somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

দুঃখবোধ তৃতীয় (লাটিম)

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৫:৫৮
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



সময়ের কিছু দাবী থাকে । এক একটা সময় একটা জিনিসের চল খুব বেড়ে যায় । এই যেমন বাল্যকালে স্টার আর নেভী সিগারেটের প্যাকেটের উপরের অংশের খুব ডিমান্ড ছিলো । আমার বয়সী তখনকার বাচ্চাদের পকেটে স্টার আর নেভী সিগারেটের প্যাকেট বান্ডিল আকারে পাওয়া যেতো । বিশেষ ক্ষেত্রে তা লেনদেন হতো । এই লেনদেন একটা বিশেষ খেলার অংশ ছিলো, যদিও সেই খেলার পদ্ধতি এখন মনে নাই । আমাদের মধ্যে যার কাছে সিগারেটের প্যাকেটের উপরের অংশ বেশি ছিলো সে ছিলো আমাদের সর্বচ্চ ইর্ষনীয় ব্যক্তি। তাকে মনে হতো মহা পুরুষ বা আকর্ষোনীয় একজন ব্যক্তিত্ব । হিংসায় মন কুঁচকে থাকতো । আর সেই বালকের ভাব থাকতো দেখার মতো। মাথা উঁচু করে রাস্তায় হাটতো। আমাদের মতো দরিদ্রদের দিকে তাচ্ছিল্লের দৃষ্টিতে তাকাতো । অবশ্য ওই অমূল্য সম্পদ তার কাছে বেশিক্ষন থাকতো না । কোন না কোন ছলে তাকে নিঃস্ব করা হতো, তখন তার কান্না রাস্তার এই মাথা থেকে অন্য মাথা পর্যন্ত শোনা যেতো । ঘরের মধ্যে বন্দী থাকলেও সেই কান্নার ধ্বনী ঠিকি আড়ি পেতে শুনে নিতাম। বুকের ভেতর কি যে এক শান্তি অনুভব তা এই মূহুর্তে বুঝিয়ে বলা প্রায় অসম্ভব । মোট কথা মনে ভেতর বিজয় সংগীত বাজতো ।

বড্ড নেশা ছিলো দোকান থেকে আলুর চপ, সিঙ্গারা , বেগুনী কিনে খাওয়ার । কিন্তু মায়ের কড়া নিষেধ ছিলো । হাতে কোন ক্রমে টাকা পয়সা থাকতে দেয়া হতো না । মাঝেমধ্যে বড়লোক আত্মীয় স্বজন বেড়াতে এলে বা তাদের বাড়িতে বেড়াতে গেলে হাতে টাকা গুজে দিতো, ওমনি চোখে ভেসে উঠতো মোড়ের দোকানের চপ আর বেগুনীর টগবগে তেলে ভাজার দৃশ্য। মনে মনে প্ল্যান করে ফেলতাম কি করে খাওয়া যায় বেগুনী আর চপ কিন্তু মুরুব্বী যারা তারা কি আর এই কঁচি প্রানের ইচ্ছার কথা মাথায় রাখেন, তারা মোটামুটি ভক্ষকের ভুমিকায় নেমে পরেন, অনেক টা জোর করে পকেটে গুঁজে দেয়া টাকা টা হাতিয়ে নিতেন বিনিময় তেলতেলে হাসি দিয়ে বলতেন ছেলে মানুষ টাকা পয়সা কোথায় না কোথায় হারিয়ে ফেলে , মাথায় হাত বুলিয়ে বলতো যখন লাগবে আমাকে বলো আমি অল্প অল্প করে দেব । আমি তো জানতাম ওই যে অর্থ বেহাত হলো উহা আর ফেরত আসার কোন সম্ভাবনা নাই । মাঝে মাঝে মন বিদ্রহী হয়ে ওঠে, মোচর দিয়ে ঘাড় বাকা করে বলতাম কই দাও? ওমনি পিঠের উপর রাম চিমটি এসে পরতো তাতে মনে হতো পিঠের উপর আমেরিকার এটম বোম ফালালেও বুঝি এমন ব্যথা পেতাম না হয়তো সেই সাথে রক্ত চক্ষুর তপ্ত উত্তাপের ছ্যাকায় বিদ্রহ নিপাত যেতো বিনা বাক্য ও ধুম ধারাক্কা কিলের অপব্যায়ে ।

