somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পোস্টটি যিনি লিখেছেন

সৈয়দ মেহেদী হাসান
পেশায় সাংবাদিক। ‘জল পরীর ডানায় ঝাপটা লাগা বাতাস’ (২০১৩), ‘সাদা হাওয়ায় পর্দাপন’ (২০১৫) দুটি কবিতার বই প্রকাশিত। তার লেখা নাটকের মধ্যে ফেরা, তৎকালীন, আদমের সন্তানেরা উল্লেখযোগ্য। লেখালেখির জন্য ২০১৫ সালে হত্যার হুমকি প্রাপ্ত হন।

হানিফা জারা পেরেছে, আমরা পারছি না

১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:২৬
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



বাবার কাছে মেয়েদের কত রকমের আবদারই না থাকে। ছোট্ট মেয়ে হানিফা জারা আবদার ওই একটাই—টয়লেট বানিয়ে দিতে হবে। একটা ভালো শৌচাগার। বাবা শর্ত দিলেন, পরীক্ষায় প্রথম হলে ওটি হবে। শান্তির শৌচাগারের আশায় মেয়েও আড়মোড়া ভেঙে পড়ে পরীক্ষায় প্রথম হয়ে গেল। কিন্তু বাবা আর টয়লেট বানিয়ে দেন না। মেয়েটিও দমার পাত্রী নয়। বাবার বিরুদ্ধে ‘প্রতারণার’ অভিযোগ তুলে বসল সে। পুলিশকে লিখল, এসো তো বাপুরা, বাবাকে জেলে ঢোকাও।সংবাদটি প্রথম আলোর।

এখন জারার সংকট ও আমাদের সংকট নিয়ে আলোকপাত হতে পারে।

ভারত দক্ষিন এশিয়ার মধ্যে প্রভাবশালী ও আদর্শ গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র। সেখানে মতপ্রকাশের স্বাধীনতা আছে, আছে ভোট প্রদানের স্বাধীনতা। এমনকি উন্মুক্ত স্থানে মল-মূত্র ত্যাগের সুব্যবস্থাও।শেষোক্ত এই বিষয়টি থেকে বেড়িয়ে অাসতে চায় ভারতীয় নাগরিকরা। তাই ছোট্ট এই মেয়ে হানিফা জারা থানা-পুলিশে অভিযোগ করেছে। যখন থানায় অভিযোগ দিতে যায় তখন তার অর্জিত ক্রেস্ট, সনদপত্র থানার টেবিলে নিয়ে গিযে সাজিয়ে রেখে অভিযোগটি দেয়। এতে করে বেশ সারা ফেলে ছোট্ট মেয়ে জারা। এখন রাজ্য সরকার ৫০০ টয়লেট স্থাপনের উদ্যোগ নিয়েছেন।

টয়লেট নাই সেই সমস্যার কথা ভারতের থানায় গিয়ে বলতে পারে ছোটরাও। আর বাংলাদেশে গণতন্ত্রহীনতার কথা বলতে পারে ক'জনে? কার কাছে গিয়ে বলবেন সে কথা? যাকে দিয়ে ভূত ছাড়াবেন তাদেরই পেয়েছে ভূতে। দেশ স্বাধীনতায় বর্তমান ক্ষমতাশীনদের চেয়ে আর কোন রাজনৈতিক দল অবদান রেখেছে বলে কোন ইতিহাস সাক্ষ্য দেয় না।জাতির জনক শেখ মুজিবুর রহমান-নেতৃত্ব দিয়ে শেকলমুক্ত করেছেন দেশ। যতগুলো আদর্শের ওপর ভিত্তি করে বাংলার মানুষকে যুদ্ধে যাওয়ার আহবান করেছিলেন সেসব সংবিধানে লিপিবদ্ধ রয়েছে। সংবিধানে আবদ্ধ সেসব আদর্শ ও লক্ষ্য আজ সীমাবদ্ধই থেকে যাচ্ছে। শেখ হাসিনার সরকার মুক্তিযুদ্ধের আদর্শ-এজেন্ডা বাদ দিয়ে এখন চোখে রঙিন চশমা লটকে দিয়েছেন। এবার এজেন্ডার রদবদল করেছেন। বলছেন-গ্রাম হবে শহর।

