ঢাকা ট্রিবিউনের প্রতি বলছি, আপনারা কি বোঝেন ট্রান্সজেন্ডার আসলে কি? এরা কিন্তু হিজড়া নয়! হিজড়াদের জন্য অবশ্যই সমাজের অনেক ভূমিকা নেয়া প্রয়োজন, তাদের কর্মসংস্থান এবং স্বাভাবিক জীবনের জন্য যা দরকার সেটা করা প্রয়োজন। কিন্তু, ট্রান্সজেন্ডার হল একজন সুস্থ মানুষ যখন বিকৃত মানসিকতায় পৌঁছায় এবং নিজেকে বিপরীত লিংগের ভাবতে শুরু করে, সে ধরনের অসুস্থতা/বিকৃতি। এটি সমকামিতাকে ছড়িয়ে দেয়ার একটি প্রয়াস। এটাকে প্রশ্রয় দেবেন না। এই হোচিমিন ইসলাম একজন সুস্থ পুরুষ এবং সে যদি তার লিংগ কেটে না ফেলে তাহলে একজন মহিলাকে গর্ভবতী করে ফেলতে সক্ষম। তাই সে আসলে নারীর বেশধারী পুরুষ। প্রতিটি ট্রান্সজেন্ডারের ক্ষেত্রেই এটা প্রযোজ্য। তাই এদেরকে দয়া করে প্রোমোট করবেন না। নইলে সমাজে ভয়াবহ বিশৃঙ্খলা ছড়িয়ে যাবে।
সারকথাঃ হিজড়ারা জন্মগতভাবে/প্রাকৃতিকভাবেই কোন লিংগের ধারক নয়, কিন্তু ট্রান্সজেন্ডাররা হল “মনে মনে” নারী থেকে পুরুষ বা পুরুষ থেকে নারী।
ধরুন, একটি মেয়ে নিজেকে পুরুষ ভাবা শুরু করল এবং এরপরে সে একজন স্বাভাবিক নারীর সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হল। সেক্ষেত্রে এরা মূলত সমকামী মহিলা জুটি হল, এভাবেই কৌশলে সমকামিতাকে বৈধতা দেয়া হল। ধন্যবা।
গত কয়েক মাসে GP বহু বাংলাদেশী অভিজ্ঞ কর্মীদের ছাটায় করেছে। GP র মেইন ব্রাঞ্চে প্রায় ১১৮০জন কর্মচারী আছেন যার ভেতরে ৭১৯ জন ভারতীয়। বলা যায়, GP এখন পুরোদস্তুর ভারতীয়।
আইনশৃংখলা পরিস্থিতির অবনতি পুরো ১৫ মাস ধরেই ছিলো। মব করে মানুষ হত্যা, গুলি করে হত্যা, পিটিয়ে মারা, লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার করতে না পারা, পুলিশকে দূর্বল করে রাখা এবং... ...বাকিটুকু পড়ুন