somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

জ্ঞান-বিজ্ঞানের রাজ্যে মুসলমানঃ উত্থান ও পতন পর্ব-১৫

০২ রা জুন, ২০১০ রাত ১:০০
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

জ্ঞানের রাজ্যে উত্থানের কারনঃ প্রথম পর্ব
তুলনামূলকভাবে দীর্ঘ বিরতীর পরে আবার এসে গেলাম। বিগত ১৪ টি পর্বে ধৈর্য্যশক্তির চরম পরাকাষ্ঠা দেখিয়ে যাঁরা এ লেখার সাথে ছিলেন এবং এখনো লেগে আছেন, তাঁদের প্রতি থাকল আন্তরিক কৃতজ্ঞতা। ঐ পর্বগুলো হতে মানব ইতিহাসে বিজ্ঞানের প্রারম্ভ, প্রাগৈতিহাসিক কাল হতে খৃষ্টীয় সপ্তম শতক পর্যন্ত এর বিকাশ এবং সপ্তম শতকে মুসলমানদের হাতে এসে ছয় শতাব্দীব্যাপী এর উত্তরনের মোটামুটি একটা ধারনা দেয়া সম্ভব হয়েছে বলেই মনে হয়।

এখন, এই অবিস্মরণীয় অবদানের পেছনের কারন কিংবা নিয়ামক নিয়ে কথা বলার পালা। কিন্তু, সে কথা বলতে গেলে অবধারিতভাবেই কিছু সমস্যার সৃষ্টি হয়। কেননা, একটি পক্ষ রয়েছেন এমন, যাঁরা এসব অবদানের কোনপ্রকার স্বীকৃতি দিতেই নারাজ। বাধ্য হয়ে স্বীকৃতি দিলেও তা এইটুকুই যে, প্রাচীন গ্রীক জ্ঞান-বিজ্ঞানের যে সব ছিঁটে-ফোঁটা সে সময়ে নব অধিকৃত ভূমিতে(সিরিয়া, পারস্য প্রভৃতি) ছড়িয়ে-ছিটিয়ে ছিল, সে সব মুসলমানরা সংগ্রহ করে নিজেদের কাছে রেখে দেন; কেউ কেউ হয়তো এ ব্যাপারে কিছু কিছু কাজও করেন- এই পর্যন্তই। পরবর্তীতে, পাশ্চাত্যের রেনেঁসা চলাকালীন সময়ে এগুলো পাশ্চাত্য বিজ্ঞানীদের হাতে পড়ে বিকশিত হয়।

ওদিকে, আরেকটি পক্ষ রয়েছেন এমন, যাঁরা নিজেদের ক্ষেত্রে আচারনিষ্ঠ(Orthodox) মুসলমানিত্বের দাবীদার এবং সেই দাবীর উপর ভর করে তাঁরা মুসলমানদের বিজ্ঞানে অবদানের পেছনে বিশুদ্ধ ইসলামী উৎস তথা কুরআন এবং সুন্নাহের একক প্রভাব খুঁজে পান। কুরআনের বিজ্ঞান সংশ্লিষ্ট আয়াত কিংবা এ সংক্রান্ত হাদীসের বর্ণনাসমূহকেই তাঁরা উক্ত উৎকর্ষের পেছনে একমাত্র নিয়ামক বলে মনে করেন। এ ধরনের চরম প্রান্তিক চিন্তাভাবনার মাঝে দাঁড়িয়ে মুসলমানদের বিজ্ঞানে অবদানের পেছনের সত্যিকারের কারন অনুসন্ধান করাটা কঠিন হয়ে দাঁড়ায়।

আবার, এইসব কারনগুলোও একটি আরেকটির সাথে এমন ওতোপ্রোতভাবে জড়িত যে, আলাদা আলাদাভাবে এদের চিহ্নিত করা অত্যন্ত কষ্টসাধ্য। এতদসত্ত্বেও, অনুসন্ধান সঠিকভাবে পরিচালনার এবং এরই ভিত্তিতে সিদ্ধান্ত প্রদানের জন্য সর্বাত্মক প্রচেষ্টা অব্যাহত থাকবে।

