১. পৃথিবীর প্রায় ৪০০এরও অধিক প্রজাতির প্রাণী আছে জাদের মধ্যে সমকামিরা আছে। যেসব প্রাণীদের মধ্যে সমকামিতা আছে তাদের সংখ্যা প্রায় ১০%। মানুষও এই প্রাকৃতিক নিয়ম বজার রেখেছে। ২০১২ সালের গলআপের পরিসংখ্যান মতে মানুষের মধ্যে ৩.৭% সমকামি।
২. সমকামিতার পিছনে জিন কাজ করে। আর যে বিষয়ের উপর বেশি মনোযোগ দেয় হমোফোবিক মানুষ "সবাই যদি সমকামি হত" সেটা আদৌ সম্ভব না।
৩। সমকামিরা ইচ্ছাকৃতভাবে এমন পথ বেছে নেয় না। তারা প্রাকৃতিকভাবে বিপরীত লিঙ্গের প্রতি অনাসক্ত। আপনি ধার্মিক হিসেবে এটাকে যাই বলেন এর জন্য তাকে শাস্তি দেয়া মোটেই যুক্তিযুক্ত না।
৪। সমকামিরা সাধারনত সন্তান দত্তক নেয়। এটা খুবই মহৎ কাজ। প্ৃথিবীতে অনেক শিশুই এতিম হওয়ার মত দুর্ভাগ্য বহন করে। সমকামিদের এই মহৎ আমাদের দৃষ্টিগোচর করা উচিত না।
৫। ডঃ জাকির নায়েক আরও কিছু স্কলাররা ভুল তথ্য দিয়ে মানুষকে বিভ্রান্ত করছেন এই বলে যে অবাধ যৌনতা মানুষকে সমকামি করে তুলে। বিষয়টা খুবই ভুল ও অনৈতিক যুক্তি চয়ন। কেননা এমন অগণিত সমকামীজুগল আছে যারা সারাজীবন একই সঙ্গির সাথে থাকে। ছেলে-মেয়ে জুগলের মতও তাদের মাঝে ভালবাসা ও কমিটমেন্ট আছে এটা স্বাভাবিক।
সর্বশেষ এডিট : ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:০১