গণতন্ত্রের গলা টিপে ধরে, মুক্তিযুদ্ধের আদর্শ পাশকাটিয়ে ডাইভারশনে ব্যস্ত সরকার। এর আগে ভোটারহীনতার নির্বাচন দেখেছি।একাদশ সংসদ নির্বাচনের সার্বিক আলামত কি তেমন মনে হচ্ছে? যেদিন প্রচারণার প্রথম দিন-সেদিন বরিশালের সাগরদী সড়ক থেকে একটি মিছিল যাচ্ছিল। তখন জনৈক রিকশাওয়ালা বললেন, নেবাতো পিটাইয়া; তাতে এতো মিছিলেন দরকার কি?

আগ্রহ বেড়ে যাওয়ায় জিজ্ঞেস করলাম, এসব কিবলছেন চাচা?
রিকশাওয়ালা বলেন, বাবা-আর কোনদিন বাংলাদেশে ভোট দেয়ার দিন আইবে না। যেদিন ভোট হইবে। কেন্দ্র গিয়া হুনমু আমার ভোট হইয়া গেছে।তার চাইতে ভাবছি, এবার কেন্দ্রই যামু না।


অর্থাৎ এই বুড়ো চাচা, রাষ্ট্র ব্যবস্থার নির্বাচনী লুটপাটের সিস্টেমের ওপর হতাশ। তিনি কি ভারতীয় ওই মেয়ের মত থানায় বা অন্য কারো কাছে গিয়ে নালিশ করতে পারবে-যে সে ভোট দিতে পারছেন না।


ব্যক্তিগতভাবে অামিও চাই আ.লীগ ক্ষমতায় থাকুক/আসুক। কারণ সন্ত্রাসীর দল বিএনিপ দিয়ে ট্রাক বোঝাই অস্ত্র আসতে পারে; দেশে পদ্দা সেতু হতে পারে না। তাই বলে জাতির জনকের আদর্শকে বিলিন করে; ভোটবিহীন নির্বাচনের মাধ্যমে অন্তত আ.লীগকে ক্ষমতায় থাকা মানায় না। জাতির জনক আজন্ম যুদ্ধ করে গেছেন, জীবন দিয়ে গেছেন দেশ ও দেশের মানুষের স্বাধীনতার জন্য। ভোট দিয়ে নেতা নির্বাচনের লড়াই তিনি করে গেছেন। কিন্তু তার ফল কি এভাবে ভোগ করতে হবে আমাদের?

একটি ভারতীয় ঘটনার কথা বলি। বেশ কয়েক বছর আগে আমার ভারতীয় এক কবি বন্ধু এলেন বরিশালে। কথা প্রসঙ্গে উঠে এলো নির্বাচন ব্যবস্থার কথা। তিনি বলছিলেন, ইন্ডিয়ায় নির্বাচন ব্যবস্থা দিনদিন খারাপ হচ্ছে।
: কিভাবে?
: আল বলবেন না ভাই-পঞ্চায়েত নির্বাচনে আগে ব্যালট বাকশ্ রেখে দিলেই হত। এখন নেতাদের চরিত্র এত খারাপ হয়েছে যে বাকশ পাহারা দিতে একজন করে পুলিশ রাখতে হচ্ছে।
: একজন পুলিশে একটা ব্যালট বাকশ রাখতে পারেন?
: হুম। আমাদের ওখানের সিস্টেমটা হচ্ছে-১৫ দিন থেকে একমাস ব্যাপী ভোট হয়।
: কিভাবে?
: নির্দিষ্ট স্থানে ব্যালট বাকশ রাখা থাকে। পাশে ব্যালট পেপার। ভোটাররা গিয়ে ভোট দিয়ে চলে আসেন।
: কি বলছেন এসব!কেউ যদি বেশি ভোট পিটায় বা বাকশ চুরি করে নিয়ে যায়?
: আরে না।ভারতীয়রা যত খারাপই হোক ভোটাধিকারে হারামি নন। অন্তত নেতা নির্বাচনে কারও অধিকার হরণ করেন না।