শুরুতেই একটু ইতিহাসের দিকে নজর দেয়া যাক। খৃষ্টপূর্ব ৩২৩ অব্দে মেসিডোনিয়ান বীর আলেকজান্ডার দ্য গ্রেট(Alexander III of Macedon; ৩৩৬-৩২৩ খৃষ্টপূর্বাব্দ) কর্তৃক বিশ্ব বিজয়াভিযান চলাকালে সিরিয়ার দামেস্ক নগরী সর্বপ্রথম পাশ্চাত্যের সংস্পর্শে আসে। সে সময় থেকে শুরু করে ৬৩৬ খৃষ্টাব্দে মুসলমানদের হাতে আসার আগে দামেস্ক(Damascus; دِمَشقُ‎) গ্রীক ও রোমান সম্রাজ্যের একটি গুরুত্বপূর্ণ শহর বলে বিবেচিত হয়ে আসছিল। শেষ মূহুর্ত পর্যন্ত এটি ছিল সম্রাট হিরাক্লিয়াস শাসিত পূর্ব রোমান বা বাইজান্টাইন সম্রাজ্যের গুরুত্বপুর্ণ শাম(সিরিয়া) প্রদেশের রাজধানী। সে সময় এটি ছিল নেস্তোরিয়ান খৃষ্টধর্মাবলম্বীদের একটি গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্র। খৃষ্ট্রীয় ধর্মতত্ত্বের পাসাপাশি এখানে গ্রীক-রোমান জ্ঞান-বিজ্ঞানের চর্চাও সীমিত আকারে চলছিল। অ্যারিস্টটল-প্লেটো সহ বিভিন্ন মনীষীর কাজের পান্ডুলিপির অনেকগুলোই মূল গ্রীক কিংবা স্থানীয় সিরিয়াক(আরমাইক) ভাষায় অনূদিত হয়ে সংরক্ষিত হয়ে আসছিল। খলিফা উমরের(রা) অকুতোভয় সেনাপতি খালিদ ইবন ওয়ালিদের(রা) সেনাবাহিনীর হাতে এটি বিজিত হয়। পুরো শাম প্রদেশ বাইজান্টাইন সম্রাজ্যের কাছ হতে ছিনিয়ে নিয়ে ইসলামী রাষ্ট্রের সাথে সংযুক্ত হয়ে যায় ঐ সময়েই। শাসনের কেন্দ্র পরিবর্তিত হলেও দামেস্কের গুরুত্ব কমে নি বরং এটি তখনো শামের রাজধানীর মর্যাদা পাচ্ছিল, যার শাসনকর্তা নিযুক্ত হন মুয়াবিয়া(রা)। মুসলমানদের পাশাপাশি অনেক স্থানীয় খৃষ্টানই সেখানে শাসনকার্যের গুরুত্বপূর্ণ পদে নিয়োগ লাভ করেন। আন্তঃধর্মীয়(Inter-religious) সম্পর্কের মাধ্যমে মুসলমানরা ধীরে ধীরে ঐ সব পান্ডুলিপির সংস্পর্শে আসতে থাকেন এবং আগ্রহী হয়ে ওঠেন। পরবর্তীতে উমাইয়া শাসনামলে দামেস্ক সমগ্র রাষ্ট্রের রাজধানী হিসেবে নির্বাচিত হলে এ আগ্রহ আরো বৃদ্ধি পায়।

খৃষ্টীয় সপ্তম শতকের ত্রিশের দশকে মুসলমানদের বিস্ময়কর উত্থান ঐতিহাসিকদের কাছে আজো এক রহস্য। একদিকে, যখন শক্তিশালী বাইজান্টাইন সম্রাজ্যের কোমর ভেঙ্গে দেয়ার কাজ চলছিল, অন্যদিকে তখন শতবছরের সাসানীয় সম্রাজ্যের(২২৪-৬৫১ খৃষ্টাব্দ) নিশানা মুছে যাচ্ছিল। আর এ ঘটনা ঘটছিল এমন এক মরুচারী জাতির হাত দিয়ে যারা এর মাত্র দুই দশক আগেও নিজেদের ভেতরে মারামারি করা মরে যাওয়ার বাইরে আর কোন কিছু করার যোগ্যই ছিল না!