কচি প্রানের কচি জিব্বা কতো কিছুই না খেতে চাইতো, এই যেমন ধরুন আলুর দম, ঘুগনি, সিঙ্গারা, ছোলা মুড়ি, তাল মিছরি, দেলবাহার ওয়ালার বানানো হাতি ঘোড়া, মিষ্টি জাতীয় কিছু দিয়ে পেচিয়ে পেচিয়ে হাতি ঘোড়া বানাতো , আমার পছন্দ ছিলো মটর সাইকেল, কটকটি, আহা কি স্বাদ ছিলো । যদিও সেই স্বাদ যা কালে ভাদ্রে জিহ্বায় পরতো তাও বৈধ উপায় না , কি করবো বলেন, স্বাধ ছিলো সাদ্ধ ছিলো না তাই অবৈধ উপায়ে তা আস্বাধন করতাম। আমার মনে হয় ঠিক এই কারনেই সিমান্ত এলাকায় অবৈধ কম্ম সম্পাদন হয় । কিন্তু জম তুল্য অভিভাবকদের কড়া পাহাড়া আর হামকি ধামকির ভয়ে কুটা টা নাড়ানোর মতো সাহস কোন দিনো সঞ্চয় করতে পারি নাই । চোখের সামনে বন্ধুদের দেখতাম জিহবার ডগায় আলুর দমের এক পিস রেখে টুক করে মুখে চালান করে দিয়ে চোখ দুখানা বন্ধ করে মুখে এক স্বর্গীয় অনুভুতির যে প্রকাশ করতো ওতেই আমার মুখে জলের বাঁধ ভেঙ্গে ফারাক্কার জলের মতো গড়িয়ে বুক ভাসিয়ে দিত। আর মাঝে মধ্যে টেরিয়ে চেয়ে দেখতো কতো খানি জল গড়ালো, তা দেখে মুচকি হেসে আর এক পিস জিব্বায় চালান করে দিতো , এমিনি হতচ্ছারা ছিলো বন্ধু গুলা। কখনো দয়া মায়া হলে ছোট্ট এক কোনা ভেঙ্গে হাতে ধরিয়ে দিয়ে বলতো যাতো তুই এখান থেকে আমাদের আবার পেট ব্যথা হবে , যেমন করে তুই তাকাস তাতে তো আলুর দম ঘাবড়ে গিয়ে আলু কাবলি হয়ে যাবে। মনের দুঃখ বুকের মধ্যেই চাপা দিয়ে একবার সাহসের কাজ করে ফেললাম । আম্মা খাটের তোশকের নিচে টাকা রাখতো সেখান থেকে পঞ্চাশ টাকার একটা লাল নোট নিয়ে বেড়িয়ে গেলাম এক বিকেলে। মোড়ের মাথার হোটেল থেকে বিশ টাকায় চল্লিশ টা চপ কিনলাম। আহা সে কি চপ নরম তেলতেলে আর তার যে কি স্বাদ, জিভের উপর পড়ে যেন চপ খানা জিভেই ঘুমিয়ে পরতো এর পর স্লাইডিং করে সুর সুর করে সুরুত করে গলা দিয়ে নেমে যেতো এক স্বর্গীয় সুখানুভূতি দিয়ে । তো সেই চল্লিশ খানা চপ নিয়ে বাড়ি থেকে বহুত দুরে এক ঝিল ছিলো সেই ঝিল পারে বসে হাতের ঠোংগা শেষ করলাম, অনেক দিনের অতৃপ্ত আত্মা কে তৃপ্ত করে হালকা ফুরফুরে মন নিয়ে বারি ফিরলাম ।

বাড়ি ঢুকে দেখি এলাকার এক খালা বাসার বসার ঘড়ে আম্মার সাথে শলা পরামর্শে ব্যস্ত , আমাকে দেখেই এক আসামী ধড়া পরছে মার্কা এক হাসি দিয়ে বললো ওই তো এসে গেছে আপনার ছেলে ওকেই জিজ্ঞাসা করেন আমি নিজ চোখে দেখছি ও ঝিলের পারে বসে চপ খাচ্ছে। আপনারা কি ওঁকে খাইতে দেন টেন না নাকি ? ভাবুন একবার আমার তখন কি অবস্থা । আম্মা আমার দিকে পৃথিবীর সকল প্রতিহিংসা নিয়ে চোখের সব হিংস্রতা দিয়ে পুড়িয়ে মারতে লেগে গেলো। পাড়ার সেই খালা বলে যাচ্ছে তো বলে যাচ্ছে আর আমি তখন কোথায় পালাবো সেই চিন্তায় অস্থির । আমার কেবল একটাই চিন্তা বাড়ি থেকে মাইল খানিক দুরের ঝিলে খালার দৃষ্টি কি করে গেলো ? উনি নাকি ওনার বাসা বসার ঘরের জানালা থেকেই দেখেছে আমি ঝিল পারে বসে চপ খাচ্ছি । আমার তখন ইচ্ছা হলো হয় সেই পাড়াত খালা কে তুলে আছাড় মারি নতুবা নিজেকে তুলে নিজে আছাড় মারি । তো সেই পাড়াতো খালা যাবার সময় হালকা টিপ্পনি মেরে গেলো কিছু খেলে বাসায় বসে খাবা ঝিল পারে খাওয়ার কি দরকার । আমি অসহায় শুধু চেয়েই থাকলাম আর আগামী আপতকালীন সময়ের অপেক্ষায় নিজেকে প্রস্তুত করারা জন্য সাহস খুজতে লাগলাম । তাহার পর যাহা হইলো উহা বর্ননা করার মতো অবস্থা আমার আজো সম্ভব না । শধু এতটুকু বলা যায়, জনমের তরে চপ খাবার আশা জলাঞ্জলি দিয়েছিলাম ।

