somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

যুদ্ধাপরাধীদের বিচার করার আইনটির {দ্য ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইমস (ট্রাইব্যুনাল) অ্যাক্ট, ১৯৭৩} বাংলা অনুবাদ - প্রথম পর্ব

২৪ শে জানুয়ারি, ২০০৯ রাত ১২:৩৪
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

১৯৭১ সালে পাক হানাদার বাহিনী এবং তাদের দোসররা ইতিহাসের জঘন্যতম যুদ্ধাপরাধ সংগঠিত করেছিল। সেই সময়টাতে প্রতিটি যুদ্ধাপরাধ বিষয়ক প্রায় প্রতিটি আন্তর্জাতিক আইন, বিধিমালা এবং ঘোষণাপত্র ভঙ্গ করেছে পাকিস্তানী হানাদার বাহিনী এবং তাদের দোসররা। Universal Declaration of Human Rights 1948 এর আর্টিকেল ২,৩,৫,৭,৯,১৭,১৮ এবং ১৯ ভঙ্গ করেছে তারা। International Covement on Civil and Political Right এর আর্টিকেল ৬, ৭, ১৬, ১৮ ভঙ্গ করেছে তারা। Convention on the Prevention and Punishment of the Crime of Genocide এর আর্টিকেল ভঙ্গ করা হয়েছে। এতোকিছুর পরও দীর্ঘ সময়ে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার হয় নি। বিভিন্ন সময় যুদ্ধাপরাধদের বিচারে সোচ্চার হয়েছেন সচেতন নাগরিক সমাজ। বাংলাদেশ সরকার মুক্তিযুদ্ধের পরবর্তী সময়ে যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের জন্য আইন করেছেন। কিন্তু আইনের মাধ্যমে ট্রাইবুন্যাল গঠন করে যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের প্রক্রিয়াটি সম্পন্ন করা হয়নি আজতক।

বর্তমানে যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের জন্য রয়েছে "দ্য ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইমস (ট্রাইব্যুনাল) অ্যাক্ট, ১৯৭৩। এর সাপোর্ট হিসাবে আছে বাংলাদেশের সংবিধানের ৪৭(৩) অনুচ্ছেদ। ১৯৭৩ সালের এই আইনটিতে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার প্রক্রিয়া সম্পর্কে বলা হয়েছে, যুদ্ধাপরাধকে সংজ্ঞায়িত করা হয়েছে। আমার জানামতে এই আইনটির কোন বাংলা ভার্সন এখনো পর্যন্ত হয় নি। যেহেতু যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের জন্য এই আইনটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ, তাই এটি সমন্ধে সাধারণ ধারণা থাকা জরুরী। এজন্যই আইনটির বাংলা করা হলো। আমাদের প্রচলিত বাংলা আইনগুলোতে সাধু ভাষা ব্যবহার করা হয়। তবে এই আইনটি অনুবাদ করার ক্ষেত্রে চলতি ভাষা ব্যবহার করা হয়েছে।

অনুবাদ কাজে সর্বাত্নক সহযোগিতা করেছেন সহব্লগার নাঈম ভাই। নাঈম ভাইয়ের প্রতি কৃতজ্ঞতা।

##########
আইনটির আনঅফিসিয়াল বাংলা ভার্সন :

আন্তর্জাতিক অপরাধ (ট্রাইবুনাল)আইন, ১৯৭৩

নিম্নোক্ত আইনটি ১৯শে জুলাই,১৯৭৩ সালে রাষ্ট্রপতির সম্মতিপ্রাপ্ত হয় এবং তদানুসারে সাধারণ তথ্যের জন্য প্রকাশিত হয়ঃ ১৯৭৩ এর আইন নং ১৯

গণহত্যা, মানবতার বিরোদ্ধে অপরাধ, যুদ্ধাপরাধ এবং আন্তর্জাতিক আইনের অধীন অন্যান্য অপরাধের অপরাধী ব্যক্তিদের আটক করা, ফৌজদারিতে সোপর্দ করা এবং দন্ডদানের উদ্দেশ্যে প্রণীত আইন।

যেহেতু গণহত্যা, মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধ, যুদ্ধাপরাধ এবং আন্তর্জাতিক আইনের অধীন অন্যান্য অপরাধ এবং এর সাথে সম্পর্কিত অপরাধের অপরাধীকে আটক করা, ফৌজদারিতে সোপর্দ করা এবং দন্ডদানের বিধান করা সমীচীন;
সেহেতু এতদ্বারা নিম্নরূপ আইন করা হলো :

