দুর্গার আরেক নাম খালেদা। তিনি এই বাংলায় শেষ অবতার রুপে এসেছেন বাঙলাকে অসুর মুক্ত করতে।------গয়েশ্বর চন্দ্র রায়।
এরেই বলে প্রাক্তন বাম। নিজের দেবির প্রতি এতো টুকু শ্রদ্ধাবোধ থাকলে সে তার দেবিকে এতো নিচে নামাতে পারতেন না। সারাদেশের হিন্দু সম্প্রদায়ের মুখে চুনকালি মাখায়ে দিতে পারতেন না। তার এই কথার মধ্য দিয়ে স্বভাবতই সাধারণ মানুষের মাঝে দেবি দুর্গা সম্পর্কে একটা বাজে ধারনার অবতারনা হবে।
সারা দেশের হিন্দু সম্প্রদায়ের উচিৎ এখন এর ব্যাপক প্রতিবাদ করা। গয়েশ্বর চন্দ্র রায় তার এই কথার মধ্য দিয়ে দেবি দুর্গাকে ধুলায় মিশিয়ে দিয়েছেন, দুর্গার প্রতি চরম অপমান করেছেন। একজন বেহায়া, নির্লজ্জ মানুষই শুধুমাত্র এই কাজ করতে পারে।
গয়েসবাবুর কথার সাথে আমি হেলিকপ্টার শফির তেঁতুল তত্তের মিল খুঁজে পাচ্ছি। এইটা হিন্দু ধর্মের বেজাত।
বাংলাদেশে রাজনীতিতে এই ধরনের হিন্দু খাসি বহু আছেন । যারা ধর্মকে বেঁচে বেঁচে বউ বাচ্চার মুখে দু মুঠো অন্ন জোগাড় করেন । আওমীলীগ বিএনপি সব খেলার মাঠেই এরা সমান খেলোয়ার । এই খাসিরাই দেশে শতাধিক মন্দির যখন ভাঙ্গা হয় তখন ঠোটে লিপষ্টিক মেখে শাড়ি পরে বাসায় গৃহস্থালি কাজে ব্যস্ত থাকেন । কিংবা যখন হিন্দু মেয়েদের জোর করে উঠিয়ে নিয়ে দিনের পর দিন ধর্ষণ করে কুত্তারা, তখন বার-বি-কিউ পার্টিতে শুকরের তেল মাখেন পশমে ভরা নাভীতে ।
মূলকথাঃ জাতীয় নেতৃবৃন্দের প্রতি যেকোন পরিস্থিতে আস্থা ও বিশ্বাস ধরে রাখাই আমজনতার ঈমানী কর্তব্য ।
সর্বশেষ এডিট : ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ২:৫৮