এমনি দুর্যোগের সময় নতুন এক খেলার আগমন ঘটলো । লাটিম ঘুড়ানো । এলাকার সবাই লাল নীল সাদা রঙের সুতলি দিয়ে লাটিম ঘুরায়। বাহারি সব লাটিম । কোন টা ছোট কোনটা বড় । বন বন করে লাটিম ঘোরে সেই সাথে আমার কাঁচি হৃদয় ও বনবঙ্করে লাটিমের সাথে ঘোরে। তার উপরে প্রেস্টিজ ইস্যু হয়ে গেলো আমার লাটিম নাই । সবার হালফ প্যান্টের পকেট ফোলা থাকতো লাটিম আর সুতলি দিয়ে । বন্ধুদের কাছে চেয়ে চিন্তে লাটিম নিলেও তা ঘুড়াতে পারতাম না । সবাই বিশেষ কায়দায় পেচিয়ে বা হাতে উচিয়ে স্যাত করে ছুড়ে মারতো লাটিম লাটিম হাওয়ায় সুতলির টানে ঘুরতে ঘুরতে মাটিতে পড়ে দুই তিন টা লাফ দিয়ে বনবন করে ঘুরতো আমি ঘুরাতে গেলে লাটিমের কি যে হতো বেচারা চিত হয়ে ঘুরতো । হেন কোন অপমান জনক গালি বন্ধুরা বাদ দেয় নাই আমাকে উদ্দেশ্য করে। ঝুলি ফুরিয়ে গেলে বানিয়ে বানিয়ে গালি দিত । লজ্জা আর অপমানে একদিন নিজেই আবার টাকা চুরি করে তিন টাকা দিয়ে একটা লাটিম আর সুতলি কিনে ফেললাম । কিন্তু ঘুরানো প্র্যাক্টিস কোথায় করবো । বন্ধুদের সামনেকরলে অপমান করবে তাই জায়গা বেছে নিলাম বাড়ির পেছনে পেয়ারা তলা আছে সেখানেই । দিনভর প্র্যাকটিস করি লাটিম তাও সোজা ঘোরে না । হাজার কায়দা করে ছুড়ে মারি ফলাফল উল্টা হয়ে বনবঙ্করে ঘোরা । কখনো ব্যাকা হয়ে মারি , কখনো বসে মারি, মনে মনে চিন্তা করি বন্ধুরা কি করে ঘুরায় অমনি করে মারি তাতেও কাজ হয় না। মন ভিশন খারাপ। একদিন বিরক্তি নিয়ে ছুড়ে মারলাম তাকিয়ে দেখি লাটিম মনের আনন্দে সোজা ঘুরছে । বুকের ভেতর নতুন প্রেমে পরার আনন্দ যেন টগবগ করে উঠলো । কপালা আমার এতোই ভালো যে ঠিক তখনি পেছন থেকে ছোট বোন ভুত দেখার মতো চিল্লায় উঠলো, ভাইয়া তুই লাটিম ঘুরাস, দাড়া আব্বা আসুক , আজি বলে দেব । আমার সুখের ঘড়ে আগুন লেগে গেলো । মন এবং পিঠ দুই জন প্রস্তুত ভাঙ্গার জন্য ।

