সোনা ও সোনা হোমের সব পাত্র, বাসন–কোসন, ডিনার সেট ডিজাইন করে বানানো। এ কারণে এগুলো আর কোথাও খুঁজে পাওয়া যাবে না।
বিদেশে ঘুরতে গিয়ে অনেকেই সেখানকার স্থানীয় খাবারের স্বাদ নিতে চান। তবে মনে মনে যে দেশি খাবার খোঁজেন না, তা নয়। আবার মার্কিন মুলুকের লোকেরাও যে ভারতীয় খাবার চেখে দেখতে চান! তাই প্রিয়াঙ্কা চোপড়া তাঁর ‘সেকেন্ড হোম’ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে সেখানকার প্রবাসী ভারতীয় বন্ধুবান্ধবের সঙ্গে খুলেছেন রেস্তোরাঁ ‘সোনা’। সম্প্রতি ‘সোনা’ শুরু করেছে নতুন কার্যক্রম, ‘সোনা হোম’। সেখানে বিভিন্ন অনুষ্ঠানের জন্য ভাড়া দেওয়া হবে। হবে ‘গেট টুগেদার’, আংটি বদল বা বিয়ের অনুষ্ঠান! এক নজরে দেখে নেওয়া যাক সোনা ও সোনা হোমের অন্দর।
‘সোনা’য় কলকাতার মাটন কাটলেট থেকে শুরু করে গোয়ার চিংড়ি আর দইয়ের কারি, সবই পাওয়া যায়।
এ ছাড়া ভারতের অলিগলির স্ট্রিটফুডের স্বাদও দিচ্ছে এই রেস্তোরাঁ। ফুচকা, বড়া পাও, কুলচা, দোসা—এই সব আছে প্রিয়াঙ্কার রেস্তোরাঁয়
মনীষ ও প্রিয়াঙ্কা— এই দুই প্রবাসী ভারতীয় সোনার উদ্যোক্তা
এ ছাড়া এখানে জনপ্রিয় বিদেশি খাবারও ঠাঁই পেয়েছে পাশাপাশি। বার্গার, পিৎজা, ফ্রেঞ্চ ফ্রাই, চিকেন, সালাদ, বাদাম—কী নেই!
তবে এখাসে খাবারের দাম শুরু হয়েছে ১২ ডলার থেকে। আর সবচেয়ে কম দামি সেই খাবার হলো শিঙাড়া। তবে একটি শিঙাড়া পাওয়া যায় না। এক প্লেটে ৪টি শিঙাড়া থাকে। আর সেই প্লেটের দাম ১২ ডলার বা ১ হাজার ১১০ টাকা।
তবে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অনেকেই প্রিয়াঙ্কার রেস্তোরাঁর খাবারের ভূয়সী প্রশংসা করেছেন। এক প্লেট ফুচকার দাম ১৪ ডলার বা ১২৯৫ টাকা! প্রথমবার প্রিয়াঙ্কা এই রেস্তোরাঁ খোলার পর জীবনসঙ্গী নিককে নিয়ে এসে ফুচকা খেয়েছিলেন । বার্গারের বাইরে এই রেস্তোরাঁর অন্যতম ‘বেস্ট সেলিং’ আইটেম হলো চিংড়ির পাকোড়া ও চাটনি। এখানে প্রিয়াঙ্কা নিজের ডাকনাম ‘মিমি’ নামে একটি প্রাইভেট ডাইনিংয়ের ব্যবস্থাও রেখেছেন। সেখানে খেতে গেলে গুনতে হবে এক্সট্রা পয়সা। সেখানে ভারতীয় শিল্পীদের আঁকা ছবিও বিক্রি হয় । প্রিয়াঙ্কার রেস্তোরাঁর সহ–মালিকানায় রয়েছেন তাঁর ভারতীয় বন্ধু মনীষ গোয়াল। মূলত তিনিই রেস্তোরাঁটির দেখাশোনা করেন।
কিছুদিন আগেই নিউ ইয়র্ক গিয়ে ক্যাটরিনা কাইফ ও ভিকি কৌশল ঘুরে এসেছেন এই রেস্তোরাঁ থেকে।
কয়েকদিন আগে ব্লগার জুলভার্ণ মন্তব্যে বলেছিলেন ব্লগে পাঠক নেই তাই পুরনো লেখা রিপোস্ট করেছেন। আমিও নতুন পোস্ট লেখার সাহস পাচ্ছিনা। আমি গত পরশু একটা পোস্ট লিখি । পোস্টটির মন্তব্য বন্ধ ছিল। অতটুকুতেই পোষ্টটি ৪৫১ বার পঠিত হয়। সাধারণ একটি পোস্ট। প্রথম আলো থেকে লিখেছিলাম। এক্সপেরিমেন্টের জন্যে প্রথম আলো থেকে এই পোস্টটি লিখলাম।দেখি পাঠক কেমন। কিছু ব্লগারের পোস্ট বেশ হিট হচ্ছে। কিছু ব্লগার একেবারে হিট+ মন্তব্য পাচ্ছেন না। মনে হয় ব্লগিয় ইন্টারেকশন না থাকার কারণে এই অবস্থা। পোস্টের শিরোনাম খুবই গুরুতেপূর্ণ। এমন শিরোনাম লিখতে হবে যেন পাঠকের পড়তে ইচ্ছা করে।
সর্বশেষ এডিট : ২৩ শে জুন, ২০২২ রাত ৮:২০