Fertile Crescent বা উর্বর হেলাল

৬৩৬ খৃষ্টাব্দের আগষ্টে ইয়ারমুকের প্রান্তরে রোমান সম্রাটের লক্ষাধিক সৈন্যের বিশাল বাহিনী যখন খালিদ ইবন ওয়ালিদের(রা) নেতৃত্বাধীন হাজার চল্লিশেক মুসলিম বাহিনীর হাতে নাস্তানাবুদ হয়। একই বছরের নভেম্বরে কাদেসিয়ার রণাঙ্গনে সা’দ ইবন আবি ওয়াক্কাসের(রা) ত্রিশ হাজার মুসলিম সেনার হাতে রুস্তমের নেতৃত্বাধীন পারস্য এবং বাইজান্টাইন সম্রাজ্যের মিলিত বাহিনী পরাস্ত হয়। এই দুই মহাবিজয়ের সাথে সাথে মানবসভ্যতার সূতিকাগার(Cradle of Civilization) বলে বিবেচিত মেসোপটেমিয়া এবং উর্বল হেলাল(The Fertile Crescent)- এর বৃহৎ অংশটি মুসলমানদের অধিকারে চলে আসে। সে বছরই রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তাজনিত কারনে খলিফা উমরের(রা) নির্দেশে সা’দ ইবন আবি ওয়াক্কাস(রা) ফোরাত(ইউফ্রেটিস) নদী তীরে কুফা(Kufa; الكوفة) এবং উত্‌বা ইবন গাজ্‌ওয়ান(রা) শাত-ইল-আরবের তীরে বসরা(Al-Baṣrah; البصرة‎) নগরী প্রতিষ্ঠা করেন। শুরুতে সেনানিবাস হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হলেও ধীরে ধীরে আরবের ধর্মতাত্ত্বিক এবং চিন্তাবিদেরা এই দুই নগরীতে জড়ো হতে থাকেন। লক্ষ্যনীয় যে, হীরা এবং জুন্দীশাপুর নামে দুইটি প্রাচীন শহরের অবস্থান ছিল এই দুই শহরের কাছাকাছিই।

কুফা শহরের সামান্য দক্ষিনে অবস্থিত হীরা(Al Hīra; الحيرة) ছিল সাসানীয় সম্রাজ্যভুক্ত ইরাকের রাজধানী এবং জ্ঞান-বিজ্ঞানের একটি গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্র। ৬৩৩ খৃষ্টাব্দে খালিদ ইবন ওয়ালিদ(রা) এটি দখল করেন। অন্যদিকে, জুন্দীশাপুরের(Gundeshapur; گندیشاپور) অবস্থান বর্তমান ইরানের একবারে পশ্চিমে ইরাকের সীমানা ঘেঁষে। এ নগরীকে ছিল প্রাচীন জ্ঞান-বিজ্ঞান চর্চার জন্য একটি বিখ্যাত একাডেমী, যাকে অনেকেই পৃথিবীর প্রাচীনতম বিশ্ববিদ্যালয় নামে অভিহিত করেন। নিজস্ব অর্জিত জ্ঞান ছাড়াও সমকালীন গ্রীক-রোমান-ভারতীয় জ্ঞানের চর্চাও চলছিল সেখানে। মুসলমানদের আবির্ভাবের পর এখানকার জ্ঞানচর্চা ধাবিত হয় কুফা ও বসরার পানে।

মানব সভ্যতার সূতিকাগার বলে যে উর্বল হেলালের কথা বলা হলো একটু আগেই, মেসোপটেমিয়া ছাড়া এর অপর গুরুত্বপূর্ণ অংশটি হচ্ছে মিশর। নীল নদের আশির্বাদধন্য ফারাওদের মিশর। আলেকজান্দ্রিয়ার লাইব্রেরীর জন্য বিখ্যাত মিশর। এটি মুসলমানদের অধীনে আসে ৬৩৯ খৃষ্টাব্দে সেনাপতি আমর ইবন আল-আ’সের(রা) নেতৃত্বে। কিন্তু, দূর্ভাগ্য সবার- ততদিনে জ্ঞান-বিজ্ঞানে মিশরের সূর্য অস্তমিত প্রায়। শতাব্দীর পর শতাব্দী বহিঃশত্রুর আক্রমনে বিপর্যস্ত মিশরের পাঁচ লক্ষাধিক পান্ডুলিপি সমৃদ্ধ আলেকজান্দ্রিয়া লাইব্রেরী ততদিনে ধুলায় মিশে গিয়েছে। এই লাইব্রেরী ধ্বংসের ব্যাপারে যে সব তথ্য পাওয়া যায় তার সবচেয়ে নতুনটিও মুসলমানদের আক্রমনের আড়াইশ বছর আগেকার। অথচ, গত তিনশ বছর ধরে পাশ্চাত্য ঐতিহাসিকেরা আমাদের বিশ্বাস করানোর আপ্রান চেষ্টা চালাচ্ছেন যে, এই লাইব্রেরী খলিফা উমরের(রা) নির্দেশক্রমে সেনাপতি আমর(রা) ধ্বংস করে দেন! যাই হোক। এত কিছুর পরেও কিছু কিছু বৈজ্ঞানিক কাজ বিশেষ করে ত্রিকোণমিতির প্রাথমিক কাজসমূহ টিকে গিয়েছিল এবং মুসলমানরা উপকৃত হয়েছিলেন।

