ষোড়শ সংবিধান সংশোধন
১. দুই মেয়াদের বেশি কেউ প্রধানমন্ত্রী হতে পারবেন না।
২. অর্থ বিল আর সরকারের প্রতি অনাস্থা বাদে অন্যান্য বিষয়ে দলের সিদ্ধান্তের বাইরে ভোট দিতে পারবে সংসদ সদস্য.।
৩. নির্দলীয় ব্যক্তি সবসময় রাষ্ট্রপতি হবেন; তিনি নির্বাচিত হবেন সংসদ সদস্যদের গোপন ভোটে।
৪. প্রধানমন্ত্রী হবেন রাষ্ট্রের নির্বাহী প্রধান, রাষ্ট্রপতি নির্বাহীর সবধরনের ক্ষমতার জবাবদিহি করার ক্ষমতা পাবেন।
৫. সংসদ নেতা, দলের নেতা ও প্রধানমন্ত্রী হবেন ভিন্ন ভিন্ন ব্যক্তি।
৬. জাতীয় নির্বাচনের সময় রাষ্ট্রপতির নেতৃত্বে একটি সরকার থাকবে। ওই সরকারে ১০ জন সহকারি থাকবেন; যাদের নির্বাচন করবেন সর্বদলীয় সংসদীয় কমিটি।
৭. সকল নির্বাচনের সময় জাতীয় নির্বাচন কমিশন সবধরনের নির্বাহী ক্ষমতা ভোগ করবে।
৮. সংসদ সদস্যরা শুধুমাত্র আইন প্রনয়ণ আর রাষ্ট্রের সবধরনের জবাবদিহি নিশ্চিত করতে কাঠামোগতভাবে কাজ করবে।
৯. জাতীয় নির্বাচন কমিশন নিয়োগ পাবে সর্বদলীয় সংসদীয় কমিটির মাধ্যমে; কমিটি না পারলে রাষ্ট্রপতি একটি কমিটি করে, তাদের সুপারিশ মেনে নিয়োগ দেব.।
১০. যুদ্ধাপরাধী ও যুদ্ধাপরাধের দায়ে অভিযুক্ত দল সবধরনের নির্বাচন করতে অযোগ্য হবে।
দেশে বাঁচাতে, বাংলাদেশ বাঁচাতে, ভবিষ্যত প্রজন্মের নতুন বাংলাদেশ গড়তে এখনই এইসব বিষয় অন্তরর্ভূক্ত করে সংবিধান সংশোধন করা দরকার।