সন্ধ্যায় আব্বা এলো অফিস থেকে । আব্বা বাসায় ঢুকতে যা দেরি , আমার বোনের তিড়িং বিড়িং নৃত্য করে নালিশকরতে মোটেও দেরি হয় নাই, আব্বা ভাইয়া লাটিম ঘুরায়। সারা দিন লাটিম নিয়া পড়ে থাকে। ব্যসা, বাঘের ঘরে যদি হরিন পড়ে হরিনের যে হাল আমারো সেই হাল। তুই লাটিম ঘুরাস, দাঁত কিড়মিড় করে জিজ্ঞাসা করলেন আব্বা। আমি কোন উত্তর দেই না । বল তুই লাটিম ঘুরাস, আব্বা চেচায় । আমাই মাথা নারি, হ্যা একটা লাটিম কিনছি। আব্বা চিৎকার করে উঠলেন, আমার ছেলে লাটিম ঘুরায়া এটাও আমাকে শুনতে হলো । আমি আসলে বুঝে উঠতে পারছিলাম না লাটিম ঘুরানোর সাথে তার ছেলে হবার কি সম্পর্ক । আমি চিন্তার সাথে ব্যাপার টা নিয়ে ভাবতে বসলাম । আব্বা আমাকে ভাবনার কোন সুজুগ না দিয়ে কান ধড়ে হির হির করে টেনে বাড়ির পেছনে নিয়ে গেলো, কোথায় লাটিম বল কোথায় লাটিম । আমি কিছু বলার আগেই দেখি বোনের হাতে লাটিম। সে লাটিম টা আব্বার দিকে এগিয়ে দিয়ে বললো এই যে লাটিম। আমার রাগে মরে যেতে ইচ্ছা করলো। এতো গোপনীয় ভাবে লুকিয়ে রাখলাম তাও এই শাকচুন্নি কি করে খুজে পেলো । আব্বা লাটিম নিয়ে আমার হাতে একটা দা ধরিয়ে দিলেন, বললেন এটা কাট, টুকরা টুকরা কর। আমি চোখের পানি নাকের পানি এক করে কাটতে লাগলাম। হু হু করে কাদলাম, কান্নায় বুক ভেসে গেলো, সবে মাত্র সোজা করে লাটিম টা ঘুরাতে শিখেছিলাম । কান ধড়ে টেনে সোজা করে আমাকে দাড়া করালেন । যা ওই খানে চুলা আছে ওই চুলায় ছুড়ে ফেল, আমি বিনা বাক্য ব্যায়ে চুলায় লাটিমের টুকরা গুলো ফেলে দিলাম। ওই দড়ি টা কি জন্য রাখছিস ওটাও ফেল, কানের উপর বর্জ ফেললেন। রশি টাও চিতায় দিলাম । এর পর আমাকে শীতের রাতে কালো ড্যাপসা সাইজের মটকির বরফ ঠান্ডা পানিতে তিনবার গোসল্ করিয়ে তওবা পরালেন জীবনেও যেন লাটিমে হাত না দেই , আর যদি দেই সেই হাত যেন নিজেই কেটে ফেলি। লাটিম ঘোরানোর সকল চেষ্টার সমাপ্তি হলো আমার আজীবনের তরে।
সর্বশেষ এডিট : ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:১২
১৩টি মন্তব্য ১৩টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

স্মৃতিপুড়া ঘরে

লিখেছেন আলমগীর সরকার লিটন, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:৩০



বাড়ির সামনে লম্বা বাঁধ
তবু চোখের কান্না থামেনি
বালিশ ভেজা নীরব রাত;
ওরা বুঝতেই পারেনি-
মা গো তোমার কথা, মনে পরেছে
এই কাঠফাটা বৈশাখে।

দাবদাহে পুড়ে যাচ্ছে
মা গো এই সময়ের ঘরে
তালপাতার পাখাটাও আজ ভিন্নসুর
খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে... ...বাকিটুকু পড়ুন

গরমান্ত দুপুরের আলাপ

লিখেছেন কালো যাদুকর, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:৫৯




মাঝে মাঝে মনে হয় ব্লগে কেন আসি? সোজা উত্তর- আড্ডা দেয়ার জন্য। এই যে ২০/২৫ জন ব্লগারদের নাম দেখা যাচ্ছে, অথচ একজন আরেক জনের সাথে সরাসরি কথা... ...বাকিটুকু পড়ুন

রাজীব নূর কোথায়?

লিখেছেন অধীতি, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৩:২৪

আমি ব্লগে আসার পর প্রথম যাদের মন্তব্য পাই এবং যাদেরকে ব্লগে নিয়মিত দেখি তাদের মধ্যে রাজীব নূর অন্যতম। ব্যস্ততার মধ্যে ব্লগে কম আসা হয় তাই খোঁজ-খবর জানিনা। হঠাৎ দু'একদিন ধরে... ...বাকিটুকু পড়ুন

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা বৃষ্টির জন্য নামাজ পড়তে চায়।

লিখেছেন নূর আলম হিরণ, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৩৮



ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কিছু শিক্ষার্থী গত বুধবার বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের কাছে বৃষ্টি নামানোর জন্য ইসতিসকার নামাজ পড়বে তার অনুমতি নিতে গিয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ এটির অনুমতি দেয়নি, যার জন্য তারা সোশ্যাল... ...বাকিটুকু পড়ুন

=তুমি সুলতান সুলেমান-আমি হুররাম=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:৩৬



©কাজী ফাতেমা ছবি

মন প্রাসাদের রাজা তুমি, রাণী তোমার আমি
সোনার প্রাসাদ নাই বা গড়লে, প্রেমের প্রাসাদ দামী।

হও সুলেমান তুমি আমার , হুররাম আমি হবো
মন হেরেমে সংগোপনে, তুমি আমি রবো।

ছোট্ট প্রাসাদ দেবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×