জোছনা মাখা তপবনে জোনাকির মতো সৌন্দর্যরা এসে লুটোপুটি খায়;
বলো তা দেখে কি পুরুষের সহ্য হয়!
ধরনীর তাবত মধু সঞ্চিত রয়েছে তোমার ঠোঁটে
মক্ষিকা থেকে সাবধানে থেকো নারী
যে কোনো সময় ঘটে যেতে পারে মহা কেলেংকারি।
তোমার চোখের কাছে হার মেনে যায় সমুদ্রের গভীরতা,
অগ্নিস্ফূলিংগ সম রূপের কাছে বিুব্ধ ঊর্মিমালা নিমিষেই নতি স্বীকার করে।
দীঘল কালো কুন্তল দর্শনে রাত নেমে আসে দিনে-দুপুরেও
সদ্য ফোটা নীল পদ্ম আর রক্তজবারা হাটু গেঁড়ে বসে নাভিমূলের কাছে।
তোমার হাসিতে শ্রাবণের বৃষ্টিরা অঝোরে মুক্তা হয়ে ঝরে।
ফুলের গন্ধে মাতাল হয় প্রজাপতির মন,
অবলা নারী কি আর বুঝবে প্রেমিকের মন!
শক্তিমান পৌরুষের ছোঁয়ায় আবি®কৃত হয় কামিনীর প্যাকেট বন্দি গোপন সৌন্দর্য।
সামনে তিনটা পথ এঁকেবেঁকে মিশেছে বহুদূরের সীমানায়-
সুউচ্চ হিমালয় চূড়া, উত্তাল স্রোতস্বিনী ও মথুরার বৃন্দাবন;
কনকবালা বলো, তুমি এখন কোন পথে যাবে?
সর্বশেষ এডিট : ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১:০৩