'জুলিয়ার একটি জুতো কিংবা একটি মহাদেশ হারানোর গল্প'এখন আর বিশেষ কিছু অজানা নয়। গল্পের শেষ দৃশ্যে তবুও উঠে আসে শ্যামানন্দ
নাম-ওর অভিমানী আঁচল, পলাতক প্রায়শ্চিত্ত আর হ্রদের পাড়ে প্রতীক্ষারত
জোৎস্নাদের বাড়ী না-ফেরা; এরকম অনেকগুলো অস্পষ্ট শিরোনাম।
আমাদের তখন ক্যাম্পাসের ভোরের ঘ্রাণে মাতাল অন্তর্জাল, মদির চাতক ঠোঁটে মায়াবী অষ্টআঙ্গুল, গন্ধম পাটাতনে সম্পূর্ণ পর্ণোভিশন-আর পড়ার টেবিলে শাদা রূপ-খোলা আধ-শোয়া 'দি প্রাইস অব সিভিলাইজেশন'।
মূলত: অভিমানী আঁচলের প্রতীক্ষার দায় থাকে না, পলাতক প্রায়শ্চিত্তের
কোনো নিজস্ব আশ্রয়, এ সভ্যতারই দায়-যে পালায়, সে চিরকালই পালায়।
এরপরও কথা থাকে... শ্যামা, নেসেসিটি। 'ওয়ার অব চয়েস' শেষে আমরা এখন 'ওয়ার অব নেসেসিটি'র পথে হাঁটছি, আমাদের ক্ষেত্র প্রস্তুত। সি এন এন ইফেক্ট এখন অনেক বেশী কার্যকর, আর মেরিনদের অনেক আগেই আমাদের প্রস্তুত মনন।
শ্যামা, আমি একটি আসন্ন আগ্রাসনের কথা বলছি।
অভিমানী প্রতীক্ষার সময় এ নয়, আমরা বরং গল্পেই ফিরি।
জুলিয়ার একটি জুতো কিংবা একটি মহাদেশ হারানোর গল্প।