এরপর আরও অনেক কথা হয়। কিন্তু ভোটাধিকারের কথাটি মনে গেঁথে থাকে।

ধরুন সে একটু বাড়িয়ে বলল। তারপরও ভোট বাকশ লুট-একের ভোট অন্যে দিয়েছে এমন সংবাদ সচারচার চোখে পরেনি। আর বাংলাদেশে একটি নির্জন স্থানে ভোট বাকশ ১৫দিন ধরে ভোট প্রদানের জন্য রাখা থাকবে এমন কল্পনা করতে পারেন? পুলিশ-সেনাবাহিনী-র্যাব মোতায়েন করেও ভোট বাকশ রক্ষায় প্রাণান্তকর চেষ্টা চালাতে হয়। এই সিস্টেমের পরিবর্তন হবে কবে? আমি কার কাছে বিচার দেব? বাবার কাছে মেয়েদের কত রকমের আবদারই না থাকে। ছোট্ট মেয়ে হানিফা জারা আবদার ওই একটাই—টয়লেট বানিয়ে দিতে হবে। একটা ভালো শৌচাগার। বাবা শর্ত দিলেন, পরীক্ষায় প্রথম হলে ওটি হবে। শান্তির শৌচাগারের আশায় মেয়েও আড়মোড়া ভেঙে পড়ে পরীক্ষায় প্রথম হয়ে গেল। কিন্তু বাবা আর টয়লেট বানিয়ে দেন না। মেয়েটিও দমার পাত্রী নয়। বাবার বিরুদ্ধে ‘প্রতারণার’ অভিযোগ তুলে বসল সে। পুলিশকে লিখল, এসো তো বাপুরা, বাবাকে জেলে ঢোকাও।সংবাদটি প্রথম আলোর।

এখন সারার সংকট ও আমাদের সংকট নিয়ে আলোকপাত হতে পারে।

ভারত দক্ষিন এশিয়ার মধ্যে প্রভাবশালী ও আদর্শ গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র। সেখানে মতপ্রকাশের স্বাধীনতা আছে, আছে ভোট প্রদানের স্বাধীনতা। এমনকি উন্মুক্ত স্থানে মল-মূত্র ত্যাগের সুব্যবস্থাও।শেষোক্ত এই বিষয়টি থেকে বেড়িয়ে অাসতে চায় ভারতীয় নাগরিকরা। তাই ছোট্ট এই মেয়ে হানিফা জারা থানা-পুলিশে অভিযোগ করেছে। যখন থানায় অভিযোগ দিতে যায় তখন তার অর্জিত ক্রেস্ট, সনদপত্র থানার টেবিলে নিয়ে গিযে সাজিয়ে রেখে অভিযোগটি দেয়। এতে করে বেশ সারা ফেলে ছোট্ট মেয়ে জারা। এখন রাজ্য সরকার ৫০০ টয়লেট স্থাপনের উদ্যোগ নিয়েছেন।

টয়লেট নাই সেই সমস্যার কথা ভারতের থানায় গিয়ে বলতে পারে ছোটরাও। আর বাংলাদেশে গণতন্ত্রহীনতার কথা বলতে পারে ক'জনে? কার কাছে গিয়ে বলবেন সে কথা? যাকে দিয়ে ভূত ছাড়াবেন তাদেরই পেয়েছে ভূতে। দেশ স্বাধীনতায় বর্তমান ক্ষমতাশীনদের চেয়ে আর কোন রাজনৈতিক দল অবদান রেখেছে বলে কোন ইতিহাস সাক্ষ্য দেয় না।জাতির জনক শেখ মুজিবুর রহমান-নেতৃত্ব দিয়ে শেকলমুক্ত করেছেন দেশ। যতগুলো আদর্শের ওপর ভিত্তি করে বাংলার মানুষকে যুদ্ধে যাওয়ার আহবান করেছিলেন সেসব সংবিধানে লিপিবদ্ধ রয়েছে। সংবিধানে আবদ্ধ সেসব আদর্শ ও লক্ষ্য আজ সীমাবদ্ধই থেকে যাচ্ছে। শেখ হাসিনার সরকার মুক্তিযুদ্ধের আদর্শ-এজেন্ডা বাদ দিয়ে এখন চোখে রঙিন চশমা লটকে দিয়েছেন। এবার এজেন্ডার রদবদল করেছেন। বলছেন-গ্রাম হবে শহর।