১. সংক্ষিপ্ত শিরোনামা, ব্যাপ্তি এবং প্রবর্তন :

(১) এই আইন আন্তর্জাতিক অপরাধ (ট্রাইবুনাল) আইন,১৯৭৩ নামে অভিহিত হবে।

(২) এটি সমগ্র বাংলাদেশব্যাপী বিস্তৃত হবে।

(৩) এটি একসাথে বলবৎ হবে।

২. সংজ্ঞাঃ

বিষয় অথবা প্রসঙ্গের বিরোধী কোন কিছু না থাকলে, এই আইনে

ক) “সহযোগী বাহিনী” বলতে সামরিক অভিযান, প্রশাসনিক, স্থিতিশীল এবং অন্যান্য কর্মকান্ড পরিচালনার জন্য নিয়োজিত স্বশস্ত্র বাহিনীর অধীনে থাকা সাহায্যকারী শক্তি অন্তর্ভুক্ত;

খ) “সরকার” অর্থ গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার;

গ) “প্রজাতন্ত্র” অর্থ গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ;

ঘ) “চাকুরী আইন” অর্থ সেনাবাহিনী আইন (১৯৫২ সালের ৩৪ নং আইন), বিমানবাহিনী আইন,১৯৫৩ (১৯৫৩ সালের ৬ নং আইন) অথবা নৌবাহিনী অধ্যাদেশ, ১৯৬১ (১৯৬১ সালের ৩৫) এবং তাদের যেকোন একটির অধীনে প্রণীত বিধি ও প্রবিধান;

ঙ) “বাংলাদেশের সীমানা” অর্থ গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধানের দ্বিতীয় অনুচ্ছেদে সংজ্ঞায়িত প্রজাতন্ত্রের রাষ্ট্রীয় সীমানা;

চ) “ট্রাইবুনাল” অর্থ এই আইনের অধীনে গঠিত ট্রাইবুনাল।

৩. ট্রাইবুনালের এখতিয়ার এবং অপরাধসমূহ :

(১) যেকোন স্বশস্ত্র বাহিনী, প্রতিরক্ষা অথবা সাহায্যকারী বাহিনীর সদস্য হয়ে, বাংলাদেশের সীমানার মধ্যে নিচের যেকোন অপরাধ সংগঠন অথবা সংগঠিত করে থাকলে, জাতীয়তা নির্বিশেষে যেকোন ব্যক্তিকে বিচার এবং শাস্তি দেয়ার ক্ষমতা ট্রাইবুনালের থাকবে।

(২)নিম্নোক্ত কাজসমূহ অথবা তাদের মধ্যে যেকোন একটি ট্রাইবুন্যালের এখতিয়ার অনুযায়ী অপরাধ হবে, যার জন্য ব্যক্তিগত দায়ভার থাকতে পারে,
যথা :
(ক)মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধ : যথা, হত্যা, নিশ্চিহ্ন করণ, দাসকরণ, নির্বাসিত করা, কারারুদ্ধ করণ, অপহরণ, অবরোধ, নির্যাতন, ধর্ষণ অথবা বেসামরিক নাগরিকদের উপর অন্যান্য অমানবিক কাজ পরিচালনা করা অথবা সংগঠিত হওয়ার স্থানের অভ্যন্তরীন আইন ভঙ্গ করে বা না করে রাজনৈতিক, গোত্রগত, জাতিগত অথবা ধর্মীয় কারনে অভিশংসন করা।

(খ) শান্তির বিরুদ্ধে অপরাধ : যথা, আগ্রাসনমূলক যুদ্ধের পরিকল্পনা, প্রস্তুতি, সূত্রপাত করা বা লিপ্ত হওয়া অথবা আন্তর্জাতিক চুক্তি, ঐক্যমত্য বা নিশ্চয়তাসমূহের লঙ্ঘন করে যুদ্ধ করা;

(গ) গণহত্যাঃ কোন জাতীয়, গোত্রগত, গোষ্ঠীগত বা ধর্মীয় গোষ্ঠীকে ধ্বংস করার উদ্দেশ্যে নিম্নোক্ত যেকোন কাজ, অংশত বা পূর্ণত সংগঠিত করা বুঝাবে এবং অন্তভূক্ত হবে, যেমনঃ