প্রাচীন পৃথিবীর জ্ঞানকেন্দ্রগুলোর আশেপাশে গড়ে ওঠা মুসলিম নগরীগুলো

সবশেষে, আরেকটি শহরের কথা না বললেই নয় আর সেটি হচ্ছে মার্ভ(Merv/Marw; مرو)। বর্তমান তুর্কমেনিস্তানের(Turkmenistan) মারী শহরের অদূরে অবস্থিত পৃথিবীর ইতিহাসের এই প্রাচীনতম শহরটি সুবিখ্যাত সিল্ক রুটের(Silk Route) উপরে অবস্থিত হওয়ায় এর গুরুত্ব বৃদ্ধি পায়। অবস্থানগত নৈকট্যের কারনে চৈনিক এবং ভারতীয় জ্ঞান-বিজ্ঞানের ছোঁয়া লেগেছিল এখানে। পরবর্তীতে ৭৪৮ খৃষ্টাব্দে আব্বাসীয়রা উমাইয়াদের বিরুদ্ধে বিদ্রোহের সূত্রপাত করলে এটি হয়ে ওঠে ঐ বিদ্রোহের কেন্দ্র এবং এরপর থেকেই ত্রয়োদশ শতকে মোঙ্গল আক্রমনের আগপর্যন্ত এটি ছিল খোরাসান প্রদেশের রাজধানী। বিখ্যাত আব্বাসীয় খলিফা হারুন আল-রশীদ(هارون الرشيد; ৭৮৬-৮০৯) এবং আল-মা’মুনের(ابوجعفر عبدالله المأمون; ৮১৩-৮৩৩) বেড়ে ওঠা এবং শিক্ষা-দীক্ষার সূচনা এ শহরেই ঘটেছিল। আল-মা’মুনের প্রসিদ্ধ বায়তুল হিক্‌মাহ্‌(House of Wisdom)ও শুরুর দিকে মার্ভেই কাজ করছিল।

কিন্তু, বিভিন্ন নগরীতে এসব ছড়ানো-ছিটানো কাজকে একত্রিত করে এক অনন্য চূড়ায় উঠে যাওয়ার আয়োজন করা হয় বাগদাদে(Baghdad; بغداد)। দ্বিতীয় আব্বাসীয় খলিফা আল-মনসুর(ابو جعفر عبدالله بن محمد المنصور‎; ৭৫৪-৭৭৫) তাঁর রাজত্বের কেন্দ্র হিসেবে এই নগরী প্রতিষ্ঠার কাজ শুরু করেন ৭৬২ খৃষ্টাব্দে। চার বছরের অমানুষিক পরিশ্রমে গড়ে ওঠে এই অনিন্দ্য সুন্দর নগরী(ফারসী শব্দ ‘বাগদাদ’ এর অর্থ খোদার উপহার-Gift of God) আর অর্ধশতকের কম সময়ে এটি তৎকালীন বিশ্বের সবচেয়ে বড় এনং আধুনিক নগরীতে পরিণত হয়। জ্ঞানের সাধনায় ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সকলের জন্য এ নগরীর দ্বার উন্মুক্ত করে দেয়া হয়। ফলে, সমকালীন পৃথিবীর জ্ঞান-বিজ্ঞানের রথী-মহারথীরা পঙ্গপালের মত ছুটে আসেন এখানে এবং পারস্পরিক সহযোগিতা এবং পৃষ্ঠপোষকতায় বিজ্ঞানকে নিয়ে যান এক অনন্য উচ্চতায়।

এই হচ্ছে, মুসলমানদের জ্ঞান-বিজ্ঞানের উন্নয়নের পেছনে শহরকেন্দ্রিক নিয়ামকসমূহ। এখানে, লক্ষ্যনীয় যে, মুসলমানদের জ্ঞান-বিজ্ঞানের উন্নয়নের ক্ষেত্রে পরবর্তীতে আরো দুইটি শহরের কথা না বললেই নয়। এরা হচ্ছে, কর্ডোবা এবং কায়রো। পরের দিকে এদের নিয়ে আলোচনা প্রাসঙ্গিকভাবেই চলে আসবে। তাই এখানে কথা বাড়াচ্ছি না।

এরপরেই যেটিকে সামনে নিয়ে আসতে হয় সেটি হচ্ছে, পরমতসহিষ্ণু পৃষ্ঠপোষকতা। মুসলমানরা বিজ্ঞানে অবদান রাখার পেছনে সমাজের একেবারে সর্বোচ্চ স্তর থেকে শুরু করে একেবারে নিচের স্তর পর্যন্ত একটি বিরাট অংশই ছিলেন বিজ্ঞানের একনিষ্ঠ পৃষ্ঠপোষক। তাঁদের সকলের মিলিত সাহায্য-সহযোগিতায় বিজ্ঞান এগিয়ে গিয়েছিল অভিষ্ট লক্ষ্যে। সে সব নিয়ে আসছি পরের পর্বে।