গণতন্ত্রের গলা টিপে ধরে, মুক্তিযুদ্ধের আদর্শ পাশকাটিয়ে ডাইভারশনে ব্যস্ত সরকার। এর আগে ভোটারহীনতার নির্বাচন দেখেছি।একাদশ সংসদ নির্বাচনের সার্বিক আলামত কি তেমন মনে হচ্ছে? যেদিন প্রচারণার প্রথম দিন-সেদিন বরিশালের সাগরদী সড়ক থেকে একটি মিছিল যাচ্ছিল। তখন জনৈক রিকশাওয়ালা বললেন, নেবাতো পিটাইয়া; তাতে এতো মিছিলেন দরকার কি?

আগ্রহ বেড়ে যাওয়ায় জিজ্ঞেস করলাম, এসব কিবলছেন চাচা?
রিকশাওয়ালা বলেন, বাবা-আর কোনদিন বাংলাদেশে ভোট দেয়ার দিন আইবে না। যেদিন ভোট হইবে। কেন্দ্র গিয়া হুনমু আমার ভোট হইয়া গেছে।তার চাইতে ভাবছি, এবার কেন্দ্রই যামু না।


অর্থাৎ এই বুড়ো চাচা, রাষ্ট্র ব্যবস্থার নির্বাচনী লুটপাটের সিস্টেমের ওপর হতাশ। তিনি কি ভারতীয় ওই মেয়ের মত থানায় বা অন্য কারো কাছে গিয়ে নালিশ করতে পারবে-যে সে ভোট দিতে পারছেন না।


ব্যক্তিগতভাবে অামিও চাই আ.লীগ ক্ষমতায় থাকুক/আসুক। কারণ সন্ত্রাসীর দল বিএনিপ দিয়ে ট্রাক বোঝাই অস্ত্র আসতে পারে; দেশে পদ্দা সেতু হতে পারে না। তাই বলে জাতির জনকের আদর্শকে বিলিন করে; ভোটবিহীন নির্বাচনের মাধ্যমে অন্তত আ.লীগকে ক্ষমতায় থাকা মানায় না। জাতির জনক আজন্ম যুদ্ধ করে গেছেন, জীবন দিয়ে গেছেন দেশ ও দেশের মানুষের স্বাধীনতার জন্য। ভোট দিয়ে নেতা নির্বাচনের লড়াই তিনি করে গেছেন। কিন্তু তার ফল কি এভাবে ভোগ করতে হবে আমাদের?

একটি ভারতীয় ঘটনার কথা বলি। বেশ কয়েক বছর আগে আমার ভারতীয় এক কবি বন্ধু এলেন বরিশালে। কথা প্রসঙ্গে উঠে এলো নির্বাচন ব্যবস্থার কথা। তিনি বলছিলেন, ইন্ডিয়ায় নির্বাচন ব্যবস্থা দিনদিন খারাপ হচ্ছে।
: কিভাবে?
: আল বলবেন না ভাই-পঞ্চায়েত নির্বাচনে আগে ব্যালট বাকশ্ রেখে দিলেই হত। এখন নেতাদের চরিত্র এত খারাপ হয়েছে যে বাকশ পাহারা দিতে একজন করে পুলিশ রাখতে হচ্ছে।
: একজন পুলিশে একটা ব্যালট বাকশ রাখতে পারেন?
: হুম। আমাদের ওখানের সিস্টেমটা হচ্ছে-১৫ দিন থেকে একমাস ব্যাপী ভোট হয়।
: কিভাবে?
: নির্দিষ্ট স্থানে ব্যালট বাকশ রাখা থাকে। পাশে ব্যালট পেপার। ভোটাররা গিয়ে ভোট দিয়ে চলে আসেন।
: কি বলছেন এসব!কেউ যদি বেশি ভোট পিটায় বা বাকশ চুরি করে নিয়ে যায়?
: আরে না।ভারতীয়রা যত খারাপই হোক ভোটাধিকারে হারামি নন। অন্তত নেতা নির্বাচনে কারও অধিকার হরণ করেন না।

