না চালাই।এতে পশুরা রেগে যাবে এবং াক্রমন করতে পারে!!!!!!!কি ভয়ের কথা।প্রথমেই আসলো হায়েনা!!!!!the largest hayenas!!!!!গাইড মেয়েটা বলে যেতে লাগলো...they have an excellent digestive system...the can digest bones,teeth......everything!!!বাবারে কই যাই!ভয়ে আমরা শেষ।তারপর সিংহ যখন আসলো ।উফ কতগুলো যে সিংহ!!!!সব ছাড়া।আপন মনে ঘুড়ছে।সামনে দি্যে ট্রামটা েকতু জোরে গেলেও তো পারে!!!ভয়ে যখন আঢমরা তখন সমানে ফ্লাশ মারা শুরু করলো আমাদের ট্রামের লোকজন।কি আজব।এত মানা করা সত্তেও।আর সিংহ রা তো গর্জন করা শুরু করলো!!আর তখন ট্রাম টা থামিয়ে দিলো!!!গাইড ট্রামের লাইট জালিয়ে চেক করতে আসলো কে ফ্ল্যশ দিলো!টখন মনে হচ্ছিলো কি দরকার ছিলো সিংহ দেখার।সিংহ তো ঢাকা চিরিয়াখানায় কত দেখছি!!তারপর বনের মাঝখানদিয়ে আবার ট্রাম চলা শুরু করলো।আন্ঢকার বনের মাঝ দিয়ে ট্রাম চলছে।কোনো লাইটও নাই ফ্যন ও নাই।গরমে সেধ্ধ হয়ে গেলাম!!!একসময় বাঘের সামনে গিয়ে থামলো!!!!
৩টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা ও পদ্মশ্রী পুরস্কার

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:৫৬



এ বছরের পদ্মশ্রী (ভারতের চতুর্থ সর্বোচ্চ অসামরিক সম্মাননা) পদকে ভূষিত করা হয়েছে, বাংলাদেশের রবীন্দ্র সংগীত এর কিংবদন্তি শিল্পী রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যাকে।

আমরা গর্বিত বন্যাকে নিয়ে । ...বাকিটুকু পড়ুন

কষ্ট থেকে আত্মরক্ষা করতে চাই

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৯



দেহটা মনের সাথে দৌড়ে পারে না
মন উড়ে চলে যায় বহু দূর স্থানে
ক্লান্ত দেহ পড়ে থাকে বিশ্রামে
একরাশ হতাশায় মন দেহে ফিরে।

সময়ের চাকা ঘুরতে থাকে অবিরত
কি অর্জন হলো হিসাব... ...বাকিটুকু পড়ুন

রম্য : মদ্যপান !

লিখেছেন গেছো দাদা, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৫৩

প্রখ্যাত শায়র মীর্জা গালিব একদিন তাঁর বোতল নিয়ে মসজিদে বসে মদ্যপান করছিলেন। বেশ মৌতাতে রয়েছেন তিনি। এদিকে মুসল্লিদের নজরে পড়েছে এই ঘটনা। তখন মুসল্লীরা রে রে করে এসে তাকে... ...বাকিটুকু পড়ুন

= নিরস জীবনের প্রতিচ্ছবি=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৪১



এখন সময় নেই আর ভালোবাসার
ব্যস্ততার ঘাড়ে পা ঝুলিয়ে নিথর বসেছি,
চাইলেও ফেরত আসা যাবে না এখানে
সময় অল্প, গুছাতে হবে জমে যাওয়া কাজ।

বাতাসে সময় কুঁড়িয়েছি মুঠো ভরে
অবসরের বুকে শুয়ে বসে... ...বাকিটুকু পড়ুন

Instrumentation & Control (INC) সাবজেক্ট বাংলাদেশে নেই

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৫৫




শিক্ষা ব্যবস্থার মান যে বাংলাদেশে এক্কেবারেই খারাপ তা বলার কোনো সুযোগ নেই। সারাদিন শিক্ষার মান নিয়ে চেঁচামেচি করলেও বাংলাদেশের শিক্ষার্থীরাই বিশ্বের অনেক উন্নত দেশে সার্ভিস দিয়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×