চলবে.....
আগের পর্বগুলোঃ
১. ভূমিকা পর্ব
২. বিজ্ঞানের দর্শন
৩. প্রাচীন বিজ্ঞানের ইতিহাস
৪. মৌলিক চিকিৎসাবিজ্ঞানে অবদান
৫. ব্যবহারিক চিকিৎসাবিজ্ঞানে অবদান
৬. রসায়নবিজ্ঞানে অবদান
৭. আলোকবিজ্ঞানে অবদান
৮. জ্যোতির্বিজ্ঞানে অবদান- প্রথম পর্ব
৯. জ্যোতির্বিজ্ঞানে অবদান- দ্বিতীয় পর্ব
১০. গণিতে অবদান
১১. ইসলামে বিভিন্ন দর্শনের উদ্ভব ও বিকাশ
১২. ইসলামে বিভিন্ন সম্প্রদায়গত দর্শনের সারসংক্ষেপ
১৩. মু’তাজিলা দর্শন এবং স্বাধীন দার্শনিকদের উদ্ভব
১৪. মুসলমান দার্শনিকেরা
সর্বশেষ এডিট : ০২ রা জুন, ২০১০ রাত ১:২৫
২৯টি মন্তব্য ৩০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

৫০১–এর মুক্তিতে অনেকেই আলহামদুলিল্লাহ বলছে…

লিখেছেন বিচার মানি তালগাছ আমার, ০৩ রা মে, ২০২৪ বিকাল ৩:০০



১. মামুনুল হক কোন সময় ৫০১-এ ধরা পড়েছিলেন? যে সময় অনেক মাদ্রাসা ছাত্র রাজনৈতিক হত্যাকান্ডের শিকার হয়েছিল। দেশ তখন উত্তাল। ঐ সময় তার মত পরিচিত একজন লোকের কীভাবে মাথায় আসলো... ...বাকিটুকু পড়ুন

ঝিনুক ফোটা সাগর বেলায় কারো হাত না ধরে (ছবি ব্লগ)

লিখেছেন জুন, ০৩ রা মে, ২০২৪ রাত ৮:০৯

ঐ নীল নীলান্তে দূর দুরান্তে কিছু জানতে না জানতে শান্ত শান্ত মন অশান্ত হয়ে যায়। ১৯২৯ সালে রবার্ট মোস নামে এক ব্যাক্তি লং আইল্যান্ড এর বিস্তীর্ণ সমুদ্র... ...বাকিটুকু পড়ুন

মেহেদীর পরিবার সংক্রান্ত আপডেট

লিখেছেন ইফতেখার ভূইয়া, ০৩ রা মে, ২০২৪ রাত ৮:৪৯


মার্চ মাস থেকেই বিষয়টি নিয়ে ভাবছিলাম। ক'দিন আগেও খুলনায় যাওয়ার ইচ্ছের কথা জানিয়েও আমার বিগত লিখায় কিছু তথ্য চেয়েছিলাম। অনেক ইচ্ছে থাকা সত্ত্বেও মেহেদীর পরিবারকে দেখতে আমার খুলনা যাওয়া হয়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

'চুরি তো চুরি, আবার সিনাজুরি'

লিখেছেন এমজেডএফ, ০৩ রা মে, ২০২৪ রাত ১০:৪৮


নীলসাধুকে চকলেট বিতরণের দায়িত্ব দিয়ে প্রবাসী ব্লগার সোহানীর যে তিক্ত অভিজ্ঞতা হয়েছিল তা বিলম্বে হলেও আমরা জেনেছি। যাদেরকে চকলেট দেওয়ার কথা ছিল তাদের একজনকেও তিনি চকলেট দেননি। এমতাবস্থায় প্রায়... ...বাকিটুকু পড়ুন

বরাবর ব্লগ কর্তৃপক্ষ

লিখেছেন নীলসাধু, ০৩ রা মে, ২০২৪ রাত ১১:২২

আমি ব্লগে নিয়মিত নই।
মাঝে মাঝে আসি। নিজের লেখা পোষ্ট করি আবার চলে যাই।
মাঝেমাঝে সহ ব্লগারদের পোষ্টে মন্তব্য করি
তাদের লেখা পড়ি।
এই ব্লগের কয়েকজন ব্লগার নিজ নিক ও ফেইক... ...বাকিটুকু পড়ুন

×