১) দলের সদস্যদের হত্যা করা;

২) দলের সদস্যদের দৈহিক বা মানসিক দিক থেকে গুরুতর ক্ষতি করা;

৩) ইচ্ছাকৃতভাবে আংশিক বা পূর্ণভাবে দৈহিক ধ্বংস সাধনের পরিকল্পনা করে দলীয় জীবনে আঘাত হানা;

৪) দলের মধ্যে জন্মরোধ করার লক্ষ্যে কোন ব্যবস্থা গ্রহণ;

৫) এক দলের শিশুদের জোরপূর্বক অন্য দলে স্থানান্তর করা;

ঘ) যুদ্ধাপরাধঃ যুদ্ধের আইন বা প্রথা ভঙ্গ করা, এতে অন্তর্ভুক্ত তবে সীমাবদ্ধ নয়, বাংলাদেশের সীমানার মধ্যে বেসামরিক লোকদের হত্যা, তাদের প্রতি নির্দয় আচরণ অথবা ক্রীতদাসের মতো শ্রম বা অন্য যেকোন কাজে নিয়োজিত করা; যুদ্ধবন্দী বা নাবিকদের হত্যা বা তাদের প্রতি নির্দয় আচরণ করা, জিম্মী এবং বন্দীদের হত্যা করা, সরকারি এবং বেসরকারি সম্পত্তি বিনষ্টকরণ, ইচ্ছাকৃতভাবে নগর, শহর বা গ্রামের ধ্বংস সাধন করা অথবা সামরিক প্রয়োজনকে ন্যায্যতা দেয় না এমন ধ্বংসযজ্ঞ করা;

ঙ) ১৯৪৯ সালের জেনেভা কনভেনশনে বর্ণিত সামরিক সংঘর্ষে প্রয়োগযোগ্য যেকোন মানবিক বিধিমালার লঙ্ঘন;

চ) আন্তর্জাতিক আইনের অধীনে অন্য যেকোন অপরাধ;

ছ) এরকম অপরাধ সংগঠন করার জন্য ষড়যন্ত্র এবং সহায়তা করা;

জ) এ ধরণের অপরাধ ঘটন রোধ করতে ব্যর্থ করা বা এর সাথে সহযোগিতা করা।

#######

আইনটির মুল ইংরেজি ভার্সন :

THE INTERNATIONAL CRIMES (TRIBUNAL) ACT 1973

The following Act of Parliament received the assent of the President on the 19th July 1973 and is hereby published for general information:
ACT NO XIX OF 1973

An Act to provide for the detention, prosecution and punishment of persons for genocide, crimes against humanity, war crimes and other crimes under international law.

Whereas it is expedient to provide for the detention, prosecution and punishment of the persons for genocide, crimes against humanity, war crimes and other crimes under international law and for matters connected herewith;
It is hereby enacted as follows:

1. Short title, extent and commencement. -

(1) This Act may be called the International Crimes (Tribunals) Act 1973.
(2) It extends to the whole of Bangladesh.
(3) It shall come into force at once.

2. Definition. -
In this Act, unless there is anything repugnant in the subject or context. -
(a) “Auxiliary forces” includes forces placed under the control of the Armed Forces for operational, administrative, static and other purposes;
(b) “Government” means the Government of the People’s Republic of Bangladesh;
(c) “Republic” means the People’s Republic of Bangladesh;
(d) “Service law” means the Army Act (XXXIX of 1952), the Air Force Act, 1953 (VI of 1953), or the Navy Ordinance, 1961 (XXXV of 1961) and includes the rules and regulations made under any of them;
(e) “Territory of Bangladesh” means the territory of the republic as defined in article 2 of the Constitution of the People’s Republic of Bangladesh;
(f) “Tribunal “ means a Tribunal set up under this Act.

