সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে নির্বাচনকালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবিতে ১৮ দলের মহাসমাবেশ ডাকা হলেও এই দাবি ছিল পুরাটাই উপেক্ষিত। মূলত জোটের শরিক জামায়াতে ইসলামীর নেতা-কর্মীদের চাওয়া নির্দলীয় সরকার নয়, মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে বিচারের মুখোমুখি নেতাদের মুক্তিই তাদের মূল দাবি হিসেবে উঠে এসেছে এসব সমাবেশে।
তাছারা ছাত্রদলের কর্মী্দের থেকে ছাত্র শিবিরের উপস্থিতিও ছিল উল্লেখ করার মত। একটা পর্যায়ে মঞ্চের সামনে বসা নিয়ে শিবিরের সঙ্গে ছাত্রদলর কর্মীদের মধ্যে দুপুরের দিকে হঠাৎ করেই উত্তেজনা দেখা দেখা দেয়। পরে বেলা সাড়ে ১২টার দিকে ছাত্রদল কর্মীরা শিবিরের নেতাকর্মীদের মঞ্চের সামনের জায়গা ছেড়ে দিতে বলে। এসময় ছাত্রদল নেতাকর্মীদের সাথে শিবিরের নেতাকর্মীদের বাকবিতণ্ডা হয়।
বাকবিতণ্ডার এক পর্যায়ে তা হাতাহাতির উপক্রম হয়। এ অবস্থায় মঞ্চ থেকে ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় সভাপতি আবদুল কাদের ভুইয়া জুয়েল এবং শিবিরের সাবেক কেন্দ্রীয় সভাপতি ড. শফিকুল ইসলাম মাসুদ উভয় ছাত্র সংগঠনের নেতাকর্মীদের শান্ত হওয়ার নির্দেশ দেন।
এর পর তারা শান্ত হন। এ সময় ছাত্রদলের কেন্দ্র্রীয় সভাপতি বলেন, ছাত্রশিবির ছাত্রদল ভাই ভাই। এ ভাতৃবন্ধন যেন নষ্ট না হয়। এ সময় তিনি ঘোষণা দেন মঞ্চের ডান পাশে ছাত্রশিবির আর বাঁ পাশে অবস্থান নেবে ছাত্রদল। ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা প্রয়োজনে উঠে গিয়ে শিবিরের কর্মীদের বসার জায়গা করে দেবে।
আমার যা মনে হয় তাতে এই মুহূর্তে যদি নির্বাচন হয়, তাহলে ব্যাপক ভোটে বিএনপি জয়লাভ করবে।
কিন্তু এসবের মানে কি দাঁড়ায়। বিএনপি'র অসহায়ত্ব দেখে মনে হয় যেন জামায়েত বিএনপি'র শরিক দল না, বরং বিএনপি'ই জামায়েতের শরিক দল।
Click This Link
Click This Link
Click This Link
সর্বশেষ এডিট : ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১১:৩৪