এরপর আরও অনেক কথা হয়। কিন্তু ভোটাধিকারের কথাটি মনে গেঁথে থাকে।

ধরুন সে একটু বাড়িয়ে বলল। তারপরও ভোট বাকশ লুট-একের ভোট অন্যে দিয়েছে এমন সংবাদ সচারচার চোখে পরেনি। আর বাংলাদেশে একটি নির্জন স্থানে ভোট বাকশ ১৫দিন ধরে ভোট প্রদানের জন্য রাখা থাকবে এমন কল্পনা করতে পারেন? পুলিশ-সেনাবাহিনী-র্যাব মোতায়েন করেও ভোট বাকশ রক্ষায় প্রাণান্তকর চেষ্টা চালাতে হয়। এই সিস্টেমের পরিবর্তন হবে কবে? আমি কার কাছে বিচার দেব?
সর্বশেষ এডিট : ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:২৬
৭টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠানে মুক্তিযোদ্ধাদের মুমিনী চেহারা ও পোশাক দেখে শান্তি পেলাম

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৭ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৯:৫৮



স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠানে স্টেজে উঠেছেন বত্রিশ মুক্তিযোদ্ধা তাঁদের চব্বিশ জনের দাঁড়ি, টুপি ও পাজামা-পাঞ্জাবী ছিলো। এমন দৃশ্য দেখে আত্মায় খুব শান্তি পেলাম। মনে হলো আমাদের মুক্তিযোদ্ধা আমাদের মুমিনদের... ...বাকিটুকু পড়ুন

দু'টো মানচিত্র এঁকে, দু'টো দেশের মাঝে বিঁধে আছে অনুভূতিগুলোর ব্যবচ্ছেদ

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১২:৩৪


মিস ইউনিভার্স একটি আন্তর্জাতিক সুন্দরী প্রতিযোগিতার নাম। এই প্রতিযোগিতায় বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সুন্দরীরা অংশগ্রহণ করলেও কখনোই সৌদি কোন নারী অংশ গ্রহন করেন নি। তবে এবার রেকর্ড ভঙ্গ করলেন সৌদি... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমাদের দুই টাকার জ্ঞানী বনাম তিনশো মিলিয়নের জ্ঞানী!

লিখেছেন সাহাদাত উদরাজী, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ২:৫৯

বিশ্বের নামীদামী অমুসলিমদের মুসলিম হয়ে যাওয়াটা আমার কাছে তেমন কোন বিষয় মনে হত না বা বলা চলে এদের নিয়ে আমার কোন আগ্রহ ছিল না। কিন্তু আজ অষ্ট্রেলিয়ার বিখ্যাত ডিজাইনার মিঃ... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমি হাসান মাহবুবের তাতিন নই।

লিখেছেন ৎৎৎঘূৎৎ, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১:৩৩



ছোটবেলা পদার্থবিজ্ঞান বইয়ের ভেতরে করে রাত জেগে তিন গোয়েন্দা পড়তাম। মামনি ভাবতেন ছেলেটা আড়াইটা পর্যন্ত পড়ছে ইদানীং। এতো দিনে পড়ায় মনযোগ এসেছে তাহলে। যেদিন আমি তার থেকে টাকা নিয়ে একটা... ...বাকিটুকু পড়ুন

মুক্তিযোদ্ধাদের বিবিধ গ্রুপে বিভক্ত করার বেকুবী প্রয়াস ( মুমিন, কমিন, জমিন )

লিখেছেন সোনাগাজী, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:৩০



যাঁরা মুক্তিযদ্ধ করেননি, মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে লেখা তাঁদের পক্ষে মোটামুটি অসম্ভব কাজ। ১৯৭১ সালের মার্চে, কৃষকের যেই ছেলেটি কলেজ, ইউনিভার্সিতে পড়ছিলো, কিংবা চাষ নিয়ে ব্যস্ত ছিলো, সেই ছেলেটি... ...বাকিটুকু পড়ুন

×