3. Jurisdiction of Tribunal and crimes. –
(1) A Tribunal shall have power to try and punish any person irrespective of his nationality who, being a member of any armed, defence or auxiliary forces commits or has committed in the territory of Bangladesh, whether before or after the commencement of this act, any of the following crimes.
(2) The following acts or any of them are crimes within the jurisdiction of a Tribunal for which there shall be individual responsibility, namely:-

(a) Crimes against Humanity: namely, murder, extermination enslavement, deportation, imprisonment,
abduction, confinement, torture, rape or other inhumane acts committed against any civilian population or prosecutions on political, racial, ethnic or religious grounds whether or not in violation of the domestic law of the country where perpetrated;

(b) Crimes against Peace: namely planning, preparation, initiation or waging of a war of aggression or a war in violation of international treaties, agreements or assurances;

(c) Genocide: meaning and including any of the following acts committed with intent to destroy in whole or in part, a national ethnic, racial, religious or political group, as such:
(i) killing members of the group;
(ii) causing serious bodily or mental harm to members of the group;
(iii) deliberately inflicting on the group conditions of life calculated to bring about its physical destruction in whole or in part;
(iv) imposing measures intended to prevent births within the group;
(v) forcibly transferring children of the group to another group;

(d) War Crimes: namely, violation of laws or customs of war which include but are not limited to murder, ill-treatment or deportation to slave labour or for any other purpose of civilian population in the territory of Bangladesh; murder or ill-treatment of prisoners of war or persons on the seas, killing of hostages and detenues, plunder of public or private property, wanton destruction of cities, towns or villages or devastation not justified by military necessity;

(e) Violation of any humanitarian rules applicable in armed conflicts laid down in the Geneva Convention
of 1949;
(f) Any other crimes under international law;
(g) Attempt abatement or conspiracy to commit any such crimes;
(h) Complicity in or failure to prevent commission of any such crimes.
সর্বশেষ এডিট : ২৪ শে জানুয়ারি, ২০০৯ দুপুর ১২:৪৯
৪৮টি মন্তব্য ৫২টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আমাদের গ্রামে মুক্তিযুদ্ধের প্রস্তুতি

লিখেছেন প্রামানিক, ১৪ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১:৩১



২৬শে মার্চের পরে গাইবান্ধা কলেজ মাঠে মুক্তিযুদ্ধের উপর ট্রেনিং শুরু হয়। আমার বড় ভাই তখন ওই কলেজের বিএসসি সেকেন্ড ইয়ারের ছাত্র ছিলেন। কলেজে থাকা অবস্থায় তিনি রোভার স্কাউটে নাম... ...বাকিটুকু পড়ুন

বিকেল বেলা লাস ভেগাস – ছবি ব্লগ ১

লিখেছেন শোভন শামস, ১৪ ই মে, ২০২৪ দুপুর ২:৪৫


তিনটার সময় হোটেল সার্কাস সার্কাসের রিসিপশনে আসলাম, ১৬ তালায় আমাদের হোটেল রুম। বিকেলে গাড়িতে করে শহর দেখতে রওয়ানা হলাম, এম জি এম হোটেলের পার্কিং এ গাড়ি রেখে হেঁটে শহরটা ঘুরে... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। ভারতে পচা রুটি ভাত ও কাঠের গুঁড়ায় তৈরি হচ্ছে মসলা

লিখেছেন শাহ আজিজ, ১৪ ই মে, ২০২৪ রাত ৮:৩০

আমরা প্রচুর পরিমানে ভারতীয় রান্নার মশলা কিনি এবং নিত্য রান্নায় যোগ করে খাই । কিন্তু আমাদের জানা নেই কি অখাদ্য কুখাদ্য খাচ্ছি দিন কে দিন । এর কিছু বিবরন নিচে... ...বাকিটুকু পড়ুন

যমদূতের চিঠি তোমার চিঠি!!!!

লিখেছেন সেলিম আনোয়ার, ১৪ ই মে, ২০২৪ রাত ১১:০৮

যমদূতের চিঠি আসে ধাপে ধাপে
চোখের আলো ঝাপসাতে
দাঁতের মাড়ি আলগাতে
মানুষের কী তা বুঝে আসে?
চিরকাল থাকার জায়গা
পৃথিবী নয়,
মৃত্যুর আলামত আসতে থাকে
বয়স বাড়ার সাথে সাথে
স্বাভাবিক মৃত্যু যদি নসিব... ...বাকিটুকু পড়ুন

One lost eye will open thousands of Muslims' blind eyes

লিখেছেন জ্যাক স্মিথ, ১৫ ই মে, ২০২৪ রাত ২:২৭



শিরোনাম'টি একজনের কমেন্ট থেকে ধার করা। Mar Mari Emmanuel যিনি অস্ট্রেলীয়ার নিউ সাউথ ওয়েলসের একটি চার্চের একজন যাজক; খুবই নিরীহ এবং গোবেচারা টাইপের বয়স্ক এই লোকটি যে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×