৩০ লক্ষ শহীদের বিনিময়ে অর্জিত লাল সবুজের পতাকা। পেলাম মুক্ত হাওয়া আর নতুন উদিত সূর্য। সেই থেকে আজও রোজ প্রতিদিন একই সূর্যে দেখা মিলে কিন্তু তার আভা বড়ই মলিন। আজ অবদি পেয়েছি কি মুক্তির স্বাদ? মুক্তির স্তম্ভ গণতন্ত। গণতন্ততো দূরের কথা দেশের সার্বিক অবস্থা স্বৈরাতন্তকে হার মানায়।
বিশ্বজিৎ তোমার জীবনোৎসর্গ গণতন্তের জন্য নয়, কিছু ক্ষমতা লিপ্সা হায়না-পুজিবাদের অন্নের জন্য। তোমার পরিবারের অন্নের বিনিময়ে অন্ন জোটে তাদের। তা না হলে কি স্বার্থ আছে এই হানাহানির? ইতিহাস বলে নূর হোসেন গণতন্তের প্রতীক, এছাড়াও অনেকে আছে গণতন্তান্তিক অধিকার প্রতিষ্ঠায় জীবন উৎসর্গ করেছেন। আর আজকে যারা সাধারন মানুষ রাজপথে বিভিন্ন দলের হানাহানিতে বলি তারা কি গণতন্তকে সুসংহত করছেন?
তাই বলি সময় হয়েছে ছাত্ররূপী বা মানুষরূপী হায়না বা দল হতে নিজেকে ও দেশকে রক্ষা করার। আর যেন কোন বিশ্বজিৎকে বিশ্বের মায়া ত্যাগ করতে না হয়। আসুন সচেতন হই, আমাদের সচেতনতা সুন্দর ও স্থিতিশীল দেশ গঠনে অগ্রপথিক......... আমরাই সকল শক্তির উদ্ধে.......
সর্বশেষ এডিট : ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:৩৩